অস্থায়ী নাট্যমঞ্চের নামকরণ করা হয়েছিল বিনোদিনী মঞ্চ। এ বছর নটসম্রাজ্ঞী বিনোদিনীর জন্ম সার্ধশতবর্ষ। জন্মসার্ধশতবর্ষে তাঁর নামাঙ্কিত মঞ্চে নাটক পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শেষ হল সংবিত্তির ষষ্ঠ রাজ্য নাট্যমেলা। উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর গোবরাপুরে গত ৮ ফেব্রুয়ারি এই নাট্যমেলার উদ্বোধন করেন নাট্য নির্দেশক দেবাশিস বিশ্বাস। |
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের আর্থিক সহায়তায় আয়োজিত এই নাট্যমেলা শেষ হল রবিবার। তিনদিনের মেলায় মঞ্চস্থ করা হয় আটটি নাটক। নাটকগুলি হল বর্তীকা সংস্থার ‘কথামানবী’, অশোকনগর নাট্যমুখ সংস্থার ‘দিবারাত্রির গদ্য’, চাঁদপাড়া অ্যাক্টো সংস্থার ‘ছাঁচ ভাঙার গান’, বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনীর ‘নাগিনী কন্যার কাহিনী’, থিয়েটার শাইন সংস্থার ‘ডোন্ট সাউট’, গোবরডাঙা শিল্পায়নের ‘কর্নেলকে কেউ চিঠি লেখে না’। |
‘কর্নেলকে কেউ চিঠি লেখে না’। |
এ ছাড়া পরিবেশিত হয় উদ্যোক্তা সংস্থার সংবিত্তির দু’টি নাটক ‘সুবর্ণজয়ন্তী’ এবং ‘থার্ড আই’। নাটক ছাড়াও ছিল পুতুল নাচ, জন্ম সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে স্বামী বিবেকানন্দকে নিয়ে চিত্র প্রদর্শনী। মেলায় সংবিত্তি নাট্য সম্মান প্রদান করা হয় তন্নিষ্ঠা বিশ্বাসকে। অস্থায়ী মঞ্চের নামকরণ করা হয়েছিল বিনোদিনী মঞ্চ। আয়োজন করা হয়েছিল নাটক নিয়ে আলোচনার। |