|
|
|
|
|
|
|
নানা রকম ২... |
|
ঝকঝকে উপস্থাপনা |
সম্প্রতি জ্ঞানমঞ্চে মহুল শুরু করেছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘খেলাভোলা’, ‘একগাঁয়ে’ আর ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ দিয়ে। তারপর শোনা গেল সুকুমার রায়ের ‘হুঁকোমুখো হ্যাংলা’, ‘খাইখাই’। অবশ্যই ঝকঝকে উপস্থাপনা। ভাটিয়ালি সুরের সঙ্গে মিলেমিশে রইল সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘দূরের পাল্লা’। বাংলার হারিয়ে যাওয়া লোকছড়ার সঙ্গে মিশে গেল এই প্রজন্মের ‘খোকাখুকি’, আখরাই সুরের ধরনে ‘বাবুমশাই’। |
|
উপস্থাপনা দেখতে দেখতে মনে হচ্ছিল ওরা বারবার ফিরিয়ে আনছে হারিয়ে যাওয়া কথামালা। যেমন আমপাতা জোড়া জোড়া। যাতে গলা মেলালেন উপস্থিত দর্শকরাও। এখানে সেই মায়ের মুখে শোনা ছড়াগুলির কোলাজ। সুকুমার রায়ের ‘সৎপাত্র’। রবীন্দ্রনাথের ‘দুঃসময়’, কাজি সাহেবের ‘কাণ্ডারি হুঁশিয়ার’ আর চমৎকার পরিবেশনায় মিয়া মল্লার রাগের আধারে ‘বৃষ্টি ও শ্রাবণের রূপকথা’। নৈপুণ্য আর রেওয়াজ প্রত্যেকটি আবৃত্তিকে আলাদা মাত্রা দান করেছে।
|
গান ও কবিতার মিলন |
সুজাতা সদনে হয়ে গেল অন্বেষা নিবেদিত রবীন্দ্রগান। অরুন্ধতী চট্টোপাধ্যায়ের কণ্ঠে ‘এই উদাসী হাওয়ার’, কাকলি দেবের ‘প্রাণ চায়’, দীপান্বিতা ভৌমিকের ‘যদি তোর ডাক শুনে’, গৌতম মিত্রের ‘একটুকু ছোঁয়া লাগে’ ভাল লাগে। বাচিক শিল্পী সুপ্রকাশ মুখোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে তানিয়া দাস শোনালেন, ‘আকাশ ভরা’। এ ছাড়াও ভাল গাইলেন মনশ্রী লাহিড়ি, সুদীপ্তা বর্মন, দেবশ্রী বসু, অঞ্জনা দেবনাথ, সুচরিতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ শিল্পী। আবৃত্তি পরিবেশন করলেন মহুয়া দাস, সৌমি চক্রবর্তী, কৃষ্ণা মজুমদার। |
|
|
|
|
|