জামিনে মুক্তি পেলেন প্রদীপ তা ও কমল গায়েন হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত চার জন। মঙ্গলবার জেল থেকে ছাড়া পান সুরজিৎ তা, মন্টু ঘোষ, তুষার ভট্টাচার্য ও নারায়ণ সামন্ত নামে ওই চার জন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি বর্ধমানের দেওয়ানদিঘিতে খুন হন দুই সিপিএম নেতা প্রদীপবাবু ও কমলবাবু। এই ঘটনায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা পড়ে। গ্রেফতার করা হয় ১১ জনকে। অভিযুক্তদের মধ্যে আট জন পলাতক বলে জানায় পুলিশ। এর আগে পাঁচ অভিযুক্ত জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। অভিযুক্তদের আইনজীবী বিশ্বজিৎ দাস এ দিন বলেন, “হাইকোর্ট থেকে জামিন মঞ্জুর হওয়ার পরে সেই সংক্রান্ত কাগজপত্র বর্ধমান সিজেএম আদালতে এসে পৌঁছলে আরও চার জন মুক্তি পেলেন।” জোড়া খুনের ঘটনায় পতিতপাবন তা ও সুব্রত মণ্ডল নামে দুই অভিযুক্ত এখনও জেল হেফাজতে রয়েছেন।
|
ট্রাকের ধাক্কায় মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। মঙ্গলবার সকাল ১০টা নাগাদ বর্ধমানের রথতলায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম কিরীটিভূষণ গঙ্গোপাধ্যায় (৬৭)। তিনি বর্ধমান পুরসভার প্রাক্তন কর্মী। রথতলার বাসিন্দা কিরীটিভূষণবাবু এ দিন সকালে বাজার করে বাড়ি ফিরছিলেন। তখনই একটি ট্রাক তাঁকে ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে জানানো হয়।
|
বর্ধমানে জাতীয় সড়কে জোর করে লরি থামিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগে দু’জনকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। সোমবার রাতে ধৃতদের কাছ থেকে একটি গাড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। সিআইডি সূত্রের খবর, ধৃতদের নাম মঙ্গল টুডু ও গুরমিত সিংহ। দীর্ঘদিন ধরেই তারা জাতীয় সড়কে জোর করে লরি থামিয়ে টাকা তুলছিল। বেশ কয়েক জন লরিচালক এই নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিলেন।
|