টুকরো খবর
জায়গা বদলাচ্ছে মাছের আড়ত
এবার থেকে বাজার এখানেই ।—নিজস্ব চিত্র।
শহরের পুরনো চক বাজারের মাছের আড়ত উঠে আসতে চলেছে কালনা নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির ভবনে। সোমবার মহকুমাশাসকের কার্যালয়ে একটি বৈঠকে এমনই সিদ্ধান্ত হয়েছে।প্রায় দেড় দশক আগেই জিউধারা এলাকার নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতি ঘিঞ্জি চকবাজার এলাকা থেকে মাছের আড়ত সরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। সংস্থার ভবনের মধ্যে মাছের আড়ত চালানোর জন্য কয়েকটি ঘর নির্দিষ্ট আর্থিক চুক্তিতে বিলিও করে দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তবে পুরনো জায়গা ছেড়ে বেশিরভাগ আড়তদারই উঠে আসতে চাননি বলে অভিযোগ। সম্প্রতি চকবাজারের ১৭ জন মাছ ব্যবসায়ী নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির চেয়ারম্যান তথা কালনার মহকুমাশাসক শশাঙ্ক শেঠির কাছে মাছের আড়তটি নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতিতে স্থানান্তরিত করার জন্য আবেদন জানান। সোমবার মহকুমাশাসকের কার্যালয়ে একটি বৈঠক বসে। ঠিক হয়, অক্ষয় তৃতীয়ার পরই আড়তটি নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির ভবনে চলে আসবে। মহকুমাশাসক জানান, নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির কমপ্লেক্সের মধ্যে মাছের আড়তটি দ্রুত চালু হবে। আলো, জল-সহ প্রয়োজনীয় পরিকাঠামোগত ব্যবস্থা করবে নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতি। নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতির কমপ্লেক্সের ভিতর সদ্য নির্মিত সব্জি হিমঘরটি চালুর ব্যাপারেও আলোচনা হয়।

অভিযুক্তকে আত্মসমর্পণ করালেন মা
আদালতের নির্দেশে ছেলেকে খুঁজে আত্মসমর্পণ করালেন আন্নাহারা বিবি। তিনটি খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত সাদ্দাম শেখকে সোমবার কাটোয়া আদালতে আত্মসমর্পণ করান তিনি। জেল হাজত থেকে ‘নিখোঁজ’ হয়ে যাওয়া সাদ্দামকে খুঁজে বের করে আত্মসমর্পণ করানোর জন্য গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আন্নাহারা বিবিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কাটোয়ার এসিজেএম অঞ্জনকুমার সরকার। অভিযুক্তের আইনজীবী ফরমান শেখ বলেন, “আদালতের নির্দেশে সাদ্দামকে হাজির করেছেন তাঁর মা। সাদ্দামকে জেল-হাজতে পাঠিয়েছেন বিচারক।” সাদ্দাম আত্মসমর্পণ করায় হাঁফ ছেড়ে বাঁচল পুলিশও। পুলিশ জানায়, সাদ্দামের বিরুদ্ধে একটি কিশোর অপরাধের মামলা ও তিনটি খুনের অভিযোগ রয়েছে। গত ৩ জানুয়ারি তাকে গ্রেফতার করেছিল কাটোয়া থানার পুলিশ। ১৩ জানুয়ারি কিশোর অপরাধের মামলায় বর্ধমান সংশোধনাগারে পাঠানো হয় তাকে। ১৪ জানুয়ারি বর্ধমান জুভেনাইল বোর্ডে হাজিরা দেয় সে। বোর্ডের নির্দেশে ১৬ জানুয়ারি তাকে উত্তর ২৪ পরগনার আড়িয়াদহে ধ্রুবাশ্রমে পাঠানো হয়। ২২ জানুয়ারি জুভেনাইল বোর্ড সাদ্দামকে কিশোর অপরাধের মামলায় জামিন দেয়। তার পরেই সে ‘নিখোঁজ’ হয়ে যায়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি কাটোয়া ও বর্ধমান সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষকে সবিস্তার রিপোর্ট দিতে বলে কাটোয়া আদালত। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী, আদালতের এক করণিকের ভুলে তিনটি খুনের আসামী সাদ্দাম শেখ ‘ছাড়া’ পেয়ে যায়। জুভেনাইল বোর্ডে জামিন পাওয়ার সময়ে সাদ্দামের জামিনদার ছিলেন মা আন্নাহারা বিবি। তাই ২৮ ফেব্রুয়ারি আদালত তাঁকে ছেলেকে খুঁজে বের করে আত্মসমর্পণ করানোর নির্দেশ দিয়েছিল।

দুর্ঘটনায় মৃত ছাত্র
দুঘর্টনায় মৃত্যু হল এক ছাত্রের। নাম রাজা ভট্টাচার্য (২০)। বাড়ি কাটোয়ার ছোটলাইন এলাকায়। এ বার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। সোমবার আত্মীয়ের সঙ্গে বাইকে চড়ে ফেরার পথে কাটোয়ার ডাকবাংলো মোড়ে বাইক উল্টে জখম হন দু’জনেই। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই রাজার মৃত্যু হয়।

কোথায় কী

কাটোয়া

শিবির। জাজিগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয়। দিনরাত।
উদ্যোগ: জাতীয় সেবা প্রকল্প, কাটোয়া কলেজ।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.