রাস্তা তৈরির কৃতিত্বের ভাগ নিয়ে শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে শুরু হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বিতা। ২৮ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার অধীনে সাগরদিঘির সেখদিঘি থেকে আথুয়া পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার পিচ রাস্তার শিলান্যাস করেন রাজ্যের মন্ত্রী সুব্রত সাহা। সোমবার জেলা পরিষদের সভাধিপতি সিপিএমের পূর্ণিমা দাস ওই একই রাস্তার শিলান্যাস করলেন। ঘটনায় শুরু হয়েছে সিপিএম-তৃণমূলের রাজনৈতিক তরজা। সুব্রতবাবুর দাবি, “রাজ্য সরকারের উদ্যোগেই প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার আওতায় ওই রাস্তায় পিচ ঢালা হবে। তাই রাজ্যের মন্ত্রী ও স্থানীয় বিধায়ক হিসেবে রাস্তার শিলান্যাস করেছি।” পূর্ণিমাদেবীর দাবি, “জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে রাস্তাটির কাজ হবে। জেলা পরিষদের প্রস্তাবেই ওই রাস্তায় পিচ দেওয়ার অনুমোদন মিলেছে। মন্ত্রী নিজের দলের ঢাক পেটানোর জন্য এক্তিয়ার বহির্ভূতভাবে শিলান্যাস করেছেন। তাই সোমবার জেলা পরিষদ নতুন করে শিলান্যাস করেছে।” কংগ্রেসের বক্তব্য, ওই রাস্তা নির্মাণে সাংসদ অধীর চৌধুরী উদ্যোগী হয়েছিলেন। অথচ তাঁকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সভাধিপতি বলেন, ‘‘সাংসদকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিনি আসেননি।” রাজনৈতিক দলগুলির কাজিয়া নিয়ে সাগরদিঘির বিডিও সিদ্ধার্থ গুঁই বলেন, “রবিবার প্রশাসনের উদ্যোগেই রাস্তাটির শিলান্যাল করেন মন্ত্রী সুব্রত সাহা। আমিও ছিলাম। সোমবারের কর্মসূচী সম্পর্কে প্রশাসনের কেউ জানে না।”
আগ্নেয়াস্ত্র-সহ ধৃত। পিস্তল ও দু’ রাউন্ড গুলি-সহ এক যুবককে গ্রেফতার করল পুলিশ। সোমবার সকালে ইসলামপুর টোলগেটের কাছ থেকে ধৃত ওই যুবকের নাম ফজলুল হক। |