শিশুদের অধিকার রক্ষায় কেন্দ্র আইন করেছিল ২০০৫ সালে। আট বছর পরে তার প্রাথমিক কাজ শুরু হল রাজ্যে। ওই আইন অনুযায়ী প্রতি রাজ্যে একটি শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন ও প্রতি জেলায় নির্যাতিত শিশুদের জন্য আদালত গড়ার কথা। শিশু-নিগ্রহের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিই এই আইনের অন্যতম উদ্দেশ্য। রাজ্যে তার কাজ একেবারেই না এগোনোয় দায়ের হয়েছিল জনস্বার্থ মামলা। তারই শুনানিতে আজ, শুক্রবার রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়, ১০ জানুয়ারি এ ব্যাপারে ৬ সদস্যের একটি কমিটি গড়া হয়েছে। তার চেয়ারম্যান করা হয়েছে চৈতালী মৈত্রকে। এক মাসের মধ্যে প্রতি জেলায় শিশু আদালত তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি, অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্য সরকারকে এই শিশু আদালত গঠনের ব্যাপারে আরও বেশি উদ্যোগী হতে বলেছে।
|
শ্রম দফতরের ‘অফিসার অন স্পেশ্যাল ডিউটি’ (ওএসডি) তথা পদাধিকারবলে সচিব অসীম রায়চৌধুরী ইস্তফা দিলেন। শ্রম দফতরের নতুন সচিব হিসেবে অমল রায়চৌধুরী দায়িত্ব নেওয়ার পরেই অসীমবাবু ইস্তফা দেন। সম্প্রতি নতুন শ্রমসচিব হিসেবে অমলবাবুকে নিয়োগ করেছে রাজ্য সরকার। চাকরি জীবনে অসীমবাবু নতুন শ্রমসচিবের তুলনায় ‘সিনিয়র’ আইএএস অফিসার ছিলেন। অবসরপ্রাপ্ত ওই আইএএস অফিসার অসীম রায়চৌধুরীকে এক বছরের জন্য পুনর্নিয়োগ করেছিল শ্রম দফতর। কিন্তু, তার মাস দুয়েকের মধ্যেই ইস্তফা দিলেন তিনি। |