সদস্যেরা অক্লান্ত পরিশ্রম
করে সেরাটা উজাড় করে। |
এতদিন দেখছি, শৃঙ্খলাবোধই
এই পুজোর বিশেষ বৈশিষ্ট্য। |
পি পাড়ায় একটু ফাংশান-
টাংশান
তো হতে পারত! |
ওস্তাদের বয়স তারুণ্যে ভরা ২৭!
ট্যাঁকের জোর অনেক ভেবে-চিন্তে দেখা গেল, আড়াই লাখ। বাজেট বাড়লে ক্লাব সদস্যদের পকেটে হাত পড়ে!
প্লাস পয়েন্ট শহরের কেন্দ্রে পুজো। এ বার কালীপুজোর দাপটে শিল্পী নিয়ে টানাটানি। বুদ্ধি করে কাটোয়ার শিল্পীদের নিয়ে বাজিমাতের চেষ্টা চলছে। পুরস্কারের দৌড়ে থাকে ফি বছর।
মাইনাস পয়েন্ট জায়গার জন্য মাথা কুটে মরে পুরসভার জায়গায় মণ্ডপ হয়। বছরভর প্রস্তুতি নেই, বিজ্ঞাপনও জোটে কম।
থিম মহাভারতের বিভিন্ন কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে। অর্জুনের রথ থেকে শুরু করে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ পর্ব পর্যন্ত রয়েছে অনেক কিছুই। যে ছোটরা টিভির কার্টুন ছাড়া বেশি কিছু জেনে উঠতে পারেনি এখনও, তাদের মহাভারতে দীক্ষা দেওয়ার সুবর্ণসুযোগ পেয়ে যেতে পারেন বড়রা। ভুলে গেলে নিজেরাও ঝালিয়ে নিতে পারেন।
তুরুপের টেক্কা খড়, হোগলা, মাদুর, পাট, নারকেল গাছের অংশ, বাঁশের ছিলকা দিয়ে গড়া হয়েছে মণ্ডপ। কুটির শিল্প জয়তে!
পুজো প্লাস কিছুই নেই। শুধু মনে আশা আর বুক ভরা ভালবাসা।
প্রতিদ্বন্দ্বী সম্পর্কে এখনই কিছু বলব না। লড়াইটা শেষ হোক না! |