নাটক: মিস জুলি
দেশ: জার্মানি
পরিচালক: কেটি মিচেল
সাল: ২০১২
শাউব্যুনে বার্লিনের এক ঐতিহ্যবাহী মঞ্চ। শিল্প নির্দেশক টোমাস অস্টারমায়ারের নেতৃত্বে সারা বছর ধরে এই মঞ্চে নানা দেশের, নানা ধরনের নাটক মঞ্চস্থ হয়। খোদ অস্টারমায়ার ছাড়াও আরও অনেক নির্দেশক এসে কাজ করে যান এখানে। সেই রকমই এক জন হলেন ইংল্যান্ডের কেটি মিচেল। মূলত ইংল্যান্ডেই কাজ করেছেন তিনি। রয়াল শেক্সপিয়র কোম্পানি থেকে শুরু করে, রয়াল কোর্ট ও ব্রিটেনের ন্যাশনাল থিয়েটার অবধি বিস্তৃত তাঁর কাজের পরিধি। তিনি বার্লিনে কাজ করতে এলেন গত বছর, শাউব্যুনের আমন্ত্রণে। মূল সুইডিশ ভাষার নাটক, আউগুস্ত স্ত্রিন্ডবার্গ-এর বিশ্ববিখ্যাত ‘মিস জুলি’, প্রায় ১২৫ বছর আগে লেখা, মঞ্চস্থ হবে নতুন জার্মান তর্জমায়, এক জন ইংরেজ পরিচালিকার তত্ত্বাবধানে। থিয়েটারে ঢুকেই প্রথম চমক এটা নাটকের মঞ্চ, না কি সিনেমার সেট? স্টেজের মাঝখানে একটা অর্ধসমাপ্ত উনিশ শতকীয় বাড়ির সেট, যার দেওয়াল দৃশ্যত কিছুটা সত্যিকারের মতো দেখতে, বাকিটা কাঠের নির্মিতি। মঞ্চে ইতস্তত রাখা আছে চারখানা ভিডিয়ো ক্যামেরা। মঞ্চের একেবারে সামনে, একটু ডান দিক ঘেঁষে, একটা লম্বা ডাইনিং টেবিল, যার ওপর রাখা রয়েছে টুকিটাকি জিনিসপত্র থালাবাটি, কাঁটাচামচ, ন্যাপকিন, তোয়ালে কিন্তু কেন, তা ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। মঞ্চের বাঁ দিকে আর একটি টেবিলে আরও বাসনপত্র (জলের জাগ, গ্লাস), আর তার ওপর তাক করে রাখা কয়েকটি স্ট্যান্ড মাইক্রোফোন। এই টেবিলের ওপর মাইক্রোফোন দেখে অবশ্য আন্দাজ পাওয়া যাচ্ছে যে এটি, সিনেমার ভাষায় যাকে বলে ‘ফোলি’র টেবিল। মানে, এখানে বিভিন্ন বাস্তব ধ্বনি ‘তৈরি’ করা হয় অনেক জিনিসপত্রের সাহায্যে। মঞ্চের পিছন দিকে আধা-শেষ-হওয়া দেওয়ালের ফাঁক দিয়ে দেখতে পাচ্ছি এক পাশে একটি রান্নাঘর, সামনে দিয়ে একটি করিডোর ও শোওয়ার ঘরের আভাস।
নাটক শুরু হবে। দর্শকের এলাকায় আলো নিভল। মঞ্চের আলো একটু বাড়ল, তবে সামান্যই। অভিনেতারা কেউ আসার আগে মঞ্চে এলেন ক্যামেরা-চালকেরা। তাঁরা পোজিশন নিলে, অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রবেশ। তাঁরা নিজেদের জায়গা দখল করলে, হঠাৎ মঞ্চের ঠিক ওপরে একটা বিশাল পর্দায় আলো ফুটে উঠল। এক প্রমাণ সাইজের সিনেমার পর্দা, তার গায়ে ফুটে উঠেছে উনিশ শতকীয় একটি বড় রান্নাঘর। অথচ সেই একই রান্নাঘর আমরা দেখতে পাচ্ছি দেওয়ালের ফাঁক দিয়ে। অভিনেতারা নিচু গলায় কথা বলছেন, সংলাপ শোনাই যায় না প্রায়, বদলে শুনতে পাচ্ছি সংলাপ ছাপিয়ে ওঠা ভিডিয়োর অডিয়ো। রান্নাঘরে কথা বলছে বাড়ির প্রধান চাকর য়িন ও রাঁধুনি ক্রিস্টিন; তারা প্রেমিক-প্রেমিকা। ওরা আলোচনা করছে, ওদের মালকিন জুলিকে নিয়ে, কিছু পরে সব শ্রেণি-বিভাজন ডিঙিয়ে যার সঙ্গে প্রেম ঘটতে চলেছে য়িন-এর। এদের ঘিরেই গড়ে উঠবে প্লটের নাট্যঘন ত্রিকোণ।
এ ভাবেই চলছে নাটক। মঞ্চে দেখছি নাটকের খণ্ডাংশ, আর সেই মুহূর্তেই পর্দায় সেই নাটকেরই সম্পাদিত চলচ্চিত্ররূপ। মঞ্চের প্রতিটি শব্দ (যা সংলাপ নয়) পুনর্নির্মিত হচ্ছে ফোলির টেবিলে। কাট-অ্যাওয়ে ক্লোজ-আপ তোলা হচ্ছে অন্য অভিনেতাদের হাতের বা পিঠের বা পায়ের; নিপুণ তাৎক্ষণিক লাইভ সম্পাদনায় তা ব্যবহার করে পেরনো হচ্ছে কন্টিন্যুইটির ফাঁড়া। কালো জামা পরা ক্যামেরা-চালকেরা নিঃশব্দে ঘুরে ঘুরে ছবি তুলছেন, জাপানি বুনরাকু পুতুল-নাচের যন্ত্রীর মতো। অর্থাৎ, চলচ্চিত্র মেনে নিয়েছে লাইভ থিয়েটারের শর্ত আর নাটক চলছে সিনেমার শুটিং-এর নিয়ম মেনে, খণ্ডচিত্রের সমন্বয়ে। এ এক অদ্ভুত মিশেল। দর্শক হিসেবে পড়েছি উভয়সংকটে সবই তো একসঙ্গে দু’বার দু’রকম দেখছি! তাকাব কোন দিকে? ‘অ-জ্যান্ত’ পর্দায় দেখব নাটকের সিনেমা, না কি ‘জ্যান্ত’ মঞ্চে দেখব ছবি তৈরির নাটক? দুটোকে একসঙ্গে চালিয়ে যাওয়ার এই সাবলীল নিপুণতা কিন্তু নিতান্ত সহজসাধ্য নয়। সহ-নির্দেশক লিও ওয়ার্নারকে সেলাম! প্রযুক্তির এ অভিনব পরিকল্পনা ও প্রয়োগ তো তাঁরই করা। যদিও এখন বহু নাটকেই প্রোজেক্শনের সাহায্য নেওয়া হয়, কিন্তু পুরো সময় ধরে টানা সিনেমার আঙ্গিকটিকে ব্যবহার করে, তার সাহায্যে এক নাটককে দুই নাটক হিসেবে উপস্থাপন করা, এবং এ ভাবে সিনেমা ও নাটকের বিবাহ দিয়ে দেওয়া, কতকটা ‘মিস জুলি’-র ভিন-শ্রেণির লোকের সঙ্গে প্রেম-যৌনতার মতোই স্ক্যান্ডালাস ও আকর্ষক। ‘লাইভ’ ও ‘পরে তৈরি’ শিল্পের সম্পর্ক তো তেমনই: জটিল, বহিরঙ্গে অমিত্র, কিন্তু অন্তরে সব সময় আলিঙ্গনের সম্ভাবনা!

এ বছর ১ জানুয়ারি সরকারি সার্কুলার এসেছে: ঘুষ নেওয়া বাধ্যতামূলক। প্রত্যেকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রত্যেকটা কাজের জন্য ২০% ঘুষ নিতেই হবে। প্রতি দিন ওই টাকা নিয়ম করে বাড়ি নিয়ে যেতে হবে এবং খরচ করে ফেলতে হবে গ্যাজেট ও অ্যামিউজমেন্ট-এ। মাসের ঘুষ মাসের মধ্যেই খরচ করতে হবে। দান-খয়রাত করা চলবে না। ধরা পড়লে চাকরি নিয়ে টানাটানি। সরকারি কর্মীরা খবর শুনে বিপুল আনন্দ করেছিলেন, মাস ঘুরতে না ঘুরতে চোখের তলায় কালি, গালে খোঁচা খোঁচা দাড়ি। এক ছেলে, এক মেয়ে, এক বউ। তারা সকালে নাকেমুখে দু’টো গুঁজে ব্যাগভর্তি টাকা নিয়ে শুধু জিনিস কিনে চলে। ভদ্রলোকও অফিস-ফেরতা যতটা পারেন মল-এ ঝাঁপান। তবু মাসের শেষে বান্ডিল বান্ডিল নোট চোখ রাঙিয়ে তাকিয়ে আছে। টিভি ফ্রিজ ওয়াশিং মেশিন মাইক্রোওয়েভের দাপটে ঘরে পা রাখা যাচ্ছে না। মেয়ে-বউ দু’বেলা পার্লারে যায়, পথে গয়নার দোকানে ঢোকে, তারা ডিসকাউন্ট দিতে চাইলে চিল্লে ঝগড়া করে। আগে কত বুদ্ধি খাটিয়ে, ভনিতা করে ঘুষ খেতে হত। তার মধ্যে মর্যাদা ছিল, স্পোর্টসম্যান স্পিরিট ছিল। ওই টাকায় জিনিস কেনা, বেড়াতে যাওয়ায় একটা ক্রিয়েটিভিটি ছিল। শোনা যাচ্ছে মার্চে বিল আসছে: যে যত বেশি ঘুষ নিতে এবং ঠিকঠাক খরচ করতে পারবে তার তত প্রোমোশন। মনে হচ্ছে এই স্লোগান নিয়ে ধর্মঘট আসন্ন: আগের মতো কষ্ট করে ঘুষ খাওয়ার সুযোগ দিতে হবে।

সাংঘাতিক শীতের হাত
থেকে বাঁচার দশটা উপায়


বড় মাইক্রোওয়েভ কিনে
নিজে তাতে ঢুকে যান।

মাথায় আতশ কাচ ফিট করে বেরোন।
সূর্যের রশ্মি বহু গুণ শার্প হয়ে বিঁধবে।

পোলার বেয়ার পুষুন ও তাকে শেখান
কথায় কথায় আপনাকে জড়িয়ে ধরতে।


ল্যাপটপ চার্জ করতে দিয়ে, সেটাকে পেটে বেঁধে ঘুমোন।


সানি লিওনের ইংরিজি
ছবিগুলো দেখুন।

তাপমাত্রা মাপার যন্তর কিনুন ও নীচে
মোমবাতি ধরে সেটাকে মিথ্যে বলান।


পাশের বাড়ির রামকাঁদুনে বাচ্চাকে বেবি-সিট
করুন। মাথা সাংঘাতিক গরম হয়ে যাবে।


সেই বন্ধুর বাড়ি যান, যে তেত্তিরিশ তলায়
থাকে, কিন্তু বিল্ডিং-এর লিফ্ট খারাপ হয়ে গেছে।

সকালটায় থর মরুভূমিতে
উটের চাকরি নিন।


১০ সূর্যকে রাত্রে খেতে ডাকুন। রাত্তিরে এমনিতেই ওর কোনও কাজ নেই।


• তথ্যের অধিকার আইনে জানা গেল, রাষ্ট্রপতি হিসেবে মেয়াদ ফুরোনোর তিন মাস আগেও প্রতিভা সিংহ পাটিল-এর দক্ষিণ আফ্রিকা ও সেশেল্স ভ্রমণে ১৮ কোটিরও বেশি খরচ হয়েছে। প্রেসিডেন্টের বিদেশ-ভ্রমণের জন্য সতত রেডি-থাকা এয়ার ইন্ডিয়ার জব্বর বোয়িং বিমানেরই ওড়ার মাশুল ১৬ কোটির ওপর, ৭১ লক্ষ টাকা পাঁচ-সাততারা হোটেলবাস-বাবদ, ৫২ লক্ষাধিক পরিবহণ-খরচ ও ২২ লাখে কিঞ্চিৎ এটাওটাব্যয়। ২০০৭-এ প্রেসিডেন্ট হওয়া ইস্তক পাঁচ বছরে এক ডজন ফরেন ট্যুরে চারখানা মহাদেশ সপরিবার উড়ে-ঘুরে এসেছেন, ব্যয়িত ২০০ কোটিরও বেশি। এই নিয়ে বেশ খানিক হইচই যখন চলছিল, তাকে একেবারেই পাত্তা না দিয়ে আফ্রিকা-গমন। এই ঔদাসীন্য পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্রে কিছু বেমানান। তথ্যের পিছনেই তো আছে সত্য, তা যদি এই হয়: রাষ্ট্রপতি এমন কিছু করছেন যা জনগণের পছন্দ নয়, তা হলে যত্ন করে উত্তর দিতে হবে। সেই অপছন্দকে একদম আমলই না দিলে, বেদনার। হ্যাঁ, বলা হয়েছে, ট্যুর শুধু ট্যুর নয়, সংস্কৃতি-বিনিময়। খুব দৃঢ় যুক্তি নয়। বহু পুরনো (ধোপে টেকে বলেই এত পুরনো) আপত্তিই তোলা যায়: ২১৮ কোটির ভগ্নাংশ পেলেও লক্ষকোটি ভারতীয় ভাতকাপড়জলওষুধ পেয়ে বেঁচেবর্তে যেতেন। সে তথ্য প্রথম নাগরিক ভাবলে, চমৎকার হত।

ফুটবল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ঘিরে গোটা দেশ টগবগ, ভিনদেশি সকার-ভক্তের সঙ্গে মিঠে শরীরী আলাপ জমানোর আশায় মন দিয়ে ইংরেজি শিখছেন বহু ব্রাজিলিয়ান নারী যৌনকর্মী। ব্রাজিলে দেহব্যবসা সরকার-স্বীকৃত, যৌনকর্মীদের আছে নিজস্ব ট্রেড ইউনিয়নও, বেলো হরাইজন্টে শহরের ‘অ্যাসোসিয়েশন অফ প্রস্টিটিউট্স’ রীতিমত ঢ্যাঁড়া পিটিয়ে চালু করেছেন ‘বিনামূল্যে আট মাসের ইংরেজি শিক্ষার ক্লাস’। উদ্যোক্তারা প্রাণিত, ইংরেজি ক্লাসে ভর্তি হতে চেয়ে ফোন আসছে পাঁচশো কিলোমিটার দূরের শহরতলি থেকেও, কুড়ি জন নিয়ে শুরু হয়েছে ক্লাস, আরও তিনশো সাগ্রহে ওয়েটিং লিস্টে। ইউনিয়ন-বয়ান স্পষ্ট: ইংরেজি জানলে খদ্দেরদের সঙ্গে ‘ফেয়ার প্রাইস ডিল’ করাটা হবে জলভাত, বাড়বে প্রেস্টিজও। ইংরেজি একেই প্রাণপণ প্রচারিত ও সম্মানিত ভাষা, ভারতীয়দেরও ইংরিজি না জানলে বেহদ্দ আনস্মার্ট ধরা হয়, এখন দেখা যাচ্ছে কত কারণেই না ‘ইংলিশ-ভিংলিশ’-এর প্রসার ঘটে! সে তুমি এগ্জিকিউটিভ হও বা যৌনকর্মী, চোস্ত ইংরেজি না জানলে কেরিয়ারের মর্যাদা-মুকুট ধুলোয় গড়াগড়ি। এমন নিঃশর্ত দাপট যে ভাষার, সে অন্য ভাষাদের বিশ্বকাপে পাঁচ গোল দেবে, আশ্চর্য কী!
খেটেখুটে ধান নিয়ে ভরিয়াছি তরী
এ বারে আমারে লহো সিমপ্যাথি করি
ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই মিনি এই বোট
তদুপরি টিকি ধরি ‘চল ব্যাটা, ফোট!’

গদ্দার

ফরাসি পরিচালক
গোদার-এর ভুল উচ্চারণ।

হিন্দি কথা ‘গদার’ (বিদ্রোহ)-র ভুল উচ্চারণ।


• বিশ্বাসঘাতকতা হল নিজের প্রতি একটু বেশি বিশ্বস্ত থাকা।
গ্রিক প্রবাদ

• আমার সঙ্গে যে একমত নয়, সে-ই বেইমান।
তৃতীয় জর্জ

• বার্ধক্য যৌবনকে এবং বিশ্বাসঘাতকতা ভাল কাজকে অতিক্রম করবেই।
চিনা প্রবাদ

• স্কাউন্ড্রেলদের এই জমানায়, প্রতিটি সত্যবাদীই বিশ্বাসঘাতক।
লিলিয়ান হেলমান

• ইতিহাসের সেরা বিশ্বাসঘাতক: আবহাওয়া।
অজ্ঞাত

• জাঁ জেনে বলেছেন, বিশ্বাসঘাতকতার তুরীয় আনন্দ যে পায়নি, সে চরম আনন্দ কাকে বলে, তা-ই জানে না। এতটা তীব্র ভাবে বেইমানির পক্ষে কথা না বললেও, শন লেনন জানিয়েছেন, শেষমেশ জীবনে কয়েকটা গল্পই জমিয়ে বলার থাকে, বেইমানি আর প্রেমে ব্যর্থতার মতো জমাটি গল্প আর কিছুই হয় না। ই.এম.ফরস্টার প্রার্থনা করেছেন, যদি কোনও মুহূর্তে বন্ধুর সঙ্গে বেইমানি আর দেশের সঙ্গে বেইমানির মধ্যে বেছে নিতে হয়, তাঁর যেন দেশের সঙ্গে বেইমানি করার ধক থাকে।

প্রঃ লোকে বেইমানি কেন করে?
গর্গরেফ: বিবর্তন যে জন্য হয়। সারভাইভাল। যে দিন ‘আরও আরও সুবিধে পাব’ নীতিতে কোষ-কৌশল খেলিয়ে প্রথম ল্যাজহীন মানুষ জন্মাল, ল্যাজওলা মানুষরা তাকে বেইমান ভাবেনি কি?
প্রঃ বিশ্বাসঘাতকতা এড়াবার প্রতিষেধক কী?
গর্গরেফ: খুব সোজা। কাউকে কক্ষনও বিশ্বাস না করা। কোটেশনটা বদলে, করে নেওয়া: ‘মানুষের প্রতি বিশ্বাস রাখা পাপ’!






First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.