টুকরো খবর |
মিড-ডে মিলে অনিয়ম, শো-কজ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
মিড-ডে মিল নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে পরিদর্শক দল নিয়ে তদন্তে গিয়েছিলেন বিডিও। তাতে ধরা পড়ল গাফিলতি। রামনগর ১ ব্লকের গোবরা ইন্দ্রনারায়ণ হাইস্কুলে বুধবার ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক তমোজিৎ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে গিয়েছিল পরিদর্শক দল। তাঁরা দেখেন, স্কুলের তিনশো জন ছাত্রছাত্রী মিড-ডে মিলের আওতায় থাকলে স্কুলের রান্নাঘর, রান্না করা খাবার তথা খাবারের গুণগত মান যথেষ্ট নয়। এমনকী ক্যাশবুকের হিসাবও নিয়মিত নয়। নিয়মানুযায়ী মিড-ডে মিলের চালের হিসেব ও ক্যাশবুক প্রতিদিন লিপিবদ্ধ করতে হয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিমাংশু মহাপাত্র তা করেননি। এই গাফিলতির কারণ জানতে স্কুলের প্রধান শিক্ষককে শো-কজ করেন বিডিও তমোজিৎ চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “মিড-ডে মিল নিয়ে রাজ্য সরকারের নয়া নিদের্শিকা স্কুল কতটা মেনে চলছে তা দেখতে, ব্লকের ৪০টি হাইস্কুল ও ১০৬টি প্রাথমিক স্কুল পরিদর্শন করব।”
|
পুরনো খবর: মিড ডে মিলের মান খতিয়ে দেখবেন পরিদর্শক
|
উত্তরাখণ্ডের ত্রাণে স্কুলের দান
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম |
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিধ্বস্ত উত্তরাখণ্ডের ত্রাণের কাজে অর্থ সাহায্য করল ঝাড়গ্রাম ব্লকের চন্দ্রি চন্দ্রশেখর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রধান শিক্ষক সুধাংশুশেখর মাহাতোর উদ্যোগে স্কুলের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা মিলে বৃহস্পতিবার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্কের ঝাড়গ্রাম শাখার মাধ্যমে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে পাঁচহাজার এক টাকা পাঠিয়েছেন। প্রধান শিক্ষক সুধাংশুশেখর মাহাতোর বক্তব্য, “উত্তরাখণ্ডের ঘটনাটি আমাদের ভীষণ রকম পীড়িত করেছিল। বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ছাত্রছাত্রী-সহ সকলের কাছে প্রস্তাব রেখেছিলাম। পড়ুয়ারা যেভাবে টিফিনের খরচ বাঁচিয়ে অর্থ সাহায্য করেছে, তাতে আমি অভিভূত। শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরাও সাধ্যমতো অর্থ সাহায্য করেছেন।”
|
হলদিয়ায় তাণ্ডব |
বুধবার রাতে হলদিয়া উপনগরীর এইচএফসি ও টাটা স্টিল আধিকারিকদের (সেক্টর ৮) আবাসনে হানা দেয় একদল দুষ্কৃতী। বাধা দিতে গেলে মার খান নিরাপত্তাকর্মীরা। চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে আধিকারিকরা বেরিয়ে এলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। কাউকেই ধরতে পারেনি পুলিশ। |
|