উত্তর দিনাজপুর, কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলার ১৩টি বুথে পুনর্নির্বাচন পর্ব নির্বিঘ্নেই কাটল শনিবার। বৃহস্পতিবার ইটাহারের বড়বিল্লা বুথে ভোটগ্রহণের সময়ে গোলমাল ও সংঘর্ষের জেরে খুন হন সিপিএম সমর্থক আবদুল আজিজ (৬০)। এ দিন সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া প্রহরায় সেখানে ভোট হল প্রায় নিশ্চুপে। বিকেল পাঁচটার মধ্যেই সেখানে ভোট পর্ব মিটে যায়। এ দিন সকালে সেখানে অবশ্য ভোট দিয়েছেন আব্দুল আজিজের স্ত্রী লতিকা বিবি। শনিবার কোচবিহার জেলার ঘুঘুমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের চন্ডীশাল, পানিশালাতেও আদা সামরিক বাহিনীর পাহারায় নির্বিঘ্নেই মিটেছে ভোটগ্রহণ। কোচবিহারের জেলাশাসক মোহন গাঁধী বলেন, “পুনর্নির্বাচনে পাঁচটি বুথের কোথাও কোনও গন্ডগোল হয় নি। সর্বত্র আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। এ ছাড়া আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা টহলদারিও করেছেন।” ধূপগুড়ির গাদং ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৫/ ২৩৬ নম্বর অংশের ২৩০ নম্বর বুথেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। ফের ভোটগ্রহণ হয় এ দিন। উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় জাগিরবস্তিতে ফের ভোটগ্রহণে কোনও গোলমাল হয়নি। তবে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থেকে ২০০ মিটার দুরে মিলেছে তাজা বোমা।
জলে ডুবে মৃত্যু। স্নান করতে গিয়ে পুকুরে ডুবে মৃত্যু হল ভাই-বোনের। দুপুর থেকে নিখোঁজ দুই শিশুকে খোঁজাখুঁজি করার পরে শুক্রবার রাতে বাড়ির পাশে পুকুর থেকে দেহ উদ্ধার করেন বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে ফালাকাটা থানা এলাকার পারঙ্গেরপাড় গ্রাম পঞ্চায়েতের খলিসামারী গ্রামে। পুলিশ জানায়, মৃত দুই শিশুর নাম লিমেন লুগুন (৯) ও ময়না লুগুন (৪)। |