|
|
|
|
রেজ্জাকের বাড়ির সামনে সভায় কটাক্ষ সুব্রতর
নিজস্ব সংবাদদাতা • ভাঙড় |
আমি আলিমুদ্দিন স্ট্রিট দেখেছি। শুনেছি ক্যানিং পূর্বেও একটা আলিমুদ্দিন স্ট্রিট রয়েছে। সেটা দেখতে চেয়েই আমি আমার দলের লোককে বলেছিলাম। ভাঙড়ের বাঁকড়ি প্রাইমারি স্কুলের মাঠে রেজ্জাক মোল্লার বাড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে নির্বাচনী সভা করতে এসে এ কথাই বললেন রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তাঁর সংযোজন, “আজ আমরা রেজ্জাক মোল্লার বাড়ির সামনেই সভা করছি। আমরা যে মাঠে দাঁড়িয়ে সভা করছি, এই মাঠেই রেজ্জাক সাহেবরা দু’চারটে খুন করে রাজনীতিতে হাতেখড়ি করেছেন। পারলে রেজ্জাক মোল্লা এসে দেখে যান আমাদের জমায়েত।” |
|
ভাঙড়ে দলীয় জনসভায় পঞ্চায়েত মন্ত্রী।—নিজস্ব চিত্র। |
পঞ্চায়েত মন্ত্রীর অভিযোগ, “সিপিএম, কংগ্রেস ও বিজেপি -একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে শিখন্ডি দাঁড় করিয়েছে। হাতে পায়ে ধরে নির্বাচন কমিশনকে রাজি করিয়েছিল এই সময় ভোট না করাতে। ওঁরা লোকসভার পর এই ভোট করাতে চেয়েছিল। উল্টে ওঁরা প্রচার করল মমতা ও পঞ্চায়েত মন্ত্রী ভোট চায় না। কিন্তু এক বছর আগে একুশে জুলাই মমতা ঘোষণা করেছিলেন শীতকালে ভোট করার জন্য। সেই মত আমি নোটিফিকেশন করেছিলাম। আমরা চেয়েছিলাম রমজান ও রথের আগে ভোট শেষ করতে।”
সুব্রতবাবুর দাবি, যেহেতু ক্যানিং পূর্বে বিধানসভা ভোটে তৃণমূল প্রার্থী দেয়নি তাই রেজ্জাক মোল্লা জিতেছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনে সিপিএম, কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা প্রার্থী খুঁজে পায়নি দাবি করে তিনি রসিকতা করে বলেন, “আমি পঞ্চায়েত দফতর থেকে অফিস খুলে অফিস খুলে দিয়েছিলাম, যেখানে বিনামূল্য প্রার্থী পাওয়া যায়!”
|
|
|
|
|
|