ভারি গাড়ি রাস্তা ভাঙছে সগড়ভাঙায় |
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
যে রাস্তা দিয়ে ভারী গাড়ি যায়, সেখানে কালভার্ট গড়া হচ্ছে। তাই সেই সব গাড়ি যাচ্ছে লাগোয়া আবাসন এলাকার রাস্তা দিয়েছে। আর তার ফলে ভেঙে যাচ্ছে সেই রাস্তা। দুর্গাপুর পুরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের সগড়ভাঙা এলাকার বাসিন্দারা অবিলম্বে ওই রাস্তা দিয়ে ভারী গাড়ি চলাচল বন্ধের দাবি তুলেছেন। পুরসভার মেয়র পারিষদ (পূর্ত) প্রভাত চট্টোপাধ্যায় সমস্যা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
দুর্গাপুর স্টেশনের পাশে রেলের গুডসশেড থেকে ভারী গাড়ি যাতায়াতের জন্য একটি রাস্তা রয়েছে। নানা কারখানার ভারী গাড়িও সেই রাস্তা ধরেই যাতায়াত করে। রাস্তাটি জোনাল সেন্টার রোড নামে পরিচিত। |
স্টেশন রোড থেকে ডান দিকে ভেঙে রাস্তাটি গিয়েছে একটি বেসরকারি কারখানার দিকে। সেই রাস্তায় এখন একটি কালভার্ট গড়া হচ্ছে। তাই গুডসশেড থেকে এবং বিভিন্ন কারখানার ভারী গাড়ি যাতায়াত করছে সগড়ভাঙা কলোনির ভিতরের রাস্তা দিয়ে। সেই রাস্তা আদৌ ভারী গাড়ি চলাচলের জন্য গড়া হয়নি। একে অতিরিক্ত ওজন, তার উপরে বৃষ্টিদুইয়ে মিলে রাস্তাটির পিচ উঠে গিয়ে তৈরি হয়েছে খানাখন্দে। সঙ্গে যোগ হয়েছে কাদা। বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের অযোগ্য হয়ে গিয়েছে রাস্তাটি।
স্টেশন রোড থেকে ডান দিকে ভেঙে রাস্তাটি গিয়েছে একটি বেসরকারি কারখানার দিকে। সেই রাস্তায় এখন একটি কালভার্ট গড়া হচ্ছে। তাই গুডসশেড থেকে এবং বিভিন্ন কারখানার ভারী গাড়ি যাতায়াত করছে সগড়ভাঙা কলোনির ভিতরের রাস্তা দিয়ে। সেই রাস্তা আদৌ ভারী গাড়ি চলাচলের জন্য গড়া হয়নি। একে অতিরিক্ত ওজন, তার উপরে বৃষ্টিদুইয়ে মিলে রাস্তাটির পিচ উঠে গিয়ে তৈরি হয়েছে খানাখন্দে। সঙ্গে যোগ হয়েছে কাদা। বাসিন্দাদের অভিযোগ, যাতায়াতের অযোগ্য হয়ে গিয়েছে রাস্তাটি। |
পুরসভার মেয়র পারিষদ (পূর্ত) প্রভাত চট্টোপাধ্যায় জানান, তিনি অবিলম্বে পুরসভার সংশ্লিষ্ট আধিকারিককে এলাকায় পাঠিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বলবেন। পুরসভার সহকারি বাস্তুকার (পূর্ত) প্রদীপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “মেয়র পারিষদ আমায় বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে বলেছেন। আমি শীঘ্র এলাকায় গিয়ে বিস্তারিত খতিয়ে দেখে পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব।”
|