বিদ্যুতের দাবি মুরারইয়ে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মুরারই |
বিদ্যুৎবাহী খুঁটি ও তারের কাজ শেষ হয়েছে এক বছর আগেই। কিন্তু আজও পর্যন্ত মুরারইয়ের রাজগ্রাম এলাকার কাজিরবাগান গ্রামের একটি ঘরেও আলো জ্বলেনি। কারণ, বিদ্যুতের কোনও সংযোগই পাননি ওই গ্রামের প্রায় ৪০টি পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, প্রশাসনের কাছে বারবার গিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই সমস্যা মেটাতে গ্রামবাসী গত রবিবার মুরারই ১ ব্লকের বিডিও আবুল কালামের দ্বারস্থ হলেন। ওই দিন গ্রামে পালস্ পোলিও টীকা কর্মসূচির হাল দেখতে এসেছিলেন বিডিও। তাঁকে কাছে পেয়ে নিজেদের দুর্দশার কথা জানান এলাকাবাসী। এ দিন আবুলবাবু বলেন, “সংশ্লিষ্ট মুরারই গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের সহকারি বাস্তুকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। খুব শীঘ্রই ওই গ্রামে বিদ্যুৎ চালুর চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন।” সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের সহকারি বাস্তুকার সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কী কারণে সেখানে বিদ্যুৎ চালু হয়নি তার খোঁজ নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি।”
|
খুনের পরে নিহত রেণু সরকারের মোবাইল থেকে কোথায় ও কাকে কাকে ফোন করা হয়েছিল, সেই তথ্য আদালতে জমা দিলেন বীরভূম ‘ডিস্ট্রিক্ট ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো’র সাব-ইন্সপেক্টর অসীম চক্রবর্তী। সোমবার বোলপুরের অতিরিক্ত জেলা জজের আদালতে ছিল মামলার সপ্তম দফা সাক্ষ্য গ্রহণের প্রথম দিন। সরকারি আইনজীবী তপনকুমার দে বলেন, “বিচারক মানস বসুর এজলাসে পুলিশকর্মী অসীম চক্রবর্তী নিহত রেণু সরকারের মোবাইলের ‘কল ডিটেল রেকর্ড’ এবং ‘সাবস্ক্রাইবার ডিটেল রেকর্ড’ জমা দিয়েছেন। ‘ফিঙ্গার প্রিন্ট’ বিশেষজ্ঞ শঙ্কর দত্তের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা থাকলেও, বিশেষ কাজে আটকা পড়ায় তিনি সাক্ষ্য দিতে পারেননি।” গত বছর শান্তিনিকেতনে খুন হন অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষিকা রেণু সরকার (৭৮)।
|