জঞ্জালের স্তুপ শহরে, ক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি |
শহরের যত্রতত্র পড়ে রয়েছে জঞ্জাল। কোথাও তা স্তূপ হয়ে রয়েছে। পুরসভা সূত্রের খবর, সাফাইয়ের গাড়ির মালিকদের প্রাপ্য টাকা দেওয়া হয়নি। সে জন্য সোমবার থেকে গাড়ি চালানো বন্ধ করে দেন মালিকেরা। আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে উদ্যোগী হন পুর কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবারও বিভিন্ন ওয়ার্ডের জঞ্জাল ঠিকমত পরিষ্কার হয়নি। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাস্তায় ছিল আর্বজনার স্তূপ। একই অবস্থা ছিল ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডের। স্টেশন ফিডার রোড, বর্ধমান রোড সহ শহরের একাধিক রাস্তার অবস্থা ছিল আর্বজনার স্তূপ। হিলকার্ট রোডের একটি হোটেলের আবর্জনা সারাদিন পরিষ্কার করা হয়নি। জঞ্জাল সাফাই বিভাগের মেয়র পারিষদ স্বপন চন্দ বলেন, “সোমবার গাড়ি নিয়ে সমস্যা হলেও মিটেছে। এ দিন সমস্যা ছিল না।” তবে শুধু জঞ্জাল অপসারণ নয়, শহরের নাগরিক পরিষেবা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। পুরসভার বর্তমান অবস্থা নিয়ে আন্দোলনে নামতে চলেছে তৃণমূল। পুরসভার ভেতরে বাইরে ফ্লেক্স লাগিয়ে প্রতিবাদে নামতে চলেছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে তৈরি করা হয়েছে ফ্লেক্স। দার্জিলিং জেলা তৃণমূলের মহা সচিব কৃষ্ণ পালের অভিযোগ, “কংগ্রেসি সংখ্যালঘু বোর্ড কোন কাজ করতে পারছে না। নাগরিক পরিষেবা বন্ধ হয়ে পড়েছে।” শহরের এই পরিস্থিতিতে নতুন করে ভোটগ্রহণের দাবি তুলেছেন বামেরা। পুরসভার বিরোধী দলনেতা নুরুল ইসলাম বলেন, “এই পুরসভা অচল হয়ে পড়েছে। নানা ভাবে দুর্নীতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে নির্বাচনই একমাত্র পথ শহরের মানুষকে বাঁচাতে।”
|
হনুমানের তাণ্ডব
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
হনুমানের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ পিংলার মুণ্ডুমারির বাসিন্দারা। গোটা কুড়ি হনুমানের একটি দল ক’দিন ধরেই এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ইতিমধ্যে ৭ জন হনুমানের কামড় খেয়েছে। মঙ্গলবার সকালেও একজনকে জখম করে একটি হনুমান। স্থানীয়রা বন দফতরে পুরো বিষয়টি জানিয়েছে। বনকর্মীরা হনুমান তাড়ানোর চেষ্টা করছেন। তিন দিন আগে এই এলাকায় এক পথ দুর্ঘটনায় একটি হনুমানের মৃত্যু হয়। তারপর থেকেই তাণ্ডব চলছে। বন দফতরের খড়্গপুর বিভাগের ডিএফও অঞ্জন গুহ বলেন, “হনুমানের কামড়ে কয়েকজন জখম হয়েছেন বলে শুনেছি। কর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
|
চিতাবাঘ পিটিয়ে মারল গ্রামবাসীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
গ্রামে ঢুকে পড়া চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে যোরহাটের মরিয়ানিতে। পুলিশ জানায়, মেলেং বিট জঙ্গল থেকে ওই পুরুষ চিতাবাঘটি হিংবোলিয়া-ফেসুয়াল গ্রামে ঢুকে পড়েছিল। সেটির আক্রমণে জনাদশেক গ্রামবাসী জখম হন। এরপরই শ’খানেক মানুষ অস্ত্র নিয়ে চিতাবাঘটিকে ঘিরে ফেলে। পিটিয়ে মেরে ফেলার পর চিতাবাঘটির লেজ, থাবা, নখ, কান, অন্য অঙ্গ কেটে নিয়ে যায় গ্রামবাসীরা। |