একই জায়গায় আবার চুরি
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুবরাজপুর |
মাস তিনেক আগে দুবরাজপুর শহরের সবচেয়ে বড় গয়নার দোকানে চুরির ঘটনার এখনও কোনও কিনারা হয়নি। ফের ওই ব্যবসায়ীর একটি কাপড়ের দোকানের একাধিক দরজা ভেঙে চুরির করল দুষ্কৃতীরা। তবে এ যাত্রায় সেখানে কোনও টাকাপয়সা না থাকায় দুষ্কৃতীদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দুবরাজপুরের পাওয়ারহাউস মোড় এলাকার ঘটনা। শুক্রবার সকালে দোকান খুলতে এসে বিষয়টি জানা যায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই পরিবারের বেশ কয়েকটি ব্যবসা রয়েছে। নীচ তলায় রয়েছে একটি বাইকের শোরুম। দোতলায় গয়নার শো-রুম। তার পাশে জামাকাপড়ের হোলসেল কারবার। |
শাটার গলিয়ে চুরি। —নিজস্ব চিত্র |
এ বার দোতলায় থাকা ওই কাপড়ের স্টোররুমে ঢুকতে একাধিক দরজা গ্যাসকাটার দিয়ে কেটেছে চোরের দল। টাকা না পেলেও চোরেরা বেশকিছু জামাকাপড় নিয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন দোকান মালিকেরা। তাঁদের অভিযোগ, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতেও প্রায় একই কায়দায় মোটরবাইকের শো-রুমে ও গয়নার দোকানের চুরি হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ এখনও পর্যন্ত সেই চুরির কোনও কিনারা করতে পারেনি।
|
পিছোল সাক্ষ্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • শান্তিনিকেতন |
মামলার তদন্তকারী অফিসার অসুস্থ থাকায় আদালতের নির্দেশে স্থগিত রাখা হল রেণু সরকার খুনের মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ। শুক্রবার বোলপুরের অতিরিক্ত জেলা জজের দেওয়া ওই নির্দেশ উল্লেখ করে সরকারি আইনজীবী তপনকুমার ঘোষ জানান, গত ১১ মে প্রায় চার ঘণ্টা ধরে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন প্রথম তদন্তকারী অফিসার দেবাশিস ঘোষ। এ দিন ফের তাঁকে ডাকা হয়েছিল। অসুস্থ থাকায় আসতে পারেননি দেবাশিসবাবু। ১৫ জুন ফের তাঁর সাক্ষ্যগ্রহণ হবে বলে জানান বিচারক। গত বছর ১৩ জানুয়ারি শান্তিনিকেতনে নিজের বাড়িতে খুন হন কলকাতার মহাদেবী বিড়লা গার্লস স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা রেণু সরকার।
পুরনো খবর: রেণু-মামলা
|
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মৃত্যু হল ঝুমি খাতুন (২৪) নামে এক যুবতীর। বাড়ি রামপুরহাটের ভাঁড়শালাপাড়ায়। বুধবার রামপুরহাটের সার্কেল ইনস্পেক্টর অফিসের সামনে ওই দুর্ঘটনাটি ঘটে। স্কুটি চালিয়ে রামপুরহাট স্টেশনের দিকে যাচ্ছিলেন ওই যুবতী। পিছন থেকে একটি ট্রাক্টরের ধাক্কায় তিনি পড়ে যান। ট্রাক্টরের পিছনের চাকা তাঁর উপর দিয়ে চলে যায়। বর্ধমান মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। |