ভোরে ভিড় ট্রেন-বাসে দুপুরে পথঘাট সুনসান
দুপুরে যাত্রী হচ্ছে না। তাই রাস্তায় বাসই নামাচ্ছেন না অনেক মালিক। আর ভোরে ট্রেন থেকে শুরু করে বাস, সর্বত্রই ভিড় অন্য সময়ের থেকে বেশ বেশি। চৈত্র শেষের এই গরমে নাকাল স্কুল পড়ুয়ারাও। স্কুল কলেজের ভরা মরসুম এখন। গরমের ছুটি পড়ার আগে তেমন কোনও ছুটিও নেই। দুপুর বারোটা বাজলেই ঘন ঘন ঘড়ি দেখতে শুরু করেন শান্তনু সাহা, রামচন্দ্র সাহা। কারণ তাদের দু’জনের ছেলেই কৃষ্ণনগরের দু’টি বেসরকারি স্কুলে পড়ে। সকাল সাড়ে সাতটায় বেড়িয়ে দুপুর দুটো-আড়াইটেয় বাড়ি ফেরা।
রামচন্দ্রবাবু বলেন, “দুপুরে স্কুল থেকে ফেরার সময় চারিদিকে তাকানো যায় না। প্রচণ্ড গরমে বিধ্বস্ত লাগে। কিন্তু উপায় নেই, রোজ স্কুল কামাই করা সম্ভব নয়।” আর এক অভিভাবক শান্তনুবাবু বলেন, “গরমে ছেলে এত ক্লান্ত হয়ে পড়ছে যে বাড়ি ফিরে খেলার ইচ্ছে পর্যন্ত থাকছে না, পড়াশুনা তো দূরের কথা।”
বর্ধমানের চিত্তরঞ্জনে রেলের রিক্রিয়েশন ক্লাবের নাটক প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়ে ফেরার পথে ট্রেনের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন নবদ্বীপ সায়ক সংগঠনের চার জন। সায়কের তরফে মোহন রায় বলেন, “গরম আর লু-তে প্রায় সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
এখনও পর্যন্ত একটিও কালবৈশাখীর দেখা না মেলায় গরম সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। সামনে এখনও গোটা গ্রীষ্ম পড়ে। আর সেই কথাটা মনে পড়তেই উদ্বেগ বাড়ছে গরম হাওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.