সঙ্গীত পরিষদের প্রযোজনায় ইন্দুমতী সভাগৃহে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্ধশতজন্মবর্ষ পালন করা হল। দেবরানি কর শোনালেন ‘তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা’, বিজয়া দেব গাইলেন ‘মন চল’, কুমকুম বন্দ্যোপাধ্যায় গাইলেন ‘মরি লো’। পরে এলেন নীলা মজুমদার। রামমোহন রায়ের ‘ভাব সেই একে’ দিয়ে শুরু। পরে দ্বিজেন্দ্রলালের ‘তুমি যে হে প্রাণের বঁধু’। যেন গাইলেন অন্তঃস্থল থেকে। পরের গানেও সেই উপলব্ধি। ‘আমরা মলয় বাতাসে’ ও ‘আজি এসেছি’। দ্বিজেন্দ্রলাল গানে এনেছিলেন বিদেশি সঙ্গীতধারার যে চলন, নীলা তা আয়ত্ত করেছেন সে দিন তা অনুভব করা গেল। তবে এ দিনের উল্লেখযোগ্য গান ‘সুখের কথা বোলো না’।
|
অরবিন্দ ভবনে সোনার তরী কলাকেন্দ্রের অনুষ্ঠানের শুরু সমবেত আবৃত্তি দিয়ে। সুতপা হালদার ‘এই উদাসী হাওয়া’ পরিবেশন করেন। সোমা চক্রবর্তী ও কাবেরী দাশগুপ্তের গান উতরে যায়। এ দিনে একক ও দ্বৈত আবৃত্তি শোনালেন দেবাশিস মিত্র ও তানিয়া মিত্র। সুন্দর ভাবে ফুটেছে প্রেম ও বিরহ। এ দিন অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন সুছন্দা ঘোষ, অমিতেশ চন্দ, শ্রীকুমার দীক্ষিত, মৌসুমী কর্মকার, সংযুক্তা বন্দ্যোপাধ্যায়, শিখা দত্ত,মধুছন্দা চক্রবর্তী এবং দেবাশিস হালদার। অনুষ্ঠান শেষ হয় সুব্রত সেনগুপ্তের রবীন্দ্রসঙ্গীত দিয়ে। |