এক বধূর অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুঞ্চা থানায়। পুলিশ জানায়, মৃত বধূর নাম ঝুমা রক্ষিত (২৭)। বাড়ি পুঞ্চা থানার ধাদকিতে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বছর ছয়েক আগে পুঞ্চার বাসিন্দা গণেশ দত্তের মেয়ে ঝুমার ধাদকিতে বিয়ে হয়। ঝুমাদেবীর পাঁচ ও তিন বছরের দু’টি ছেলেমেয়ে রয়েছে। রবিবার দুপুরে ঝুমাদেবীর গায়ে আগুন লাগে। প্রথমে পুঞ্চা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরে পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করানোর পথে তাঁর মৃত্যু হয়। গণেশবাবুর অভিযোগ, শ্বশুরবাড়িতে তাঁর মেয়ের গায়ে আগুন লাগানো হয়েছিল। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। কেউ গ্রেফতার হয়নি।
|
কেবল কেটে যাওয়ায় সোমবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার বিকেল অবধি মানবাজার ও সন্নিহিত এলাকায় ফোন পরিষেবা অচল ছিল। মানবাজার, বরাবাজার, পুঞ্চা, বান্দোয়ান, বোরো প্রভৃতি এলাকায় ল্যান্ড ও মোবাইল ফোন পরিষেবা না মেলায় প্রচুর গ্রাহক সমস্যায় পড়েন। মানবাজারের জেটিও (টেলিকম) বিনোদকুমার যাদব বলেন, “কেন্দার কাছে মানবাজার-পুরুলিয়া রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ চলছে। ওএফসি কেব্ল কাটা পড়ায় এই বিপত্তি। মঙ্গলবার বিকেলে পরিষেবা স্বাভাবিক হয়।”
|
অবিলম্বে বাঁকুড়া পুরসভায় কর্মীদের শূন্যপদ পূরণ করতে হবে এবং ২৪০ দিনের বেশি সময় ধরে পুরসভায় কর্মরত অস্থায়ী কর্মী ও শ্রমিকদের স্থায়ী করার দাবি তুলল সিপিআইয়ের শ্রমিক সংগঠন এআইটিইউসি প্রভাবিত ‘বাঁকুড়া পুরসভা শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন’। মঙ্গলবার ওই দাবিতে বাঁকুড়া পুরভবনে কয়েক ঘণ্টা অবস্থান বিক্ষোভ করেন সংগঠনের কর্মীরা। সংগঠনের জেলা সম্পাদক ভাস্কর সিংহ বলেন, “দাবি না মানলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।”
|
বিপিএল বা এপিএল নয়, সর্বজনীন গণবণ্টন ব্যবস্থা চালু করা, সর্বোচ্চ ২ টাকা কেজি দরে প্রতিটি পরিবারকে মাসে ৩৫ কেজি চাল-গম বিলি, সার ও অন্য কৃষি উপকরণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমানো-সহ ১২ দফা দাবিতে মঙ্গলবার বিষ্ণুপুরের মহকুমাশাসককে স্মারকলিপি দিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাদেশিক কৃষক সভা (হরেকৃষ্ণ কোঙার স্মৃতি ভবন), পশ্চিমবঙ্গ প্রাদেশিক কৃষক সভা (বিপিন বিহারী গাঙ্গুলি স্ট্রিট), সারা ভারত সংযুক্ত কিষান সভা এবং সারা ভারত অগ্রগামী কিষান সভা। তার আগে শ’তিনেক মানুষের উপস্থিতিতে ১২ দফা দাবিতে বক্তব্য পেশ করেন ৪ সংগঠনের প্রতিনিধিরা। মহকুমাশাসক অদীপকুমার রায় বলেন, “ওই ৪ সংগঠনের দাবিপত্র জেলাশাসকের মাধ্যমে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।” |