পুড়ল তৃণমূলের দফতর
নিজস্ব সংবাদদাতা • মঙ্গলকোট |
পুড়ে ছাই হয়ে গেল তৃণমূলের দলীয় দফতর। সোমবার গভীর রাতে মঙ্গলকোটের ভাল্যগ্রামের ঘটনা। এই ঘটনায় তৃণমূল অভিযোগের আঙুল তুলেছে কংগ্রেসের দিকে। মঙ্গলকোটের যে কয়েকটি এলাকায় কংগ্রেস শক্তিশালী, তার মধ্যে অন্যতম ভাল্যগ্রাম। মঙ্গলকোট থানায় তৃণমূলের করা অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্তে নেমেছে। তৃণমূলের অভিযোগ, সোমবার গভীর রাতে দলীয় দফতরে আগুন লাগানোর আগে কংগ্রেসের দুষ্কৃতীরা বোমা ও গুলি ছোড়ে। দলের মঙ্গলকোট ব্লক সভাপতি অপূর্ব চৌধুরির অভিযোগ, “ভাল্যগ্রামে সিপিএম নেই। আমরাও শক্তিশালী নই। এ অবস্থায় কংগ্রেস ছেড়ে অনেক কর্মী আমাদের দলে আসছে। সোমবার বিকেলে গ্রামে মিছিলও হয়। তারপরই দলীয় দফতরে অগ্নিসংযোগ করে কংগ্রেস।” কংগ্রেস এই অভিযোগ মানতে চায়নি। জেলা কংগ্রেসের নেতা বোরশেদ আলি বলেন, “নিজেরাই দলীয় দফতরে আগুন লাগিয়ে তৃণমূল আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।” পুলিশ অবশ্য ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে।
|
ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
|
সঞ্জয় মণ্ডল। |
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। সঞ্জয় মণ্ডল (২৪) নামে ওই যুবক টেরিটোরিয়াল আর্মির জওয়ান। বাড়ি বর্ধমানের লোকো গোল ঘরে। তিনি কামরূপ এক্সপ্রেসে ডিমাপুর যাচ্ছিলেন। হাওড়া আজিমগঞ্জ শাখার টিয়া ও বাজারশ স্টেশনের মাঝে তাঁর মৃতদেহ পাওয়া যায় রবিবার দুপুরে। কাটোয়া জিআরপি এবং কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে তাঁর দেহ পড়ে ছিল বলে সঞ্জয়ের আত্মীয়রা অভিযোগ করেন। মঙ্গলবার বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়। কাটোয়া জিআরপি সূত্রের খবর, শনাক্তকরণ হয়নি বলেই মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতে দেরি হয়। কাটোয়া জিআরপি জানায়, ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে যুবকের মৃত্যু হয়।
|
কাটোয়া
রবীন্দ্র জন্মোৎসব উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। রবীন্দ্র ভবন। সকাল ৮টা। উদ্যোগ: রবীন্দ্র পরিষদ।
বর্ধমান
স্মরণসভা। অরবিন্দ ভবন। বিকেল সাড়ে চারটে। |