পাত্রসায়রের দাসপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির উদ্যোগে ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ছড়া ও কবিতা আবৃত্তি, নাচ-গানের পাশাপাশি বালতিতে বল ছোড়া, শঙ্খধ্বনি, উলুধ্বনি, মিউজিক্যাল চেয়ার-সহ নানা প্রতিযোগিতা হয়। এলাকার খুদে পড়ুয়াদের পাশাপাশি তরুণ-তরুণী ও গৃহবধূরা যোগ দিয়েছিলেন। সফল প্রতিযোগীদের পুরষ্কৃত করা হয়। পাত্রসায়রের বিডিও অপূর্বকুমার বিশ্বাস-সহ বিশিষ্টজন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
|
বৃহস্পতিবার বড়জোড়ার বিজয়া ময়দানে ‘দিশারী’ নামের একটি সংস্থা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করল। গান, নাচ পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি তিনটি পারিবারিক ও তিনটি সর্বজনীন পুজোকে শারদ সম্মান দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বড়জোড়ার পঞ্চায়েত প্রধান অলোক মুখোপাধ্যায়, বড়জোড়া থানার আইসি শিশির মিত্র প্রমুখ।
|
বাঁকুড়ার জয়পুরের ভাস্করানন্দ মঞ্চে সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্থানীয় ১৫ জন গুণী ব্যক্তিকে সংবর্ধনা জানাল সুর ও তাল সঙ্গীত বিদ্যালয়। ছিল বিশেষ সঙ্গীত অনুষ্ঠানও।
|
সম্প্রতি ‘দিশারী’ পত্রিকার মহালয়া সংখ্যা প্রকাশিত হল। এই উপলক্ষে মানবাজার সঙ্গীত বিদ্যালয়ে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। রাধামাধব বিদ্যায়তনেও নাচের অনুষ্ঠান হয়।
|
সিঙ্গাপুরে বঙ্গ সংস্কৃতি কমিটির দুর্গাপুজায় ১৯-২২ অক্টোবর ছৌনাচ প্রদর্শন করলেন বান্দোয়ানের ছৌনাচের দল। তাঁরা সেখানে মহিষাসুরমর্দিনী পালা মঞ্চস্থ করেন। প্রবাসী বাঙালিরা নাচের প্রশাংসা করেন।
|
বোরো থানার জামতড়িয়াতে রবিবার একটি আদিবাসী সংস্থার উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হল। আবৃত্তি, নাচ ও গানের প্রতিযোগিতা এবং শিক্ষা ও কৃষি নিয়ে আলোচনা হয়। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সহসচিব গুরুপদ টুডু-সহ বিশিষ্ট জন উপস্থিত ছিলেন।
|
প্রয়াত সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মরণ সভা হল পাড়া থানার দুবড়ায়। অনিকেত সাহিত্য গোষ্ঠী দুবড়ার চৌধুরী বাগানে সম্প্রতি ওই সভার আয়োজন করেছিল। ছিলেন জেলার সাহিত্যিকেরা। সুনীলবাবুর কবিতা পাঠ করা হয়।
|
• গত ১৪ ও ১৫ অক্টোবর পরপর দু’দিন নাটকের আয়োজন করেছিল সাঁইথিয়ার রূপতাপস সংস্থার কলাকুশলীরা। প্রথম দিন রবীন্দ্রনাথের বোষ্টমী গল্প অবলম্বনে ‘আনন্দী’ ও দ্বিতীয় দিন শৈলেশ গুহ নিয়োগী রচিত ‘ঝুমুর’ পরিবেশিত হয়। দু’টি নাটকই সাঁইথিয়া রবীন্দ্রভবনে মঞ্চস্থ হয়। স্থানীয় তিন শিল্পীকে সম্মান জানানো হয়েছে বলে সংস্থার সম্পাদক প্রদীপ কালেরিয়া জানিয়েছেন।
|
• সম্প্রতি সাঁইথিয়া রবীন্দ্রভবনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল সাঁইথিয়ার নৃত্যাঙ্গন নামে একটি সংস্থা। সংস্থার সম্পাদিকা স্নিগ্ধা দে জানান, অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল খুদে শিল্পীদের নৃত্য।
• সাঁইথিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নীহার স্মৃতি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান হল গত ১৮ অক্টোবর। প্রাধান শিক্ষক অরুণকুমার দাস জানান, স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন এবং কিছু কৃতী ছাত্র-ছাত্রীদের নীহার স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়।
• মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীর স্মরণে ও দুর্গাপুজো উপলক্ষে সম্প্রতি সপ্তপ্রদীপ সংস্কৃতি সোসাইটি সাঁইথিয়ার রবীন্দ্রভবনে মঞ্চস্থ করেছে দু’টি নাটক। সংস্থার সম্পাদক সুবোধ ঘটক জানান, প্রথমে ‘জীবনের খোঁজে’ পরে ‘বিবেক জাগাও’ নাটক পরিবেশন করেন সংস্থার কর্মীরা।
• রামপুরহাট নবীন সঙ্ঘের উদ্যোগে দুর্গাপুজো উপলক্ষে হয়ে গেল নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শরৎচন্দ্রের ‘লালুর পাঁঠাবলি’ অবলম্বনে সঙ্ঘের শিশু সদস্যেরা একটি মনোজ্ঞ অনুষ্ঠান পরিবেশন করেছিল।
• ‘না জন্মানো শিশুর রোজ নামচা’ শীর্যক একটি একাঙ্ক নাটক পরিবেশন করে রামপুরহাট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী শুভশ্রী সরকার। উদ্দেশ্য কণ্যাভ্রূণ হত্যার বিরোধীতা। এ ছাড়াও বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী ভাস্কর রায় পুজো উপলক্ষে রামপুরহাট, পূর্বনিশ্চিন্তপুর-সহ একাধিক জায়গায় সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
• দুর্গাপুজোর চারদিনই নানা সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল বিষ্ণুপুর ষষ্ঠীবটতলার গোপালগঞ্জ যুবগোষ্ঠী শারদীয়া উৎসব কমিটি। গান, নাচ ও আবৃত্তি পরিবেশনের পাশাপাশি ছিল ক্যুইজ, বসে আঁকো, শাঁখবাজানো ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলন প্রতিযোগিতা।
• শনিবার বাঁকুড়ার লোকপুর কদমাপাড়া সর্বজনীন পুজো কমিটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সঙ্গীত, নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা। |