দিন কয়েক পরে বাঙালী মাতবে নববর্ষ বরণে। বছরের প্রথম দিনে নতুন পোশাকে সাজবে আট থেকে আশি। অন্য বছর বর্ষবরণের এই প্রাক মুহূর্তে কেনাকাটার ভিড় লাগত চৈত্র সেলের বাজারে। কিন্তু ব্যবসায়ীরাই জানাচ্ছেন, এ বছর শস্যগোলা কান্দিতে জমছে না সেলের বিকিকিনি। এলাকার সিংহভাগ লোকই চাষবাসের উপর নির্ভর করে জীবন ধারন করেন। কিন্তু এ বছর চাষের হাল খারাপ। আলুর ভাল দাম মেলেনি। এক বিঘা জমিতে আলু চাষ করতে প্রায় ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। বিঘায় আলু হয় ৩৫ থেকে ৪০ কুইন্টাল। এ বার প্রতি কুইন্টাল আলু বিকিয়েছে ৩২০-৩৪০ টাকায়। ফলে আলু বেচে লাভ হয়েছে সামান্যই। চাষির ভাঁড়ারে টান। তাই স্বভাবতই কৃষিপ্রধান কান্দিতে জমেনি সেলের বাজার। এলাকার চাষি রমেশ গুঁই বলেন, “এ বার ফসল বেঁচে তেমন লাভ হয়নি। হাতে টাকা নেই। তাই বাজারমুখোও হতে পারিনি।” কান্দি মহকুমা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক তারকনাথ প্রামাণিক বলেন, “চাষিরা হলেন আমাদের প্রধান ক্রেতা। এ বার তাঁদের হাত শূন্য। তাই কেনাবেচাও জমেনি।” এ ছাড়াও তীব্র দাবদাহ ও সন্ধ্যার পর লাগাতার লোডশেডিং-এর জন্যও অনেক ক্রেতারা বাজারে কম আসছেন বলে অনেকেই মনে করছেন। |
কলকাতা-সহ থ্রি-জি লাইসেন্স না-থাকা ৭ সার্কেলে নতুন কোনও গ্রাহককে থ্রি-জি পরিষেবা দিতে পারবে না এয়ারটেল। বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সংযোগ থাকা গ্রাহকদের ক্ষেত্রে অবশ্য পরিষেবা চালাতে পারবে এয়ারটেল।
ওই ৭ সার্কেলে ভোডাফোন ও আইডিয়া-র সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে থ্রি-জি পরিষেবা দেয় এয়ারটেল। বেআইনি বলেই তা বন্ধ করার আবেদন জানিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করে আর-কম। যারা রায় দেয় এয়ারটেলের বিপক্ষে। তার পরেই সুপ্রিম কোর্টে যায় এয়ারটেল। মার্চে এয়ারটেলকে ৭ সার্কেলে থ্রি-জি বন্ধের নির্দেশ দেয় ডট। বিরোধিতা করে দিল্লি হাইকোর্টে যায় সংস্থা। সেখানে সিঙ্গল বেঞ্চ স্থগিতাদেশ দিলেও ডিভিশন বেঞ্চে রায়ের বিরোধিতা করে পরিষেবা বন্ধের আবেদন জানায় আর-কম। যুক্তি ছিল, লাইসেন্স কিনতে কোটি কোটি টাকা খরচ করেছে সংস্থাগুলি। অথচ এয়ারটেল বেআইনি ভাবে এই পরিষেবা দিচ্ছে।
|
কলকাতা-ঢাকা রুটে এখন উড়ান চাহিদার তুলনায় কম। তাই ভুটানের সরকারি বিমানসংস্থা ড্রুক ১৬ মে থেকে এই রুটে উড়ান শুরু করছে। সংস্থার তরফে সোনম ওয়াংচুক জানান, আপাতত সপ্তাহে তিনটি বিমান পারো থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকা যাবে। আগামী মাস থেকে ওই সংস্থার বিমান সপ্তাহে ৩ দিন কলকাতা হয়ে সিঙ্গাপুর যাবে। |