মিসবা উল হকের ‘ক্যাপ্টেনস নক’ ব্যর্থ। টিমের বাকি ব্যাটসম্যানরা যে দাঁড়াতেই পারলেন না। একমাত্র ব্যতিক্রম নাসির জামশেদ (৪২)। ডেল স্টেইন, মর্নি মর্কেল ছাড়াই পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানদের ১৬৭ রানে থামিয়ে দিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে হারের পর মিসবাদের ৬৭ রানে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচও হারের পর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে প্রায় ছিটকে গেল পাকিস্তান।
মহম্মদ ইরফান, মহম্মদ হাফিজ, সইদ আজমলদের দাপুটে বোলিং সামলে ডে’ভিলিয়ার্সরা প্রথমে ব্যাট করে ২৩৪ রান তুলেছিলেন। হাসিম আমলা ছাড়া (৮১) কেউই পঞ্চাশ পেরোতে পারেননি।
ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা শুরু থেকেই বিপদে পড়ে যান দক্ষিণ আফ্রিকান পেস আক্রমণের সামনে। দ্বিতীয় ওভারে ক্রিস মরিস পাকিস্তানের ইমরান ফারহাতকে ফেরান। আট নম্বর ওভারে আউট হন মহম্মদ হাফিজ। শোয়েব মালিক, মিসবা-রা এই সময় রান তোলার গতি বাড়াতে পারেননি। বরং লোনওয়াবো সোতসোবে, রায়ান ম্যাকলারেনরা নিয়মিত হারে উইকেট তুলে নেন। শেষ পর্যন্ত ৪৫ ওভারে ১৬৭ রানে থেমে যায় পাকিস্তানের ইনিংস। ম্যাচের সেরা আমলা। |