উপ্পলের সেই ইনিংস মনে পড়ছে সচিনের
প্পলের রাজীব গাঁধী স্টেডিয়ামে পা রাখলেই সচিনের মনে পড়ে যায় সেই ইনিংসটার কথা।
২০০৯-এ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেই এক দিনের ম্যাচে ৩৫১ রান তাড়া করতে নেমে সচিন ১৪১ বলে ১৭৫ রান করেছিলেন ১৯টি বাউন্ডারি ও চারটি ছয় মেরে। কিন্তু সেই ঝোড়ো ইনিংসও সে দিন জেতাতে পারেনি ভারতকে। মাত্র তিন রানে সেই ম্যাচ হেরে যায় ভারত। এ বার সেই হায়দরাবাদেই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচ। তবে ওয়ান ডে নয়, টেস্ট। উপ্পলের স্টেডিয়ামে পা রেখে সেই ইনিংসের স্মৃতিচারণ করে সচিন বলেছেন, “সে দিনের ইনিংসটা আমার অন্যতম সেরা। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতের জয়ের বিনিময়ে ১৭৫ রানটা ছেড়ে দিতে পারতাম।”
ইংল্যান্ড থেকে আনিয়েছেন দুটো ব্যাট। ১২৬০ গ্রাম থেকে চেঁছে ওজন কমিয়ে
করেছেন ১২৪০। প্র্যাক্টিসে সেই ব্যাট নিয়ে সচিন। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ওয়েবসাইটে সচিন নিজেই লিখেছেন উপ্পলের সেই ইনিংসের কথা। লিখেছেন, “সেই দিনটাই এমন ছিল যে কোনও কিছুই বেঠিক হয়নি। নিজের স্ট্রোকগুলো দিব্যি নিতে পারছিলাম। তবে শুরুতে টাইমিং ভাল হচ্ছিল না বলে ব্যাটটা বদলে নিই। নতুন ব্যাট হাতে নেওয়ার পর সব ঠিক হয়ে যায়। আমাদের মিডল অর্ডার ব্যর্থ হলেও সুরেশ রায়না ভাল ব্যাট করেছিল। আমরা ১৩৭ রানের একটা ভাল পার্টনারশিপ খেলেছিলাম। সুরেশ আউট হওয়ার পর হরভজনও আউট হয়ে গেল। তখন ৩০০-৬। তবু ম্যাচ কিন্তু আমাদেরই নিয়ন্ত্রণে ছিল। জয় থেকে ১৯ রান দূরে আউট হয়ে প্রচন্ড হতাশ হয়েছিলাম। লোয়ার অর্ডার চেষ্টা করেও ম্যাচ জেতাতে পারল না।”
জীবনের অন্যতম সেরা ইনিংস বললেও ১৯৯৮-এ শারজায় পরপর দু’টো সেঞ্চুরির সঙ্গে এই ইনিংসটার তুলনা টানতে চান না সচিন। তাঁর কথায়, “তুলনা করা সম্ভব না। শারজায় ওই সময় সিরিজের শেষ দিক। প্রত্যাশা ছিল তুঙ্গে। হায়দরাবাদে সিরিজের মাঝামাঝি ছিলাম। তাই পরিস্থিতিটা সম্পূর্ণ অন্য রকমের ছিল।”




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.