জয়পুরের ডায়েরি |
পোস্টার বয় |
কংগ্রেস সভানেত্রী বা প্রধানমন্ত্রী রাজ্য সফরে গেলে পথের ধারে টাঙানো পোস্টার-কাট-আউটে দেখা যায়, সনিয়া-মনমোহনের পোস্টার নিতান্তই ছোট। বরং তার চেয়ে
কয়েক গুণ বড় হয়ে উজ্জ্বল স্থানীয় কোনও ব্লক নেতার কাট-আউট। নিজেদের প্রভাব জানান দিতেই যে স্থানীয় নেতারা এই কর্মটি করেন, দিল্লির নেতারা তা জানেনও। তবে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক
গহলৌত এ বার তার পুনরাবৃত্তি হতে দিলেন না। জয়পুরে কোনও রাজ্য নেতার ছবি লাগাতে দেননি
মুখ্যমন্ত্রী। শহর জুড়ে শুধু তিন জনেরই পোস্টার সনিয়া-মনমোহন-রাহুল। |
একা দীপা |
চিন্তন শিবিরে আলোচনার জন্য এ বার পাঁচটি গোষ্ঠী তৈরি করেছে কংগ্রেস হাইকম্যান্ড। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য থেকে নতুন তিন বঙ্গজ প্রতিমন্ত্রীকে রাখা হয়েছিল রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ সংক্রান্ত গোষ্ঠীতে। তাৎপর্যপূর্ণ হল, ওই গোষ্ঠীতে জায়গা পাওয়া এক মাত্র মহিলা প্রতিনিধি হলেন কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দীপা দাশমুন্সি। দলের অধিকাংশ মহিলা নেত্রীকে যখন মহিলা নিরাপত্তা সংক্রান্ত গোষ্ঠীতে রাখা হয়, তখন দীপা একা রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ নিয়ে বক্তৃতা দিলেন। কুড়োলেন প্রশংসাও। |
বাংলার খবর |
চিন্তন বৈঠকের ফাঁকে রেল প্রতিমন্ত্রী অধীর চৌধুরীর কাছে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজ নিলেন রাহুল গাঁধী। পরে অধীর বলেন, “রাহুলকে জানিয়েছি, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তা ও প্রভাব কমছে। সিপিএম এখনও ঘর গুছিয়ে উঠতে না পারায় কংগ্রেসের সামনে বড় সুযোগ রয়েছে।” অধীরের দাবি, ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন রাহুল। |
কংগ্রেস টিভি |
অণ্ণা হজারের আন্দোলন থেকে শুরু করে দিল্লিতে সাম্প্রতিক গণধর্ষণের ঘটনায় ‘মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট’ নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়লেন কংগ্রেস কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাঁদের বক্তব্য, বিজেপি যে ভাবে সংবাদমাধ্যমকে সরকারের বিরুদ্ধে ‘ব্যবহার’ করছে, তেমনটা কেন্দ্রে শাসক হয়েও পারছে না কংগ্রেস। তাই কংগ্রেসের এ বার নিজেদের টিভি চ্যানেল শুরু করা উচিত। |
|