দারিদ্রসীমার নীচে ২১.৯%
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
খাতায়-কলমে দারিদ্র কমেছে ভারতে। যোজনা কমিশনের তথ্য অনুসারে ২০১১-’১২ সালে দেশে দারিদ্রসীমার নীচে থাকা মানুষের সংখ্যা কমে হয়েছে জনসংখ্যার ২১.৯%। ২০০৪-’০৫ সালে তা ছিল ৩৭.২%। মাথা পিছু ক্রয়ক্ষমতা কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। সুরেশ তেন্ডুলকর কমিটির দেওয়া সূত্র মেনেই এই হিসাব। যোজনা কমিশন জানিয়েছে, ২০১১-’১২ সালের হিসেবে গ্রামাঞ্চলের জন্য দারিদ্রসীমা প্রতি মাসে মাথা পিছু ৮১৬ টাকা। শহরে তা ১০০০ টাকা। যার অর্থ গ্রামে দৈনিক মাথা পিছু খরচ ২৭.২০ টাকা এবং শহরে ৩৩.৩৩ টাকার নীচে হলেই এক জন ব্যক্তি দারিদ্রসীমার নীচে রয়েছেন বলে ধরা হবে। এই মাপকাঠি অবাস্তব বলে এর আগে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠলেও একই পদ্ধতিতেই এ বারও হিসেব করা হয়েছে দারিদ্রের হার। গড়ে একটি পাঁচ জনের পরিবারের জন্য সর্বভারতীয় দারিদ্রসীমা গ্রামে মাসে ৪০৮০ টাকা, শহরে ৫,০০০ টাকা। এক একটি রাজ্যে অবশ্য এই সীমা আলাদা হয়। ২০১১-১২ সালে গ্রামাঞ্চলে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারীর সংখ্যা ২৫.৭%, শহরে ১৩.৭%। যোজনা কমিশনের প্রেস বিবৃতি অনুসারে সারা দেশের গড় ২১.৯%। ২০০৪-’০৫ সালে তা ছিল ৩৭.২%। সংখ্যার হিসেবে ২০১১-’১২ সালে ২৬.৯৩ কোটি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে ছিলেন। ২০০৪-’০৫ সালে তা ছিল ৪০.৭১ কোটি।
|
হিংসার জেরেই বন্ধ ওড়িশার প্রকল্প, দাবি আর্সেলরমিত্তলের
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
‘গণ প্রতিরোধ’ ও ‘হিংসা’-র কারণেই ওড়িশার কেওনঝড় থেকে ইস্পাত প্রকল্প সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে আর্সেলরমিত্তল। মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন সংস্থার মুখপাত্র। এর আগে পর্যন্ত কারখানা গড়ার কাজে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছিল বলে তাদের দাবি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্প ঘিরে ক্রমাগত বিরোধিতার জেরেই এই সিদ্ধান্ত নিতে তারা বাধ্যহয়েছে বলে জানিয়েছে ইস্পাত বহুজাতিকটি। গত সপ্তাহেই আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকল্প সরিয়ে নেওয়ার কথা জানায় আর্সেলরমিত্তল। যার পর সমালোচনার মুখে পড়েসংস্থা। ওড়িশার ইস্পাত মন্ত্রকের অভিযোগ ছিল, প্রকল্প গড়তে কখনও উৎসাহ দেখায়নি সংস্থা। বরং ২০০৬-এ সমঝোতাপত্র সই করলেও কাজের কাজ কিছুই করেনি তারা। যার প্রতিক্রিয়া হিসেবেই এ দিন এই পাল্টা অভিযোগ করল সংস্থা।
পুরনো খবর: ওড়িশায় ইস্পাত প্রকল্প গুটিয়ে নিল আর্সেলর-মিত্তল গোষ্ঠী
|
রমজানে নয়া পরিষেবা আনল এয়ারটেল। রাজ্য জুড়ে প্রি-পেড গ্রাহকরা বিশেষ রিচার্জ করলে ফোনে সরাসরি শুনতে পারবেন মক্কার নামাজ। রমজানের জন্য হ্যালো টিউন-ও এনেছে তারা। |