টুকরো খবর |
দিনমজুরদের উদ্ধার করল পুলিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালদহ |
রাজস্থানের জয়পুরে আটক মালদহের ৩৩ জন দিন মজুরকে বুধবার উদ্ধার করেছে জয়পুর পুলিশ। রাজ্যের পযর্টন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু চৌধুরী বলেন, “আটক দিনমজুরদের উদ্ধার করতে সরকারের পক্ষ থেকে রাজস্থান সরকারে সাহায্য চাওয়া হয়। এ দিন জয়পুরের পুলিশ সুপার টেলিফোন জানিয়েছেন ৩৩ জন দিনমজুরকে উদ্ধার করা হয়েছে।” মালদহের দিনমজুর সরবরাহকারী সাগ্নিক সাহা জয়পুরের বিদ্যুতের টাওয়ার তৈরিতে মালদহ থেকে ৩৩ জন দিনমজুরকে গত ৩ মে রাজস্থানে পাঠান। আগ্রার এক ঠিকাদার সংস্থার সঙ্গে মালদহের দিনমজুর সরবরাহকরীর সঙ্গে চুক্তি হয়, জয়পুরে পৌঁছানোর পরে দৈনিক ১৯,৬৩০ টাকা করে ১৫ দিনের টাকা পাঠাতে হবে। কিন্ত অগ্রিম টাকা না পাঠানোয় চাপ দিতেই ওই ঠিকাদার সংস্থা ৩৩ জন দিনমজুরকে আটকে রাখে বলে অভিযোগ। এ দিনই মালদহের একটি পুলিশের দল রাজস্থানে রওনা হয়েছে।
|
পুরনো খবর: রাজস্থানে ঘরে বন্দি মালদহের ৩৩ মজুর
|
জেসিকা মামলায় মিথ্যে সাক্ষ্য, কাঠগড়ায় সায়ন |
জেসিকা লাল হত্যা মামলায় মিথ্যে সাক্ষ্য দেওয়ার অভিযোগে অভিনেতা সায়ন মুন্সীর বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি রবীন্দ্র ভট্ট ও জি পি মিত্তলের বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। তালিকায় রয়েছে অস্ত্র বিশেষজ্ঞ প্রেম সাগর মানোচা-র নামও। তাঁদের বিচার হবে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। দোষ প্রমাণিত হলে ৭ বছর জেল হতে পারে। ১৭ জনকে রেহাই দিয়েছে আদালত। সাক্ষীদের নিরাপত্তার জন্য সরকার কী ব্যবস্থা করতে পারে, তা দশ সপ্তাহের মধ্যে জানাতে হবে। ১৯৯৯-এর এপ্রিলে দিল্লির মেহরৌলি অঞ্চলের এক রেস্তোরাঁয় গুলি করে খুন করা হয় মডেল জেসিকাকে। প্রমাণাভাবে অভিযুক্তদের খালাস করেছিল নিম্ন আদালত। ২০০৬-এর ডিসেম্বরে দিল্লি হাইকোর্ট দোষী সাব্যস্ত করে মূল অভিযুক্ত, হরিয়ানার কংগ্রেস নেতা বিনোদ শর্মার ছেলে মনু শর্মাকে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় তার। জেসিকা-হত্যার কথা জানিয়ে এফআইআর করেন সায়ন। পরে আদালতে তিনি জানান, হিন্দিটা বিশেষ বোঝেন না। তাই তাঁর নামে পুলিশ যে এফআইআর লিখেছে, তা তাঁর অজানা।
|
ইয়েরওয়াড়ায় নিয়ে যাওয়া হল সঞ্জয়কে |
বুধবার ভোর বেলা প্রায় চুপিসারে আর্থার রোড জেল থেকে পুণের ইয়েরওয়াড়া জেলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হল সঞ্জয় দত্তকে। আগামী ৪২ মাস সেখানেই কাটাবেন মুন্নাভাই। কয়েদি নম্বর ১৬৬৫৬। ১৬ মে মুম্বইয়ের টাডা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর সঞ্জয়কে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আর্থার রোড জেলের বিশেষ ‘আন্ডা সেল’-এ। প্রথমে শোনা যায়, পর দিনই ইয়েরওয়াড়ায় নিয়ে যাওয়া হবে বলিউডের এই অভিনেতাকে। জেল সূত্রে খবর, নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই প্রায় এক সপ্তাহ আন্ডা সেলে রেখে দেওয়া হয় সঞ্জয়কে। বুধবার ভোরে আঁটোসাটো নিরাপত্তার মধ্যে সঞ্জয়কে নিয়ে ইয়েরওয়াড়ার উদ্দেশে রওনা হয় পুলিশের তিনটি ভ্যান। এই জেলে অবশ্য তিনি নতুন নন। ১৮ মাস সাজা ভোগের দু’দফায় ইয়েরওয়াড়াতেই ছিলেন তিনি।
|
বন্দুক দেখিয়ে যৌন নিগ্রহ |
বন্দুক দেখিয়ে এক যুবকের সামনে তাঁর বান্ধবীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল। বুধবার দুপুরে বাঁকা জেলায় বাউসি থানা এলাকায়। যৌন নিগ্রহের ওই ঘটনায় জড়িত অভিযোগে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। খোঁজ চলছে আরও এক অভিযুক্তের। পুলিশ জানায়, মন্দারপাহাড়ি গ্রামের নির্জন জায়গায় বান্ধবীর সঙ্গে গল্প করছিলেন চন্দ্রমণি কুমার নামে এক যুবক। অভিযোগ, ওই সময়ই তিন সশস্ত্র দুষ্কৃতী সেখানে হানা দেয়। বন্দুক দেখিয়ে চন্দ্রমণিকে গাছের সঙ্গে বেঁধে দেয় তারা। টাকাপয়সা ছিনিয়ে নেওয়ার পর তিন দুষ্কৃতী মিলে তাঁর বান্ধবীকে যৌন নিগ্রহ করে বলে অভিযোগ। ছাড়া পাওয়ার পর থানায় চলে যান চন্দ্রমণিরা। নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে ওই গ্রামে গিয়ে দু’জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তরুণীকে মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
|
উদ্ধার ২৬ ফোন |
জেলে তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ আজ কয়েদিদের কাছ থেকে বেশ কিছু মোবাইল ও চার্জার উদ্ধার করল। সকালে বেতিয়ার সদর জেলে এসডিপিও-র নেতৃত্বে তল্লাশি চালানো হয়। পুলিশ জানিয়েছে, বিশাল বাহিনী নিয়ে এ দিন এসডিপিও রামানন্দ কুমার কৌশল জেলে তল্লাশি চালাতে যান। উদ্ধার হয় ২৬টি মোবাইল ফোন, ৩২টি চার্জার, ৫টি অতিরিক্ত ব্যাটারি এবং ১০টি ‘হেড ফোন’। এসডিপিও বলেন, “কী ভাবে জেলের ভিতরে এই সব ঢুকেছে তা নিয়ে খোঁজ চলছে। কারা দফতরের লোকজন জড়িত থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
ঘুষ নিতে গিয়ে ধৃত সরকারি কর্মী |
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে রাজস্ব দফতরের এক কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার কাটিহার জেলার বারসই ব্লকে ওই ঘটনাটি ঘটে। ভিজিল্যান্স দফতর সূত্রের খবর, ধৃতের নাম অরুণ কুমার বৈদ্য। সরকারি একটি কাজ করে দেওয়া ‘আশ্বাস’ দিয়ে এক ব্যক্তির কাছে অরুণ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন বলে অভিযোগ। টাকা নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে যান ওই কর্মী।
|
লাঠালাঠি |
|
ছবি: পিটিআই |
দুই পুলিশের লড়াইয়ের সাক্ষী থাকল উত্তরপ্রদেশ। মাথা ফেটে রক্ত পড়ছে, তবু দমবার পাত্র নন কেউই। বুধবার একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব। সেখানেই তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন মুকুন্দ যাদব ও সুনীল দাস নামে দুই কনস্টেবল। তাঁরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। গ্রেফতারের পর আহত কনস্টেবলকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
|
রঙিয়া স্টেশনে রেল অবরোধ |
রঙিয়া স্টেশনে ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের ‘স্টপেজ’ দেওয়ার দাবিতে রেল অবরোধ করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রেল সূত্রের খবর, ওই অবরোধের জেরে রাজধানী এক্সপ্রেস, ত্রিবান্দ্রম এক্সপ্রেস-সহ কয়েকটি ট্রেন আটকে পড়ে। প্রশাসনিক আশ্বাসে ঘণ্টাচারেক পর
অবরোধ ওঠে।
|
|