প্রচারের ধার বাড়াতে কেন্দ্রীয় নেতারা এসেই থাকেন। এ বার পঞ্চায়েত ভোটের প্রচারে দলের প্রথা ভেঙে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে আর্থিক সহযোগিতা চাওয়ার ভাবনাও শুরু হয়েছে রাজ্য বিজেপি-তে। মঙ্গলবার রাজ্য বিজেপি-র বর্ধিত সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে থাকার কথা সাংসদ চন্দন মিত্রের। ওই বৈঠকে পঞ্চায়েত ভোটের প্রস্তুতির খুঁটিনাটি নিয়ে আলোচনায় কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে প্রচারের জন্য অর্থের প্রসঙ্গও তোলা হবে। বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ বলেন, “স্থানীয় ভোটের প্রচারে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের টাকা দেওয়ার নিয়ম আমাদের দলে নেই। কিন্তু এ বার এখানে আমাদের ভাল ফলের যে সম্ভাবনা আছে এবং তার জন্য যে টাকারও প্রয়োজন, সে কথা অবশ্যই জানাব।” বিজেপি নেতৃত্ব মনে করেন, রাজ্যবাসী তৃণমূলের উপরে আস্থা হারাচ্ছেন এবং সিপিএমের উপরে আস্থা ফিরে পাচ্ছেন না। এই প্রেক্ষিতে শূন্যস্থান পূরণের সুযোগ পঞ্চায়েত ভোটেই কাজে লাগাতে বিজেপি নেতৃত্ব তৎপর। কিন্তু তাঁদের আশঙ্কা, ভোটের প্রচারে কাঁটা হতে পারে অর্থাভাব। তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে টাকা খরচের দৌড়ে তাঁরা পাল্লা দিতে পারেননি বলে জানিয়েছিলেন রাহুলবাবু। পঞ্চায়েতে তাই আগেভাগে ঘর গোছাতে চাইছে রাজ্য বিজেপি।
|
ছুটির দিন হওয়ায় রবিবার লোকাল ট্রেন অনেক কম চলে। কিন্তু কাল, রবিবার কোনও লোকাল ট্রেন বাতিল করা হবে না। ট্রেন চলবে কাজের দিনের মতোই। ওই দিন প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা আছে। রেল সূত্রে বলা হয়েছে, রাজ্য জুড়ে অন্তত ৪৫ লক্ষ প্রার্থী ওই পরীক্ষা দিচ্ছেন। বিশেষ করে তাঁদের সুবিধার জন্যই সব লোকাল ট্রেন চালু রাখা হচ্ছে। |