|
|
|
|
|
|
|
ছবি: বিয়ন্ড দ্য হিলস
দেশ: রোমানিয়া
পরিচালক: ক্রিশ্চিয়ান মানগিউ
সাল: ২০১২
মৃণাল সরকার |
|
শুধু
ভোইচিতার জন্যই জার্মানি থেকে দেশে ফিরে এসেছে অ্যালিনা। সেই ভোইচিতা, যার সঙ্গে অনাথ আশ্রমের এক ঘরে, এক বিছানায় পাশাপাশি কতগুলো বছর কেটে গিয়েছে তার। অনাথ আশ্রমের ওই ভ্যাপসা, দম-আটকা জীবনযাপনের দিনগুলোতে, দু’জন দু’জনের মন জানতে জানতে শরীরও চিনেছে। কিন্তু শুধু ‘লেসবিয়ান’ বললে তাদের সম্পর্কটাকে বড্ড তুচ্ছ করা হয়! অ্যালিনার কাছে ভোইচিতা-ই হল বেঁচে থাকার একমাত্র তাগিদ। কিন্তু স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে যাকে সে জড়িয়ে ধরে, যার কাঁধে মাথা রেখে আকুল কান্নায় ভেসে যায়, সেই মেয়েটা যেন আগের ভোইচিতা নয়! তার শরীর বা মন সেই আগের মতো করে সাড়া দেয় না। অন্তত অ্যালিনার এমনটাই মনে হয়।
আসলে অ্যালিনা যখন জার্মানিতে হোটেলে-রেস্তোরাঁয়, বিলাসী-বজরায় বার-ওয়েট্রেসের কাজ করছে পশ্চিম ইউরোপের তথাকথিত ‘মুক্তি’র বাতাস জখম ফুসফুসে ভরছে ভোইচিতা তত দিনে এক মঠে সন্ন্যাসিনী হয়েছে। বিশ্বাসের কালো কাপড়ে ঢেকেছে তার মাথা তার সাধ-বাসনা-ইচ্ছে-আনন্দের বেয়াড়াপনাকেও! অ্যালিনা তাকে জার্মানিতে নিয়ে যেতে এসেছিল। কিন্তু উলটে ভোইচিতা তাকে নিয়ে গিয়ে তুলল টিলা পাহাড়ের চুড়োয় মনাস্ট্রি-তে, যার দরজার বাইরে বড় বড় করে লেখা আছে ‘এটা ঈশ্বরের খাসমহল। অন্য ধর্মের লোকেদের প্রবেশ নিষেধ।’ লেখা আছে: ‘শুধু বিশ্বাস করো, দ্বিধা-সংশয়ে ভুগো না।’ কারও হয়তো মনে পড়ে যেতে পারে, ’৮০-৯০-এর দশকে কলকাতার দেওয়ালে দেওয়ালে লেখা পার্টির বাণী মার্কসবাদ সর্বশক্তিমান, কারণ ইহা সত্য। এই ছবির পরিচালকও, পরতে পরতে খুলে দেখিয়েছেন পুরনো সমাজতান্ত্রিক জমানার সঙ্গে এই গোঁড়া-গোঁয়ার অর্থোডক্স গির্জার শাসনের আসলে কোনও তফাত নেই! |
|
সেই একই রকম ভাবে আদর্শের নামে ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া অন্ধ বিশ্বাস! প্রশ্নহীন আনুগত্যের জোয়ালে জুতে রাখার জন্য একই অমানুষিক চাপ! একই সন্দেহবাতিক, ‘ব্যবস্থার শত্রু’ অবিশ্বাসীদের একই রকম ডাইনি-খোঁজা করে বেড়ানো! নিশ্চিন্ত বিশ্বাস আর বাধ্যতামূলক অবদমনের আঁধারপুরীতে আচমকাই এসে পড়ে গোল বাধিয়ে দেয় অ্যালিনা। সে তো এখানে এসেছে স্রেফ ভোইচিতার জন্য। যিশু-ভক্তি, মঠের পবিত্রতা, চোদ্দো রকম নিয়মকানুন নিয়ে সে থোড়াই মাথা ঘামায়! বরং মঠের ‘ফাদার’ বা চিফ-পুরোহিতদের সে উঠতে বসতে চ্যালেঞ্জ করে। কেন ভোইচিতা চার্চের ফাদারকে ‘বাবা’ বলে ডাকবে, ট্রাউজার্স পরে কেন ‘কনফেশন’-এ যাওয়া যাবে না, এগুলো তো খুচরো ঝামেলা! ভোইচিতা তার প্রেমে আগের মতো সাড়া দিচ্ছে না বলে, অ্যালিনা ধরে নেয় ও নির্ঘাৎ ফাদার-এর সঙ্গে লটঘটে জড়িয়েছে। সেই সাংঘাতিক ‘অপবিত্র’ ঈশ্বরদ্রোহিতার কথা শুনে ভোইচিতা শিউরে ওঠে! কিন্তু তার পরেও ফাদারের বিশ্বাসের সাম্রাজ্যে মাঝে মাঝেই ফাটল ধরাবার উপক্রম করে অ্যালিনা আর তার উথালপাথাল প্যাশন।
এমন এক বিদ্রোহিনীকে তো চার্চ বা ফাদার এমনি এমনি ছেড়ে রাখতে পারেন না! অ্যালিনা ভোইচিতার মতো অবদমন শেখেনি। তার আবেগ মাঝেমাঝেই তীব্র পাগলামিতে ফেটে পড়তে চায়। চার্চও তাই তাক বুঝে চাউর করে দেয়: অ্যালিনাকে ভূতে পেয়েছে। তার হাত-পা বেঁধে, মুখে কাপড় গুঁজে, ঝাড়ফুঁকের বন্দোবস্ত করা হয়। তাঁর প্রথম ছবি ‘ফোর মান্থস থ্রি উইক্স অ্যান্ড টু ডেজ’-এর মতো পরিচালক এখানেও, বুকের ওপর পাথরের বস্তার মতো চেপে থাকা একটা ভীষণ নিষ্ঠুর সিস্টেম-এর মুখোমুখি দু’টি কমবয়সি মেয়ের গল্প বলেছেন। কিন্তু ‘বিয়ন্ড দ্য হিলস’ ওই ছবিটির মতো থ্রিলার-চলনে ছোটে না। এই ছবির পটভূমি যদিও একুশ শতকের রোমানিয়া, কিন্তু হাতে-ধরা ক্যামেরায়, লম্বা লম্বা ট্র্যাকিং শটে বিদ্যুৎহীন মনাস্ট্রিটা লণ্ঠন, মোমবাতি আর কাঠের উনুনের কাঁপা কাঁপা আলোয় একটা মধ্যযুগের আবহ নিয়ে আসে। সেই আবহের সঙ্গে ধর্মের নামে ওই ভণ্ডামি, নিষ্ঠুরতা, স্বৈরাচার, ওঝাতন্ত্র সব দিব্যি মানানসই হয়ে যায়।
ছবির একদম শেষ দৃশ্যে চার্চের ফাদার ও নানদের নিয়ে পুলিশের গাড়িটা একটা জল-কাদা ভরা রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকে। হঠাৎ পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া একটা বড় গাড়ির চাকা থেকে ছিটকে আসা কাদার ছিটে কাচটাকে ঝাপসা করে দেয়। একুশ শতকের বুকে ঘটে যাওয়া একটা মধ্যযুগীয় সত্যি ঘটনার সেলুলয়েড-আখ্যানটা যেন চার পাশের আধুনিক সময় থেকে চুপচাপ নিজেকে আড়াল করে নেয়। |
|
১ জানুয়ারি ২০৬১ |
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ এ বছর প্রচণ্ড উদ্দীপনার সঙ্গে উদ্যাপিত হতে চলেছে। কলকাতার প্রায় প্রতিটি বড় ক্লাবই রবীন্দ্রজয়ন্তী সর্বজনীন ভাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উৎসবের প্রধান আকর্ষণ কবিগুরুর মূর্তিপুজো। দুর্গাপুজোর মতো চার দিন ধরে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হবে। বোধন ২২ বৈশাখ। ২৫ বৈশাখ কবির জন্মলগ্নে সন্ধিপুজো এবং ২৬ বৈশাখ বিসর্জন। রবি-থিম-নির্ভর এই পুজোর মণ্ডপ কোথাও জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি, শিলাইদহের বোট, বেশির ভাগই শান্তিনিকেতনের খোয়াই। অন্য রকমও হচ্ছে, ‘রক্তকরবী’ থিমে রবীন্দ্রনাথ জালের আড়ালে আছেন, তাঁকে দেখা যাচ্ছে না, শুধু গলা শোনা যাচ্ছে (নিন্দুকে বলছে, সস্তার পুজো)। কোনও মূর্তিতে কবি নোবেল প্রাইজ নিচ্ছেন, কোথাও নোবেল-চোর’কে হাত তুলে ক্ষমা করছেন, কোথাও আইনস্টাইনের পাশে বসে আলোচনা করছেন, ‘ডাকঘর’ থিমে তিনি অমলকে জীবনদায়ী ইঞ্জেকশন দিচ্ছেন। থিমের ডিটেল আগে থেকে জমা দিতে হয়েছে সরকারের কাছে, এই পুজোয় কাদম্বরী দেবী বা ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো-র মূর্তি গড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রতিটি মণ্ডপে ইংরেজিতে রবীন্দ্রসংগীত চালাবার আদেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে অধিকাংশ মানুষ কথাগুলি কিছুটা বুঝতে পারেন। রবীন্দ্রনাথকে যুবসমাজের কাছে জনপ্রিয় করার উদ্দেশ্যে বহু ফ্যাশন-সংস্থা নতুন টি-শার্ট বাজারে আনছে। উৎসবের চার দিন রাজ্য সরকারের সমস্ত বিভাগে সরকারি ছুটি। আর, পরিবহন-ধর্মঘট নিষিদ্ধ। ওই চার দিন মুখ্যমন্ত্রী তাঁর দলের প্রতিটি সদস্যকে নিজ নিজ এলাকায় দর্শনার্থীদের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এ দিকে, ঠাকুরের বাহন কে হবে তা নিয়ে কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তুমুল বচসা বেধে গেছে (কেউ বলছে কলম, কেউ বলছে সরস্বতীর হাঁসটাই, বরপুত্রের অন্য বাহন হয় না কি?)। দু’পক্ষের অন্তত দশ জন আহত, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সরোজ কুমার ঘোষ, কালনাগেট, বর্ধমান |
|
|
|
|
আপনার মোবাইল
না থাকার দশটা সুবিধে
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১ |
২ |
৩ |
মশা মারতে অ্যাপ্স খুঁজতে হবে না।
হাত লাগালেই চলবে। |
প্রেমিকাকে পাঠানো রগরগে
এসএমএস বউ পড়ে ফেলবে না। |
‘এয়ারপোর্টে মোবাইলটা চেকিং-এ দিয়ে
তার পর নিয়েছি তো!’ আর্তনাদ বাতিল। |
|
|
৪ |
৫ |
|
|
রাস্তা পেরোবার সময় গাড়ির দিকে
নজর দিলে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা। |
রোজ সাতাশি জন সাতাশিটা আশ্চর্য
ক্রেডিট কার্ডের প্রস্তাব দিয়ে জ্বালিয়ে খাবে না। |
|
৬ |
৭ |
৮ |
পুজোর সময় মা দুর্গাকে নিজের চোখে
দেখতে পাবেন, ফোনের চোখে নয়। |
সিনেমার সময় মোবাইল ডেকে উঠে
আপনাকে খিস্তির বস্তু করবে না।
|
পকেটে চাপ পড়ে শত্রু-কলিগের কাছে
৪৫টা ব্ল্যাংক মেসেজ চলে যাবে না। |
|
|
৯ |
পকেটমার টাকা নিক, প্যান কার্ড নিক, মোবাইল নিতে পারবে না। |
|
|
১০ |
কানে তার গুঁজে গান শোনার চোটে সুন্দরী মেয়ের প্রেম-প্রোপোজাল ফসকে যাবে না। |
|
|
|
মুম্বইয়ে ১৪৩-তম জন্মবার্ষিকীর স্মরণ-অনুষ্ঠানে তাঁর বংশধরদের অনুযোগ, ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনক দাদাসাহেব ফালকে ভারতরত্ন পাননি অ্যাদ্দিনেও, অবিলম্বে তাঁকে সে সম্মান মরণোত্তর দেওয়া হোক। যতই তাঁর নামে মুদ্রিত হোক ডাকটিকিট, মহারাষ্ট্রের রাস্তা আর ফিল্ম সিটি তাঁরই শ্রদ্ধায় নিবেদিত হোক, মূর্তি বসুক মুম্বই আর নাসিকে, সর্বোপরি ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কারটিও তাঁরই নামে প্রতি বছরেই প্রদত্ত হোক, ভারতরত্ন নামের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননাটি এখনও অধরা। আশ্চর্য, চলচ্চিত্রের জনকের নামে সিনেমার শ্রেষ্ঠ পুরস্কার, সেই তো পরম সম্মাননা! যুগে যুগে যত বার ভারতীয় কীর্তিমান ছবি-কুশলীরা ওই পুরস্কার নিতে উঠবেন, তত বার দাদাসাহেবকেই শ্রদ্ধা জানাবে এই দেশ। তাঁর আদরের ও আবেগের কর্মক্ষেত্রটি এই ভাবে তাঁকে স্মরণ করছে, এতে আশ মেটে না! মহাত্মা গাঁধীও নোবেল শান্তি পুরস্কার পাননি, বিবেকানন্দ-নেতাজি-রবীন্দ্রনাথের মতো বরেণ্য ভারত-রত্নরা কেউই ঘোষিত ভারতরত্ন নন। তাতে কারওরই লোকপ্রিয়তা, গুরুত্ব বা জনমানসে শ্রদ্ধা বিন্দুমাত্র টলেছে? বরং এঁদের ধরা হয় সমস্ত পুরস্কার বা কর্তৃপক্ষ-প্রদত্ত সম্মানের ঊর্ধ্বে। হঠাৎ এঁদের একটা মরণোত্তর মেডেল দিলে, বিস্ময় ও হাসাহাসির ভাগ বোধহয় বেশি পড়বে।
দেখতে নিরীহ, কিন্তু খেপে গেলে শিংদু’টো দিয়ে মারাত্মক ঢুসোয়, তাই ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা তৈরি করছেন শিংহীন গরু, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-বিস্ময় ‘হেল্থ অ্যান্ড সেফটি কাউ’। ব্রিটিশ দুধেল গাই হোলস্টিন-এর জিনে রেড অ্যাঙ্গাস গরুর ডিএনএ ঢুকিয়েই চিত্তির, ল্যাজকানবাঁট গজাবে আস্ত, শুধু শিংজোড়া ভ্যানিশ, তেড়ে ঢুসোনোর ইমোশনটাই থাকবে না। আক্ষরিক অর্থেই গো-বেচারা, বাধ্য মাথা নুইয়ে দুধ দেবে। শিংয়ের গুঁতোয় আহত কৃষক বা গোয়ালা রেগে অ্যানেস্থেসিয়া বা পেন-কিলার ছাড়াই আকছার পুড়িয়ে দেন গরুর শিং বা বাছুরের হর্ন বাড্স, শিংছাড়া গরু জন্মালে গো-মনুষ্য দুই-ই ইনজুরি রিস্ক-প্রুফ হবে, প্রাণিসম্পদের কল্যাণও নিশ্চিত। ‘যুগান্তকারী বিজ্ঞান-কীর্তি’ বলে চালানো এই কাজের পিছনে আসলে স্বার্থপর, হিংস্র মানব-আচরণ ড্যাংড্যাং। প্রকৃতি-প্রদত্ত শিং, নখ-থাবা-শ্বদন্তের মতোই যা প্রাণীর আত্মরক্ষার অস্ত্র, তাকে আজ হেলায় লোপাট করে দেব, কাল তেড়ে বানাব নিরিমিষ বাঘ, বিষদাঁতহীন সাপ, কাঁটাছাড়া মাছ। মানে বুদ্ধি ও বিজ্ঞান সহায়ে নিজ সুবিধাবাদ ও দম্ভকে নির্লজ্জ তোল্লাই। শিং পোড়ানোর অবমানবিক বীভৎসতার থেকে শিং-ওড়ানোর হিংস্রতা কম নয়, কে বোঝাবে? |
|
|
আগুন
১
আর একটু হলেই যে আগুয়ান হবে।
২
ইংরিজি হতে গিয়ে যে হয়ে গেছে সমকামী ছবি!
ঘুঘু সই, বাসা কই? পুড়ে গেছে। দমকল কই?
ঘুরে গেছে। পাইপ নেই। আনতে একটু দূরে গেছে।
আগুন কই? ঘরের চালে। হাসপাতালে। ফুলকি কই?
যেখান-সেখান উড়ে গেছে। নটেগাছ? মুড়ে গেছে। |
|
|
|
• সবচেয়ে ভাল যে ইস্পাত, তাকে সবচেয়ে গরম আগুনের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে আসতে হয়।
রিচার্ড এম নিক্সন
•
পালাতে পারলে বেশ একটা মুক্তির অনুভব হয়, এমনকী সে পালানো জ্বলন্ত পাত্র থেকে খোদ আগুনের মধ্যে হলেও।
এরিক হফনার
•
যখন কেউ নিজের ভরসার সেতুগুলো নিজেই পুড়িয়ে দেয়, সে আগুন অপরূপ!
ডিলান টমাস
আগুন লাগলে ন্যাশনাল গ্যালারির কোন ছবিটা সবার আগে বাঁচাব? কেন, যেটা দরজার সবচেয়ে কাছে!
জর্জ বার্নার্ড শ
• প্রঃ খিদের পর কোন আগুন সবচেয়ে গনগনে?
গর্গরেফ: অবশ্যই ঈর্ষা। যা গোটা বাঙালি জাতিকে আস্তে আস্তে রোস্ট করছে।
• প্রঃ যৌন কামনা?
গর্গরেফ: ওভার-রেটেড আগুন। আমরা তার আঁচ শরীর থেকে এসএমএস-এ চালান করে দিয়েছি।
• প্রঃ ভেতরে আগুন থাকলে তবে মানুষ বহু দূর যায়?
গর্গরেফ: আগে কিছু গুণ থাকা ভাল। শুধু আ-গুনের রোয়াব দেখালে খুব দ্রুত fired হয়ে যেতে পারে। |
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|