আগুনে ভস্মীভূত হল তিনটি দোকান ও একটি গুদাম। বুধবার রাতে সন্দেশখালির কালীনগর বাজারে ওই অগ্নিকাণ্ডে বেশ কয়েক লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ব্যবসায়ীদের দাবি। তবে আগুন লাগলে স্থানীয় লোকজই তা নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম হন। দোকানে আগুন লাগার খবরে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক দোকানমালিক। তাঁকে ঘোষপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকেই আগুন লেগেছিল। তবে সঠিক কারণ জানতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, কালিনগরে বেতনি নদীর পাড়ে সার বেঁধে বেশ কিছু দোকান রয়েছে। ওই দিন রাত ১২টা নাগাদ একটি দোকানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। দ্রুতই তা পাশাপাশি জুতো, চালের দোকান ও একটি গুদামে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দারাই আগুন নেভাতে নেমে পড়েন। নদীতে সেতু না থাকায় দমকল এখানে পৌঁছতে পারে না। এ দিন আগুন লাগার ঘটনায় তা নিয়েও ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, কোনও আগুন লাগলে নদীর জল আর শ্যোলা পাম্প থেকেই আগুন নেভানোর কাজ করতে হয়। অথচ সেতু তৈরি হলে দমকল আসতে পারত।
|
একটি চোরাই ১০ চাকার লরি উদ্ধার করল পুলিশ। বুধবার রাতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর শিমুলতলা এলাকা থেকে লরিটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮ মার্চ কলকাতার ৩ নম্বর এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে ডব্লুবি-২৩এ ৮০৩৪ নম্বরের একটি ১০ চাকার লরি চুরি গিয়েছিল। বুধবার রাতে বাসন্তীর শিমুলতলা এলাকায় একটি লরির চাকা খোলা হচ্ছিল। সন্দেহ হওয়ায় ওই এলাকায় পাহারায় থাকা পুলিশ কর্মীরা লরিটির কাছে গেলে লরির সামনে থাকা লোকেরা পালিয়ে যায়। পুলিশ জানিয়েছে, গাড়ি চুরি চক্রের সদস্যদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
|
গ্রিলের তালা ভেঙে কয়েক হাজার টাকা ও একটি মোবাইল চুরি করে পালাল দুষ্কৃতীরা। বুধবার রাতে হাবরার হাটথুবা এলাকার ঘটনা। |