প্রাণে মারার হুমকি, অভিযোগ
ংগ্রেস সমর্থকদের মদতে জেলা পরিষদের জমিতে ‘লিজ’ নিয়ে থাকা একটি ঋণ দান সংস্থার অফিস অবৈধ হস্তান্তরের অভিযোগ উঠল। মঙ্গলবার সকালে আলিপুরদুয়ার থানায় তৃণমূল কংগ্রেসের এক নেতা এই অভিযোগ করেছেন। আলিপুরদুয়ারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আকাশ মেঘারিয়া জানান, মিঠুন ভৌমিক ওরফে বাবাই ও দীপক গুপ্তা নামে দুজনের বিরুদ্ধে তৃণমূল নেতা সমর ভট্টাচার্যকে প্রাণে মারার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তদের ধরতে তল্লাশি করছে। আলিপুরদুয়ার ১ নম্বর ব্লকের ভূমি রাজস্ব আধিকারিক শৌভিক চন্দ জানান, সরকারের থেকে লিজ নেওয়া জমিতে ভাড়াটে বসানো বা কাউকে দখলস্বত্ব হস্তান্তর করা যায় না। জেলা পরিষদ সভাপতি দীপ্তি দত্ত জানিয়েছেন, তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের আলিপুরদুয়ার সংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক সমর ভট্টাচার্য জানান, শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ছয় কাঠা জমির উপর একটি ঋণদান সংস্থার অফিস রয়েছে। অবৈধ ভাবে ওই অফিসটি হস্তান্তর হয়েছে বলে তাঁর অভিযোগ। তাঁর অভিযোগ, “বিষয়টি নিয়ে সরব হওয়ায় আলিপুরদুয়ার শহরে কংগ্রেস সমর্থিত দুই যুবক মিঠুন ভৌমিক ও দীপক গুা তাঁর গাড়ি থামিয়ে জমি সংক্রান্ত বিষয় থেকে সরে যেতে বলে ও প্রাণে মারার হুমকি দেয়।” তৃণমূল কংগ্রেসের টাউন ব্লক সভাপতি আশিস দত্ত জানান, জমির অবৈধ লেনদেনে মদত দিচ্ছে চেয়ারম্যান।
পুরসভার চেয়ারম্যান কংগ্রেসের দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় দাবি করেন, তিনি কিছুই জানেন না। তাঁর দাবি, “কবে, কোথায় কোন জমি হস্তান্তর হয়েছে জানি না। এতে অহেতুক আমাকে জড়ানো হচ্ছে। তবে অভিযুক্ত মিঠুন ভৌমিক ও দীপক গুপ্তার পরিবার আমার কাছে অভিযোগ করেছেন, সোমবার রাতে তৃণমূল নেতা সমর ভট্টাচার্য জমি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য তাঁদের ডাকেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের মধ্যে ঝামেলা হওয়ায় মিথ্যে অভিযোগ জানানো হয়েছে।” তাঁর সন্দেহ, আসন্ন পুরভোটকে লক্ষ্য করে তৃণমূল মিথ্যে অভিযোগ আনছে।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.