|
|
|
|
টুকরো খবর |
প্রতীক নিয়ে দ্বন্দ্ব নানুরে
নিজস্ব সংবাদদাতা • নানুর |
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর, প্রতীক সংক্রান্ত কাগজপত্র জমা দেওয়া নিয়ে ফের নানুরে প্রকাশ্যে এসে পড়ল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আসন্য পঞ্চায়েত নির্বাচনে নানুর ব্লকের ১১টি পঞ্চায়েতে ১৬৮টি আসনে ২১৭টি মনোনয়ন জমা পড়ে। ৪১টি মনোনয়ন জমা পড়ে পঞ্চায়েত সমিতির ৩১টি আসনের জন্য। জেলা পরিষদের ৩টি আসনের জন্য জমা পড়ে ৫টি মনোনয়ন। ওই সব প্রার্থীদের বেশিরভাগই তৃণমূলের। শুক্রবার ওই সব প্রার্থীদের প্রতীক চূড়ান্ত করার জন্য ‘বি’-ফর্ম জমা পড়ে ব্লকে।
নানুর ব্লকের বিডিও সজল দাস বলেন, “পঞ্চায়েতের ৪২টি আসনে তৃণমূলের প্রতীক চেয়ে আবেদন করেছেন একাধিক প্রার্থী। পঞ্চায়েত সমিতির সাতটি আসনেও ওই ফর্ম জমা পড়েছে। কেউ দাবি প্রত্যাহার না করলে প্রথম মনোনয়ন জমা দেওয়া প্রার্থীকেই প্রতীক দেওয়া হবে।” দলীয় সূত্রে খবর, ওই এলাকায় প্রতীক বণ্টনের দায়িত্বে রয়েছেন মন্ত্রী মলয় ঘটক। নানুরের বিধায়ক গদাধর হাজরার দাবি, “মন্ত্রীর সই করা প্রতীক সংক্রান্ত বি ফর্ম প্রার্থীদের দিয়েছি। কিন্তু বহু ফব এবং সিপিএমের লোকেরাও তৃণমূলের প্রতীক চেয়ে বি ফর্ম জমা দিয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ওই ফর্ম দিয়েছেন।” অনুব্রতবাবু অবশ্য ওই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি কাউকে কোনও ফর্ম দিইনি। কোথাও ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। খোঁজ নিয়ে মিটিয়ে ফেলা হবে।”
|
হামলার অভিযোগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • সাঁইথিয়া |
অভিযোগের তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হলেন এক এএসআই-সহ দুই পুলিশকর্মী। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটে সাঁইথিয়ার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আঙড়া-সাঙড়া পাড়ায়। পুলিশের দাবি, ওই পাড়ার বাবন প্রামাণিকের সঙ্গে রথীন বিশ্বাসের মধ্যে একটা ঝামেলা হয়েছিল। বাবনবাবু সাঁইথিয়া থানায় রথীনবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন। তার তদন্তে গেলে রথীনবাবুর ও তার লোকজন পুলিশের উপরে আক্রমণ করে বলে অভিযোগ। এ ব্যাপারে রথীনবাবু-সহ ১০ জনের নামে মারধরের অভিযোগ হয়েছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। |
|
|
|
|
|