নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
মেদিনীপুর বাসস্ট্যান্ডে বাস ছিল পর্যাপ্ত। ছবি: সৌমেশ্বর মণ্ডল। |
কেশপুর বাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অবশ্য এ দিন বাস আটকে রাখার অভিযোগ করেছে। যে সব বাস বুধবার চলেনি, তাদের কেশপুরে আটকে রেখে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সংগঠনের সভাপতি মহম্মদ রফিকের অভিযোগ, “তিনটি বাস থেকে যাত্রী নামিয়ে কেশপুরে আটকে রেখে দেয় তৃণমূল। বুধবার যাত্রী না থাকায় বেশিরভাগ বাসই চলেনি। কোনও মালিক তো পকেটের টাকা খরচ করে বাস চালাতে পারবেন না। একথা জানানোর পরেও তিনটি বাসকে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখা হয়।” ওই বাসগুলি মেদিনীপুর থেকে খেতুয়া, মেদিনীপুর থেকে ঝাঁকরা ও হয়ে ঘাটাল ও মেদিনীপুর থেকে নেড়াদেউল হয়ে ঘাটাল যাওয়ার কথা ছিল। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের জেলা কার্যকরী সভাপতি প্রদ্যোৎ ঘোষ। তিনি বলেন, “এ ধরনের কোনও ঘটনার কথা জানা নেই। আমি তো জেলার বিভিন্ন এলাকায় ও শিল্পশহর খড়্গপুরে ঘুরেছি। দেখেছি, সর্বত্রই শান্তিপূর্ণ ভাবে কাজ চলছে। কোথাও ধর্মঘটের প্রভাব পড়েনি।” |