বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে হরিয়ানা থেকে ফুঁসলে আনা এক কিশোরীকে মালদহ থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। নাবালিকা অপহরণের অভিযোগে পুলিশ এক যুবককে গ্রেফতার করেছে। জেলা পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল রবিবার বলেন, হরিয়ানা পুলিশের কাছ থেকে বার্তা পাওয়ার পরেই শুক্রবার নাবালিকা মেয়েটিকে উদ্ধার করেছি। ধৃতকে হরিয়ানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাজস্থানের বাসিন্দা ১৩ বছরের ওই কিশোরী তাঁর বাবামার সঙ্গে হরিয়ানার গুরগাঁওয়ে থাকত। কিশোরীর বাবা কারখানার শ্রমিক। পরিবারের প্রতিবেশী ছিল পেশায় গাড়ির চালক মালদহের শংকর রায়। জানুয়ারি মাসে শংকর রায় বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নাবালিকাকে নিয়ে গুরুগাঁও থেকে পালিয়ে মালদহে চলে আসে। গত ১৩ জানুয়ারি ওই নাবালিকার বাবা গুরগাঁও থানাতে অভিযোগ করে। নাবালিকাকে তুলে আনার কিছু দিন পর ওই যুবক ফোন করে জানায় যে, সে তাদের মেয়েকে আটকে রেখেছে। এর পরেই হরিয়ানা পুলিশ ফোনের সূত্র ধরে মালদহে আসে। ২৫ জানুয়ারি যুবককে ধরে নাবালিকাকে উদ্ধার করে তারা।
|
দলের পক্ষ থেকে সচিবকে সংবর্ধনা |
পরিষদীয় সচিবের দায়িত্ব পাওয়ার পর সংবর্ধনার জোয়ারে ভাসছেন কোচবিহারের নাটাবাড়ির বিধায়ক জেলা তৃণমূল সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। ২৬ জানুয়ারি তিনি শহরে এলে স্টেশনে দলের কর্মী সমর্থকরা সংবর্ধনা জানান। বাইক গাড়ির মিছিল করে রবীন্দ্রনাথবাবুকে নিয়ে যাওয়া হয়। বিকেলে তৃণমূল জেলা দফতরে বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন তাঁকে পুষ্পস্তবক দিয়ে অভিনন্দন জানান। রবিবার মারুগঞ্জ, নাটাবাড়িতে মঞ্চ করে দলের কর্মীরা সংবর্ধনা জানান। রবীন্দ্রনাথবাবু বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী যে দায়িত্ব দিয়েছেন সেটা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করব।”
|
পালিয়ে বিয়ে এড়াল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী |
বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে এড়াল মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী এক কিশোরী। গত শনিবার কেচবিহার কোতোয়ালি থানার ঢাংঢিংগুড়ি এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। ৩১ জানুয়ারি তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। ঢাংঢিংগুড়ি কাছুয়া হাইস্কুলের ওই ছাত্রীর নাম রুমা সূত্রধর। ওই দিন ধর্মতলা এলাকায় কাজের খোঁজে কিশোরীকে ঘোরাঘুরি করতে দেখে লোকজনের সন্দেহ হয়। পরে পুলিশের কাছে ‘প্রাপ্তবয়স্ক না হলে মেয়েকে বিয়ে দেবেন না’ বলে বাবা ভানু সূত্রধর মুচলেকা দেন। ছাত্রীকে তার বাবার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। |