মানুষকে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার ফুরসত দিয়ে সার্বিক মূল্যবৃদ্ধির হার নেমে এল ৫ শতাংশেরও নীচে। প্রায় সাড়ে তিন বছর বাদে।
পাইকারি দামের ভিত্তিতে হিসেব করা এই হার মঙ্গলবার ছুঁয়েছে ৪.৮৯%। শুধু তাই নয়, ২০০৯-এর নভেম্বরের পর এই প্রথম তা পা রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বেঁধে দেওয়া গণ্ডির মধ্যে, অর্থাৎ ৫ শতাংশের নীচে। যার জেরে শীর্ষ ব্যাঙ্ক ১৭ জুন তার ঋণনীতি ফিরে দেখতে গিয়ে আরও বেশি মাত্রায় শিল্পঋণে সুদ কমাতে পারবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। এ নিয়ে জোরালো সওয়াল করেছে শিল্পমহলও। |
পরপর তিন মাস কমছে সার্বিক মূল্যবৃদ্ধি। ২০১২-র এপ্রিলের হার ছিল চড়া, ৭.৫০%। বাজারের আগুন অনেকটাই আয়ত্তে আসার প্রধান কারণ অবশ্যই শাক-সব্জি সমেত খাদ্য সামগ্রীর দাম কমে আসা। কারণ, সার্বিক মূল্যবৃদ্ধি হিসাবে খাদ্যপণ্যের গুরুত্ব ১৪.৩৪%। মার্চের ৮.৭৩% থেকে খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি এপ্রিলে নেমেছে ৬.০৮ শতাংশে। কারখানায় তৈরি পণ্যের দাম ৪.০৭% থেকে ৩.৪১শতাংশে। জ্বালানির দর কমেছে ১০.১৮% থেকে ৮.৮৪ শতাংশে।
|