ছবি: দ্য স্কিন আই লিভ ইন
দেশ: স্পেন
পরিচালক: পেদ্রো আলমোদোভার
সাল: ২০১১
ডাক্তার রবার্ট লেডগার্ড মস্ত বড় প্লাস্টিক সার্জন। তার কাঁচি-ছুরির ডগায় জাদু। সে এমন এক কৃত্রিম চামড়া তৈরি করেছে, যা আগুনে পোড়ে না। কেটেকুটে গেলেও চটপট জুড়ে যায়। প্রয়াত স্ত্রীর নামে ডাক্তার সেই চামড়ার নাম দিয়েছে ‘গ্যাল’। কারণ, অনেক বচ্ছর আগে স্ত্রী ভয়ানক গাড়ি-অ্যাক্সিডেন্টে বিচ্ছিরি ভাবে পুড়ে মারা গিয়েছিল। লেডগার্ডের এই গবেষণা তার প্রতিই ট্রিবিউট! কিন্তু তা বলে এই ছবি কোনও মহান মেডিকেল-মিশনের বৃত্তান্ত নয়। থ্রিলারের মতো টানটান, হরর-ছবির মতো দম-আটকানো ফিল্মে পরিচালক নিজেই যেন পাক্কা সার্জন। ন্যারেটিভের ওপরকার পাতলা, ডাক্তারি-ডাক্তারি ভালমানুষির চামড়াটা ছাড়িয়ে তিনি সম্পর্কের অন্দরের যত নোংরা-ঘিনঘিনে ঘা, রাগ-ঘেন্না-হিংসা-নষ্টামো-বদলার কেচ্ছা খুঁজে বের করে আনেন।
গল্পের আগু-পিছু থেকেই যেমন আমরা জেনে যাই, গ্যালের অ্যাক্সিডেন্টটা নিরামিষ দুর্ঘটনা নয়। সে আসলে পালিয়ে যাচ্ছিল রবার্টের সৎভাই জিকা-র সঙ্গে। রাস্তায় গাড়িটায় আগুন লেগে যায়। জিকা বেঁচে যায়, কিন্তু গ্যাল ঝলসে পোড়া কাঠ। ডাক্তার রবার্ট দিন-রাত পাগলের মতো চিকিৎসা করে বিশ্বাসঘাতিনী বউকে বাঁচিয়ে রাখে। কিন্তু প্রাণে বাঁচলেও গ্যালের মুখটা ডাইনিবুড়ির মতো হয়ে গিয়েছিল। এক দিন জানালার কাচে নিজের মুখের ছায়া দেখে সে আর সহ্য করতে পারে না। দোতলার বারান্দা থেকে বাগানে লাফিয়ে পড়ে নিজেকে শেষ করে দেয়। এ সব ঘটনার অনেক বছর পরে, জিকা এক দিন ওই বাড়িতে এসে পড়ে।
রবার্টের বাইরের ঘরের হাই-ডেফিনিশন টিভির পর্দায় সে হঠাৎই দেখতে পায় গ্যাল’কে তন্বী, সুন্দরী, সেই পুরনো দিনের মতোই যৌবনের রসে ভরপুর! টিভির পর্দাতেই লোভী জিভ দিয়ে জিকা সে শরীর চেটে নেয়। কিন্তু ভয়ংকর ওই অ্যাক্সিডেন্টের আগুন পেরিয়ে এই ক্লোজ্ড-সার্কিট টিভির পর্দায় কী করে এল গ্যাল? জিকা-রবার্টের মা, বাড়ির চাকরানি কাম গিন্নি ম্যারিলিয়ার কাছে উত্তর পায় না। তাই মায়ের হাত-মুখ বেঁধে সে নিজেই খুঁজতে বেরোয় রবার্টের প্রাসাদে বন্দিনী রহস্যময়ীকে। মায়াপুরীর মতো রবার্টের সেই একান্ত বাসনার বন্দিশালা থেকে সে টেনে বের করে আনে মেয়েটাকে। মাদ্রিদের রাস্তায় খুনি-গুন্ডাদের সঙ্গে বেড়ে ওঠা জিকার স্বভাবের মতোই নাছোড়-বেপরোয়া তার যৌন-বাসনা। তার পরনে তখন ফ্যান্সি ড্রেসের বাঘের পোশাক। বাঘের মতোই রোখ নিয়ে সে ঝাঁপায় মেয়েটার ওপর। ওর অদ্ভুত স্কিন-টাইট পোশাকটা ছিঁড়ে-খুঁড়ে, দর্শকের চোখের সামনে মেয়েটাকে নগ্ন-মুক্ত করে। মেয়েটার গায়ে-ঠোঁটে-স্তনে কামনার দাঁত বসায়। সিঁড়ির ল্যান্ডিং-এ ধর্ষণের মতো করে যেটা শুরু হয়েছিল, মেয়েটার জেল-ঘরের বিছানায়, সেটা ক্রমেই যেন মিলন-তৃপ্তির গাঢ় সুখের দিকে গড়িয়ে যায়। আর বাইরের ঘরে হাত-মুখ বাঁধা ম্যারিলিয়া ক্লোজ্ড-সার্কিট টিভির মস্ত স্ক্রিনে সে দৃশ্য দেখে।
কিন্তু সুখ বেশি ক্ষণ স্থায়ী হয় না। বিছানায় মেয়েটির শরীরের ওপর জিকার বাঘের ল্যাজ যখন উঠছে-নামছে, তখনই রবার্ট ঘরে ঢুকে জিকাকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয়। ‘ধর্ষকের’ হাত থেকে বেচারি মেয়েটিকে ‘উদ্ধার’ করে রবার্ট তাকে নিয়ে বিছানায় যায়। ধর্ষণ-ক্লান্ত শরীরে রবার্টের বুকে মাথা রেখে মেয়েটি ঘুমিয়ে পড়ে। রবার্টও। ঘুমের মধ্যে দু’জনে একই স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন থেকেই আমরা জানতে পারি, এই যে মেয়েটা, যার নাম ভেরা ক্রুজ, ডাক্তার রবার্টের ল্যাবরেটরিতে যে ছ’বছর ধরে গিনিপিগের মতো বন্দি, সে আসলে ভেরা নয়, ভিনসেন্ট তরতাজা এক তরুণ, যার একটা বাড়ি ছিল, নিজের একটা পরিচয় ছিল, ফ্যাশন ডিজাইনার মা ছিল, মনের মতো এক বান্ধবীও ছিল। তাদের মেয়ে নর্মা-কে ধর্ষণ করেছে, এই সন্দেহে রবার্ট ভিনসেন্টকে কিডন্যাপ করে। লিঙ্গ পরিবর্তনের অপারেশন করে ভিনসেন্টকে ভেরা বানিয়ে তোলে। ভেরার মুখে গ্যালের আদল নিয়ে আসে। কৃত্রিম নারী-শরীরটাকে যকের ধনের মতো আগলে রাখে। বিরহী-প্রেমিক স্বামীর মত মোলায়েম যত্নে-মমতায় স্ত্রী-র মুখের আদলওয়ালা নারীর শরীর ছুঁয়ে-ছুঁয়ে দেখে, সৃষ্টিতে কোথাও কোনও খামতি রয়ে গেল কি না। আবার, সন্তান-হারানো বাবার প্রতিহিংসা নিয়ে সেই শরীরটাকে নিষ্ঠুর উদাসীন যন্ত্রণা দেয়। সম্পর্কের অদ্ভুত একটা জট-পাকানো সুতোর টানে আলমোদোভার চরিত্রগুলোকে এ ভাবেই নাচাতে থাকেন। আমরা আমাদের চামড়ার ভেতরে ধূসর সব অনুভবের জায়গায় সুতোর সেই গহন টান টের পাই।


এই বছর শততম ‘কলকাতা বইমেলা’য় লিট্ল ম্যাগাজিনের স্টল এবং কবিদের প্রবেশাধিকার না থাকার প্রতিবাদে এক লক্ষ লিট্ল ম্যাগাজিন-সম্পাদক এবং দশ লক্ষাধিক উত্তরাধুনিক কবি কলেজ স্ট্রিট চত্বরে আমরণ রিলে অনশন শুরু করেছেন। কোনও কুরুচিপূর্ণ বক্তৃতা বা বিবৃতির আশ্রয় না নিয়ে, সম্পাদকরা শুধু গর্জন করছেন ও কবিরা বুক চাপড়ে কাঁদছেন। সেই শব্দে ইতিমধ্যেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃত কলেজ এবং হিন্দু হেয়ার স্কুলে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। কলেজ স্ট্রিটে যান-চলাচলও সম্পূর্ণ বন্ধ। কবিদের প্রাতঃকৃত্যাদির জন্য গোলদিঘির সমস্ত জল ফুরিয়ে গেছে। রাজ্যের কবিতাপ্রেমী মুখ্যমন্ত্রী চটজলদি সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছেন, এ বছর মহাকরণের ছাদেই সরকারি উদ্যোগে কবি সম্মেলন করা হবে। এবং আগামী বছর থেকে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে সমান্তরাল একটি বইমেলা এবং আন্তর্জাতিক বাঙালি কবি সম্মেলন করা হবে। কবিতার বই প্রকাশের জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকা মাথাপিছু দেওয়া হবে। এ ছাড়া কবিতা লেখার জন্য সরকারি মাসোহারার ব্যবস্থা, ট্রেন-বাসের ফ্রি পাস, সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা, সরকারি চাকরিতে ৩০% সংরক্ষণ, মহিলা কবিদের বিয়ের সমস্ত খরচ দেওয়া হবে সরকারি ভাবে। আরও: বইমেলা চলাকালীনই জোড়াসাঁকোয় কবিদের জন্য ‘ঠাকুর সাজো’ প্রতিযোগিতা হবে। নকল দাড়ি সরকার থেকে বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

প্রোপোজ করার দশটা
দুরন্ত উপায়


ওদের সরস্বতী ঠাকুরের পিছনে লুকিয়ে
‘দৈববাণী’ করুন, আপনিই ওর প্রিন্স চার্মিং।

ওর মা’র পা সাপ্টে জড়িয়ে ধরে বলুন,
‘এমন শাশুড়ি কিছুতেই ছাড়তে পারব না!’

রাস্তার টিয়াপাখি যাতে আপনার নাম লেখা
কার্ডই তোলে তার ব্যবস্থা করে রাখুন।

বাড়িতে ডাকুন, তার পর বলুন প্রোপোজাল অ্যাকসেপ্ট না করলে পোষা কুকুর কামড়ে দিতে পারে।

বিশাল আংটিতে নিজেই ফিট হয়ে
যান ও নিজেকে ‘হিরের টুকরো’
ছেলে হিসেবে প্রেজেন্ট করুন।


ফোটোশপে ক্যাটরিনা-র ছবির পাশে
নিজের ছবি মর্ফ করে বসান। হিংসেয়
ও নিজেই প্রোপোজ করবে।


একটা টোপর কিনে ওকে
দেখিয়ে বলুন, ‘এক্সপায়ারি
ডেট পেরিয়ে যাচ্ছে!’


লুকনো টেপরেকর্ডারে বচ্চনের গলায়
প্রোপোজ করুন, আপনি লিপ দিন।

আপনার প্রস্তাবকে অ্যাড-ফিল্ম বানিয়ে সুপারহিট
‘মা কেন বৌদি’ সিরিয়ালের ফাঁকে চালান।


টাইম মেশিনে এমন আদিম যুগে নিয়ে যান যখন আপনারা ছাড়া কোনও মানুষই নেই। ওর কোনও চয়েস থাকবে না।

দিল্লির ধর্ষিতা মেয়েটির প্রাণ বাঁচানো যায়নি, বিক্ষোভে এক হয়েছে গোটা দেশ, তৈরি হয়েছে কমিশন, অর্ডিন্যান্স। ঘরে-বাইরে মেয়েদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নেওয়া রকমারি উদ্যোগের মধ্যে নজর কাড়ল একটি বেসরকারি টেলিফোন পরিষেবা সংস্থার ২৪x৭ জরুরি হেল্পলাইন ৫৫১০০। ওড়িশা, বাংলা ও কলকাতা তিনটি অঞ্চলে মূলত মহিলা গ্রাহকদের জন্য এই পরিষেবা, বিপদে পড়লে এই নম্বর টিপলেই মোবাইল থেকে একটি ‘এসএমএস অ্যালার্ট’ পৌঁছে যাবে গ্রাহকেরই আগে থেকে বাছাই ও সেভ করে রাখা দশটি নম্বরে দশ জন আত্মীয়-বন্ধুর ফোনে। এসএমএস যদি কারও নজর এড়ায়, সে আশঙ্কাও এড়াতে দশটি নম্বরেই পৌঁছবে ‘ভয়েস মেসেজ’-এর সতর্কবাণী। প্রতি দশ মিনিট অন্তর তিন বার পুনরাবৃত্ত হবে টেক্সট ও ভয়েস মেসেজের এই যুগলবার্তা। মেসেজ পাঠানোর সময়টা তো জানা যাবেই, প্রাপকরা ট্র্যাক করতে পারবেন বিপদগ্রস্ত মেয়েটির সম্ভাব্য অবস্থানও। শুরুর এক মাস পরিষেবা মিলবে নিখরচায়, পরে মাসপ্রতি তিরিশ টাকা চার্জ। কর্তাদের মত: নারী বলে নয়, ব্যক্তি মানুষের শারীরিক-সামাজিক নিরাপত্তাবিধানে এগিয়ে আসার সুভাবনা থেকেই এই পদক্ষেপ। বাণিজ্যিক স্বার্থরক্ষা করেও সমসময়ের সংকটে এগিয়ে আসার এই প্রয়াস সাধুবাদযোগ্য।

রকেট চেপে মানুষ তো বটেই, মানুষেতর প্রাণীও মহাকাশ পাড়ি দিয়েছে বহু বার। লিস্টিতে নবতম সংযোজন ইরানের প্রথম মহাকাশচারী বাঁদর পিশ্গাম (অর্থ ‘অগ্রদূত’), সে মহাকাশ ভ্রমণ সেরে ফেরা ইস্তক বিতর্ক শুরু তার একটি ফোটো নিয়ে। প্রাক-অভিযান পর্বে ইরান সরকার প্রকাশিত বাঁদর-ছবিতে মুখে একটা আঁচিল ছিল, এর তা নেই, মুখচোখলোমও নাকি এক্কেবারে আলাদা। দেখে আমেরিকার উপহাসের মুচকি: হয় রকেটও ছেড়েছে, বানরও অক্কা পেয়েছেন (এখন অন্য বাঁদর দেখিয়ে মুখরক্ষার প্রাণপণ-কিন্তু-ব্যর্থ প্রয়াস), নয় রকেট আদৌ ছাড়েইনি, সব হাবিজাবি ধাপ্পা। রাজনীতির আকচাআকচিতে অন্য একটি প্রসঙ্গ ক্রমক্ষীয়মাণ, পশুপাখিমাত্রেই আর কত দিন মানুষের অদম্য নিরীক্ষার গিনিপিগ হয়ে থাকবে? ল্যাবরেটরির ইঁদুর, বলির পাঁঠা থেকে রাশিয়ান কুকুর লাইকা অবধি অগুন্তি প্রাণ গেছে মানুষের ধর্ম-বিজ্ঞানচর্চার খোরাকি হিসেবে, ওদের নিজের পছন্দ-অনীহা-বাঁচবার স্পৃহা বিন্দুমাত্র আমল পায়নি। সেতুবন্ধের সময় রামচন্দ্র বানরকুলের সাহায্যভিক্ষায় নতজানু হয়েছিলেন, আর আজকের অশিষ্ট অকৃতজ্ঞ মানুষ নিজ স্বার্থসিদ্ধিতে লক্ষ পিশ্গামকে ব্যবহার করছে মাত্র।
লোভী
১ Low-V। অর্থাৎ খুব নিচু নেকলাইনের জামা পরা মেয়ে।
২ তার দিকে খুব বড় হাঁ করে তাকিয়ে থাকা ছেলে।

টাপুরটুপুর বৃষ্টি পড়ে নদেয় এল বান
বান বাঁচাতে নৌকো কেনো: বাজার-emotion
বোট সেঁধাতে ডেক কিনেছে, ডেক মানাতে বাড়ি
বাড়ি ঘিরতে ফাঁড়ি কিনতেই, কম্লি কেম্নে ছাড়ি!

•এই পৃথিবী প্রতিটি মানুষের প্রয়োজনের পক্ষে যথেষ্ট, লোভের পক্ষে নয়।
মহাত্মা গাঁধী

• কারও কথা একটুও না শুনতে চেয়ে নিজে বকবক করে যাওয়াটাও লোভ।
ডিমোক্রিটাস

• প্রেমের শত্রু: টাকা চাওয়া।
গুস্তাভ ফ্লবেয়ার

• মানুষের মানিব্যাগের চাবি তার হৃদয়, কিংবা হৃদয়ের চাবি তার মানিব্যাগ।
নোয়া বেনশি

• Greed, for lack of a better word, is good. Greed is right, greed works. Greed clarifies, cuts through, and captures the essence of the evolutionary spirit. Greed, in all of its forms; greed for life, for money, for love, knowledge has marked the upward surge of mankind. And greed, you mark my words, will not only save Teldar Paper, but that other malfunctioning corporation called the USA.
অলিভার স্টোন-এর ‘ওয়াল স্ট্রিট’ ছবির নায়কের বক্তৃতাংশ

প্রঃ লোভ খুব খারাপ, না?
গর্গরেফ: বলিস কী! লোভ না থাকলে বিজ্ঞাপন থাকত না, বিজ্ঞাপন না থাকলে স্পনসর থাকত না, তা হলে ঝিলিক, বাহা, হানি বানি, আইপিএল থাকত না, তা হলে সন্ধেগুলো আমাদের হাঁ করে গিলতে আসত, তখন আমাদের কথা বলতে হত বউ, বাবা, ছেলে, স্বামী, মা, ভাইয়ের সঙ্গে, তা হলে সংসারে সংসারে কাক উড়ত চিল পড়ত, বাড়ত ডিভোর্স খুন মাতলামি আত্মহত্যা ক্যানিবালিজ্ম!








First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.