|
|
|
|
|
|
রুদ্ররূপ মুখোপাধ্যায় |
নাটক: লেটস লিভ! লেটস ডাই!
দেশ: নাইজিরিয়া
পরিচালক: জোশ কস্টেল্লো
সাল: ২০০৯ |
|
|
একই মঞ্চে যুগপত্ দু’টি নাটকের অভিনয় সমান্তরাল ভাবে চলেছে! দু’টি নাটক— ‘দ্য আইল্যান্ড’ এবং ‘সিজুয়ে বান্সি ইজ ডেড’। একটি নাটকের পাত্র-পাত্রী আটকা পড়েছে এমন এক দ্বীপে, যার চার পাশে কেবল রক্তের ফুটন্ত নদী। আর অন্য নাটকের পাত্রটি তার মৃত্যুর পর কবরে যেতে অস্বীকার করেছে, কারণ তার শেষকৃত্য সারবে তারাই, যারা তাকে হত্যা করেছে। এই দু’টি ভিন্ন গল্পের প্রেক্ষাপট দক্ষিণ আফ্রিকা এবং আফ্রিকার অন্যত্র ঘটে যাওয়া বৈষম্য এবং সাদা-কালোর দ্বন্দ্ব। বর্ণবৈষম্য: যা শ্রেণি ও রঙের ভিত্তিতে বৈষম্যের এক চূড়ান্ত রূপ তৈরি করেছিল পৃথিবীর বুকে। আজও যে তা কতটা চলমান, তা-ই এই দুই নাট্যের বা এই এক নাট্যের বিষয়সার— নাট্যকারের নাম অ্যাথল ফুগার্ড।
মঞ্চটি, বলা চলে, ‘থ্রাস্ট স্টেজ’। দু’ভাগে বিভক্ত। এক ভাগে একটি আসন, যেটা দেখতে অনেকটা কবরের মতো, আর অন্য দিকে দু’টি পাথরসদৃশ আসন। তিনটি ব্যক্তি— দুই পুরুষ ও এক মহিলা বসে থাকে। বসেই থাকে। সারা ক্ষণ, গোটা নাটকটা জুড়ে, বসে থাকে। অথচ মুহূর্তে মুহূর্তে তৈরি হয় দৃশ্যকাব্য এবং সেটাই এই নাট্যের এক আশ্চর্য আবিষ্কার হয়ে দাঁড়ায়। প্রথমে আমরা দেখি দু’জন খুব কলহে লিপ্ত। কিছু বাদে বোঝা যায়, কলহটা আসলে তারা কী ভাবে অদ্ভুতদর্শন এই দ্বীপে এসে পড়ল, তাই নিয়ে। তারা ঘুমোচ্ছিল গত রাতের আরাম-বিছানায় এবং আচমকাই পরের দিন সকালে দেখছে বিছানাটি দু’টি পাথর হয়ে গেছে এবং দুই মানুষের মধ্যে বেড়েছে ব্যবধান। যে মুহূর্তে বিছানাটি পাথর হয়ে যাওয়ার কথা উচ্চারিত হয়, সেই মুহূর্তে পাশের লোকটি, যে একটি কবরের উপর বসে আছে, বলে ওঠে— ‘পাথর, আমার শরীরটা পাথরেই তৈরি।’
জানা যায়, গতকালও সে শুয়েছিল যখন, তার চলার শক্তি ছিল দিব্যি, অক্ষুণ্ণ, কিন্তু আজ সকাল থেকেই সে হঠাত্ প্রস্তরীভূত হয়েছে। কখন যে অন্য নাটকের টেক্সট আরম্ভ হয়েছে বোঝাই যায় না। দুটো গল্প— সমান্তরাল গল্প— সমান্তরালই চলে। দু’টো আলাদা আলাদা নাটক, যা লেখার ব্যবধান প্রায় পাঁচ বছর, একই মঞ্চে যুগপত্ অভিনীত হতে থাকে। |
|
দু’টি মঞ্চতলে (আসলে একটিই— দু’ভাগে বিভক্ত) তিন জন— দু’জন পাথর থেকে চলনশীল হতে চায় ও এক জন ক্রমে ক্রমে পাথর হয়ে যায়। এই দুই অদ্ভুত বিপ্রতীপ স্রোত মিশে যায় একটি শব্দে: ‘রক্ত’। রক্তপাতের আবহ, অকারণ রক্তপাত, রক্তপাতজনিত ভয়-ক্রোধ-উষ্মা-বিরাগ, এমনকী ভালবাসাও, বেরিয়ে আসে ঠিকরে ঠিকরে। দু’জন রক্ত দেখে, রক্তের নদীর প্রবহমানতা দেখে একে অপরকে আঁকড়ে ধরতে চায় অথচ প্রস্তর তাদের করে রাখে অনড়। এবং অন্য জন রক্তকেই করতে চায় সিঞ্চনবারি। অথচ রক্তের সামনে এলে তার বমি পায়। দু’টি ভিন্নধর্মী টেক্সট মিলে যায় এই আশ্চর্য নাট্যপ্রয়োগে। ‘অভিনয় করতে মজা হয়। বিশেষত যে জায়গাগুলোয় দু’টি নাটকের সংলাপ একসঙ্গে উচ্চারিত হয়। আমরা একে অপরের দিকে তাকাতে পারি না, অনেক সময় আমার সংলাপ বলার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সংলাপ কানে আসে অথচ আমাকে আমার কথাটাই বলতে হয়’: বক্তব্য অভিনেত্রী লরা মেরোচে-র। ‘রাস্তায় চলি যখন, কত লোকের কত রকম কথা কানে আসে, কিন্তু আমরা প্রায়ই আলাদা আলাদা কথার মধ্যে মিল পাই— এ নাটকে দুটো গল্প, কিন্তু মূল ঘটনা তো একটা। আমাদের লক্ষ্য সেটাই বলা— সময় বদলালেও বিষয় বদলায় না। কিছু কিছু বিষয় সর্বজনীন’— বক্তব্য নির্দেশকের।
নিরীক্ষা শুধু যে নাটক থেকে নাট্য নির্মাণে, তা নয়— নিরীক্ষা অভিনয়েও। বিরাট থ্রাস্ট মঞ্চ— মঞ্চের প্রায় ভিতরেই দর্শকাসন। তিন দিকে গ্যালারি। অভিনেতারা নড়ছেন না। মানে, চলাফেরা হচ্ছে না। শরীর দিয়ে তবু প্রেরিত হচ্ছে বার্তা। তিন জন তিন ভাবে ব্যবহার করছেন শরীর। কখনও গভীর থেকে সেঁচে আনছেন কাব্য, কখনও হঠাত্ চিত্কার করে উঠছেন। যখন শেষের দিকে জীবিত দুই চরিত্র ধীরে ধীরে পাথর হয়ে যায় এবং মৃতজন পাথর হতে চেয়েও মানুষ হয়ে ওঠে— তিন জনই চিত্কার করে— দু’জনের গলাটা ভেঙে ভেঙে থেমে গিয়ে গোটা শরীরে আন্দোলন শুরু হয় অথচ শরীর কিন্তু নড়ে না। এই যে ভঙ্গি— যা বলছি তা আসলে ঘটছে না, ঘটছে উল্টোটা। কারণ, মৃত লোকটি পাথর হতেই চাইছে, অথচ সে-ই হয়ে উঠছে জ্যান্ত। এইটা চলছে পাশাপাশি। গা ঘেঁষে। পর পর। কথা তখন মানবকণ্ঠ থেকে চলে গেছে যন্ত্রে— ‘যা কিছু মৃত তা-ই জীবিত। জীবিতরা পাথর না হলে মানাবে কী করে?’ |
|
১৪ নভেম্বর ২০৬২ |
সামনের বছর থেকে শিবকাশির কোনও কারখানাতেই আর শব্দবাজি তৈরি হবে না। ওই অঞ্চলে বহু কারখানাতেই শব্দবাজি তৈরি বন্ধ হয়েছে একে একে। যে দু’একটা বাকি ছিল সেগুলোও এ বার ঝাঁপ ফেলল। আসলে গত তিরিশ বছর ধরে সারা দেশে শব্দবাজির চাহিদা কমছে। এ প্রসঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ‘বুড়িমা ফায়ার ওয়ার্ক্স’-এর কণর্ধার আমাদের প্রতিনিধিকে লিখে দিলেন, ‘কাদের জন্য শব্দবাজি তৈরি হবে? কানে শুনতে পায় এমন লোক দেশে এখন মাত্র ৫%। বাকি ৯৫% মানুষই শ্রবণশক্তি হারিয়েছেন ধীরে ধীরে। অনন্ত আওয়াজের অত্যাচার। গাড়ির হর্ন, পাম্প, জেনারেটর, বাড়ি ভাঙার বা তৈরির শব্দ, মোবাইলের রিংটোন, অটোর গান। সবারই কানের বারোটা বেজেছে।’ শব্দবাজি-কর্মীরা কোথায় যাবেন? বিক্ষোভ হবে, স্লোগানের আওয়াজ চড়বে। কিন্তু প্রশ্ন হল, শুনবে কে? চার দিকে নির্বাক ছবি চলছে। বাসে, ট্রেনে, অফিসে, বাজারে শুধু সাইন-ল্যাঙ্গোয়েজ, ইশারা। শ্রমমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি নিজের দামি বিদেশি হিয়ারিং-এডটা চালু করে বিষয়টা ভাল ভাবে শুনলেন। পরে লিখে জানালেন, বর্তমানে হিয়ারিং এড ব্যবহার করছেন এমন মানুষ খুব কম। কারণ দামটা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বেশির ভাগই আসছে বিদেশ থেকে। তাই ছাঁটাই হওয়া শ্রমিকরা প্রশিক্ষণ নিয়ে এই শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন। অবশ্য গায়করা আগে থেকেই এ কাজের আর্জি জানিয়ে রেখেছেন।
রতন দত্ত, বাঘা যতীন, কলকাতা |
|
|
|
|
এনার্জি কনজার্ভেশনের
দশটা দুর্দান্ত উপায়
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১
১৭০০ বাদুড় পুষুন।
তাদের
ডানার ঝটপটানির ঠেলায় পাখা বাতিল। |
২
জঙ্গলে গিয়ে বেসুরো গান করুন। ভূতের রাজা এলে
জাদু-জুতো চেয়ে নিন। ট্রান্সপোর্টের দরকার রইল না। |
৩
জানলা দিয়ে উঁকি মেরে পাশের বাড়ির
টিভি-তে সিরিয়াল দেখে নিন। |
|
|
৪
|
একটা বয়ামে অনেক জোনাকি ভরে লণ্ঠন বানান। টর্চ লাগবে না।
|
|
৫
গরমে এসি চালাবেন না। ইংরিজি হরর
ফিল্ম দেখুন, হাড় হিম হয়ে যাবে। |
৬
হেয়ার-ড্রায়ারের দরকার কী? বয়ফ্রেন্ডকে
সাইকেলের পাম্প ধরিয়ে দিন, চুল শুকিয়ে নিন।
|
৭
চান করতে করতে খান। আর আলাদা
জল খরচা হল না, বাসন মাজা হয়ে গেল। |
|
|
৮
লোডশেডিং-এ ইনভার্টার না চালিয়ে গিন্নির সঙ্গে
ডার্করুম খেলুন। শালি বেড়াতে এলে দেড়া মজা। |
৯
শোওয়ার ঘরের জানলা থেকে চুম্বক ঝুলিয়ে দিন। মাথায় লোহার
হেলমেট পরে এসে দাঁড়ালেই চোঁওও পাঁচ তলা। লিফ্টের ধার কে ধারে? |
|
|
১০
এবিপি আনন্দ-র ‘প্রতিপক্ষ’-র সময় টিভি-র ওপর হাঁড়ি চড়িয়ে দিন। টগবগ করে ফুটে যাবে। |
|
|
|
• সদ্য-পালিত পথ নিরাপত্তা সপ্তাহে রাস্তাঘাটে সচিত্র হোর্ডিং-ব্যানার ও ট্র্যাফিক সিগনালে রেকর্ডেড অনুরোধ-উপরোধের পাশাপাশি কলকাতার ব্যস্ত কয়েকটি মোড়ে সাজিয়ে রাখা কিছু দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি উদ্বিগ্ন নজর কাড়ল। ট্র্যাফিক নিয়মকে কলা দেখিয়ে চলাফেরার অভ্যেস এ শহরের লাখো নাগরিকের সহজাত, জরিমানা-জুজু কি সাবওয়ে-ওভারব্রিজ ব্যবহারের হিতোপদেশে কাজ তো হয়ই না, হোর্ডিঙে ‘খোকাবাবু’, ‘হানি বানি’, ‘ব্রহ্মা জানেন’, বিট্ল্সের ‘অ্যাবে রোড’ অ্যালবাম-প্রচ্ছদের রাস্তা পেরনোর দৃশ্য, সচিন বা কেকেআর-রেফারেন্স, সবার ভূমিকাই আয়ারাম গয়ারাম, দুর্ঘটনার গ্রাফ চড়চড়। এ বার তাই শুরু হল দুমড়োনো-মুচড়োনো গাড়ি-বাইক মোড়ে মোড়ে সাজিয়ে ইনস্টলেশন আর্ট। অভিনব। অনেকটা সিগারেট ছাড়াতে ক্যানসারগ্রস্ত ফুসফুসের ছবি দর্শানোর মতোই। ট্র্যাফিক-আইনের মতো অতি-জরুরি অথচ নীরস বিষয়কে চমকপ্রদ ভাবে মগজে ঢোকাতে এ শিল্পরীতি প্রয়োগের ভাবনা অনবদ্য। শহরটাও অন্য রকম সেজে উঠল। অবশ্য এও ভাবার: পথচলতি মানুষ বা ড্রাইভারের মনে হঠাত্-দেখা গাড়ির কঙ্কাল নিমেষে জাগাতে পারে দুর্ঘটনার বীভত্সা, আরোহীর রক্তাক্ত-বিক্ষত শরীরের কল্পনা। ভয় আর দুশ্চিন্তার চোটে সে আবার থরথর কেঁপে অ্যাক্সিডেন্ট না করে বসে!
• ইজরায়েলি কারাগারে ব্যাপক হইচই, কারারক্ষীদের শ্যেনদৃষ্টি এড়িয়ে ঘটেছে প্রায়-অসম্ভব এক কাণ্ড, জনকয়েক আসামির শুক্রাণু পাচার। দেশের জেলগুলোয় বন্দি প্রায় ৪৫০০ প্যালেস্তাইনি, অনেকেই আম-জনতা হত্যা থেকে শুরু করে সন্ত্রাসবাদী হানা পর্যন্ত সাংঘাতিক সব অপরাধে গুরু দণ্ডে দণ্ডিত, আর স্ত্রীরা ভুগছেন চরম নিঃসঙ্গতায়, বংশরক্ষাও খাদের কিনারে। মুশকিল আসান: স্ত্রীর সঙ্গে অতি-বিরল সাক্ষাত্কালে পুরু কাচের দেওয়ালের ও-পারে আঁকড়ে-ধরা হাতের আড়ালে বা কাপড়ের ভাঁজে চুপিসারে পাচার হয়ে যাচ্ছে আই-ড্রপারে সযত্ন-রক্ষিত জন্মবীজ, দীর্ঘ পথ উজিয়ে আসছে প্যালেস্তাইনি ক্লিনিকে, সহমর্মী চিকিত্সকরা বিনামূল্যে ‘ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন’ পদ্ধতিতে ভ্রুণসঞ্চারের পথ সুপ্রশস্ত করছেন। ঘটনায় কারাকর্তাদের রজনী বিনিদ্র, কেষ্টবিষ্টুরা ঢোঁক গিলে পরমুহূর্তে বলছেন কিস্সু ঘটেইনি, ও দিকে প্যালেস্তাইনি হবু মায়েরা উত্ফুল্ল, ডাক্তাররা চিকিত্সাবিজ্ঞানের উত্কর্ষ ও মানবিক কল্যাণ সাধনের সুযোগ কাজে লাগাতে পেরে পরম হ্লাদিত। একটি শিশু জন্মেছে, বহু জন্ম সমাসন্ন। যুযুধান রাষ্ট্র-রাজনীতির বৈরিতাকে সটান ছক্কা-হাঁকানো এই মানুষজন্ম অ-সাধারণ। |
|
|
আশাবাদ
• বিয়ে করে সুখী হওয়া যায়
• নেতারা মানুষের ভাল-র জন্য রাজনীতি করেন |
|
|
|
• অনেকেই আশাবাদের সঙ্গে বোদা মগজকে মেলালেও, আশাবাদ ছাড়া যে কোনও আশ্চর্য প্রগতি বা পরিবর্তন হয় না, তার প্রবক্তা প্রচুর। চ্যাপলিন বলেন, নীচের দিকে তাকিয়ে হাঁটলে রামধনু দেখা যায় না। গ্রামশি বলেন, বুদ্ধি আমাকে হতাশা শেখালেও, ইচ্ছাশক্তি আমায় আশাবাদী করে। অরুন্ধতী রায় বলেন, অন্য একটা পৃথিবী শুধু সম্ভবই নয়, সে এল বলে। চুপচাপ দিনে আমি তার শ্বাস শুনতে পাই। মার্টি রুবিন বলেন, আশাবাদীরা ভাবে বোকার মতো, কিন্তু বাঁচে দারুণ! বহু ডাক্তার মনে করেন, আশাবাদী রোগীর সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেশি।
|
• আশাবাদ হল
জনগণের আফিম।
মিলান কুন্দেরা |
• যখন সব কিছুই খুব খারাপ,
তখন সব কিছুকেই খুব ভাল বলার
পাগলামিকেই বলে আশাবাদ।
ভলতেয়ার |
• আশাবাদীর দাবি: এই পৃথিবীর
চেয়ে ভাল আর হয় না। নৈরাশ্যবাদীর
ভয়: কথাটা সত্যি!
জেমস ক্যাবেল |
• আশাবাদের ভিত্তি
হল প্রচণ্ড ভয়।
অস্কার ওয়াইল্ড
|
|
প্রঃ আশাবাদী হতে কী করতে হয়?
গর্গরেফ: খুব ভাল রাঁধুনিকে ভাড়া করে রাখতে হয়। প্রতি রাত্রে সুস্বাদু কালিয়ার গ্যারান্টির কাছে যে বাড়ি ফেরে, তাকে পৃথিবীর কোনও কদর্যতাই দমাতে পারে না।
প্রঃ নৈরাশ্যবাদী হতে?
গর্গরেফ: খবরের কাগজ পড়তে হয়।
প্রঃ আশা ভাল না হতাশা?
গর্গরেফ: দেখতে সুন্দর হলে, হতাশা ম্যাট-ফিনিশ জেল্লা দেয়। দেখতে বাজে হলে, আশা করে কী হবে?
|
আশায় মরে চাষা এবং চাষার পুতি, নাতি
পাছার কাপড় গুটিয়ে গেলে আশাই মারে লাথি
ব্যাং-কে বলে রাজপুত্তুর, ল্যাং-কে বলে চুমো
নর্দমাতে চুবিয়ে বলে: আকাশপানে ঘুমো! |
|
|
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা-৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|