বেহাল টেলিফোনের জন্য পঞ্চায়েত ভোটের নানা বার্তা আসতে সমস্যা হচ্ছে। কালচিনি থানা, ব্লক প্রশাসনের কর্মীদের এমনই অভিযোগ। ব্লক জুড়ে বিএসএনএল ল্যান্ডলাইন ও ইন্টারনেট পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ। গত ৩-৪ মাস ধরে এমনই পরিস্থিতি বলে অভিযোগ। যদিও, বিএসএনএলের কালচিনি সার্কেলের আধিকারিক শুভময় দত্ত বলেন, “থানাগুলি পুরোনো জমানার ডায়ল আপ ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তাই তা ধীর গতিতে চলে। সে কারণে কাজের অসুবিধে হতে পারে। সমস্ত লাইন ঠিক রয়েছে।” বিডিও চন্দ্রসেন খাতি বলেন, “তিন চার মাস যাবত টেলিফোনের সাড়া নেই। ফ্যাক্স কাজ করছে না। ইন্টারনেটে বসলে তথ্য আদান প্রদান করতে সমস্যা হচ্ছে। ফোন আধিকারিকদের বলেও কিছু হয়নি।” হাসিমারার ওসি বিভূতিভূষণ বর্মন বলেছেন, “গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ পুলিশ সুপারের অফিস থেকে আসে। ইন্টারনেটের সংযোগ বেহাল থাকায় সময় মত তা খুলতে পারছি না।” কালচিনির ওসি রিংচেন লামা ভুটিয়া বলেন, “ভোটের মুখে নিরাপত্তা নিয়ে ঘনঘন নির্দেশ আসছে। ইন্টারনেটে লাইন অধিকাংশ সময় খারাপ থাকায় বার্তাগুলি খুলে দেখা যাচ্ছে না।”
|
গত ২২ মার্চ শিলিগুড়ির বিধাননগরে একটি পেট্রল পাম্পে ডাকাতির ঘটনায় চক্রের মূল পাণ্ডাকে গ্রেফতার করল বিধাননগর থানার পুলিশ। মহম্মদ শাহিদ নামে ওই দুষ্কৃতীকে রবিবার রাতে বিধাননগর থেকে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার তাকে শিলিগুড়ি অতিরিক্ত মুখ্যবিচার বিভাগীয় আদালতে সন্তোষ পাঠকের এজলাসে তোলা হয়। পুলিশ তাকে ৩ দিনের হেফাজতে নিতে চাইলে বিচারক তা মঞ্জুর করেন বলে জানিয়েছেন সরকারী কৌঁসুলি সুদীপ বসুনিয়া। ধৃত শাহিদের কাছ থেকে লুঠ হওয়া ৮০ হাজার টাকাও উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রের খবর, বিধাননগর ছাড়াও শাহিদের উত্তর দিনাজপুরের সোনাপুরেও একটি বাড়ি রয়েছে। চলতি বছরের ২২ মার্চ বিধাননগরের একটি পেট্রল পাম্প ও একটি ভাটিখানা লুঠ করে পালায় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী। দু’টি জায়গা থেকে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে নগদ ও গয়না মিলিয়ে কয়েক লক্ষ টাকার মাল লুঠ করে পালায় তারা। ডাকাতির কয়েকদিনের মধ্যেই তিন জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। দলের পাণ্ডা এতদিন অধরা ছিল।
|
শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে ভষ্মীভূত হল বানারহাটের একটি বাড়ি। সোমবার সকালে বানারহাট থানার চামুর্চি গ্রামে। আধঘণ্টার মধ্যেই বাড়িটি পুড়ে যায়। |