|
|
|
|
|
|
|
নানা রকম... |
|
সেই সব দিন
নিজস্ব প্রতিবেদন |
সম্প্রতি কলকাতার বাংলা অ্যাকাডেমি সভাগৃহে পার্থ চৌধুরী ও রূপশ্রী কাহালী একটি সুন্দর শ্রুতিনাটক উপহার দিলেন। নাম ‘লাল টুকটুকে দিন’। কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভালবাসা ও জীবন সংগ্রামকে উপজীব্য করে শ্রুতিনাটকটি অনুষ্ঠিত হয়। কবি সুভাষ ও তাঁর স্ত্রী গীতার সংগ্রাম, কবি আর কবি-জায়ার জীবনবোধকে তুলে ধরা হয়েছে এই শ্রুতিনাটকে। নাটকটি লিখেছেন পার্থ চৌধুরী। পার্থ এবং রূপশ্রী দু’জনেরই গলার মডিউলেশন চমৎকার। তাঁদের বাচনভঙ্গী ও প্রকাশ ভঙ্গী এবং যৌথ আবৃত্তি সে দিন ছিল অসাধারণ। এ ছাড়াও এ দিন প্রদীপ ঘোষ কিছু নির্বাচিত কবিতার আবৃত্তি শোনালেন। যা অনবদ্য এবং অসাধারণ। বলতে দ্বিধা নেই, এখনও তাঁর কণ্ঠে যে কোনও কবিতাই যেন বাস্তবের ছায়া হয়ে ধরা দেয়। কবি নবারুণ ভট্টাচার্য ও জয়তী রায় অনেকগুলি কবিতা পাঠ করেন। উজ্জ্বলকুমার মজুমদার শোনালেন ‘তুমি যত দূরেই যাও’। এ দিন শুরুতেই সমবেত সঙ্গীতে অংশ নেয় সংস্থার শিল্পীরা। সভাপতি ছিলেন তরুণ সান্যাল।
|
চাওয়া বা না পাওয়ার কথা |
সম্প্রতি ‘কাব্যলোক’ সংস্থা ইন্দুমতী সভাগৃহে স্মরণ করল প্রয়াত কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে কথায়, গানে, কবিতায় ও নৃত্যানুষ্ঠানে। নটরাজ ডান্স অ্যাকাডেমির কচিকাঁচাদের ঋতুরঙ্গের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল এ দিনের অনুষ্ঠান। পরিচালনায় ছিলেন রুদ্রায়ন গঙ্গোপাধ্যায়। পরে গাইলেন বিভিন্ন শিল্পী। শান্তিপ্রিয় সেনগুপ্ত, মানসী ভট্টাচার্য, মনোশ্রী লাহিড়ি, মালবিকা ভট্টাচার্য, অরুন্ধতী চট্টোপাধ্যায়, কৃষ্ণেন্দু সেন, সুচরিতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুস্মিতা দত্ত। কবিতায় ছিলেন সুজিত দত্ত, অমর ঘোষ, স্বপন বসু, নয়ন বসু এবং চিত্রা লাহিড়ি। সব শেষে শ্রদ্ধা জানালেন আধুনিক গানে সুস্মিতা দত্ত। তাঁর সুরেলা কণ্ঠে ‘একটু চাওয়া, একটু পাওয়া’ ও ‘তোমাকে না নিয়ে যেন আসে না সকাল’ গানগুলি সমগ্র অনুষ্ঠানটিকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিল। |
|
|
|
|
|