কুয়োর ভিতরে ১২ ঘণ্টা ধরে হোমের এক আবাসিক বালকের পড়ে থাকার ঘটনায় আরও ৫ কর্মীকে ‘শো-কজ’ করল বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার বিষ্ণুপুরের ওই সুমঙ্গলম হোম পরিদর্শন করে এ কথা জানান জেলা সমাজকল্যাণ আধিকারিক নীলিমা দাস চৌধুরী। তিনি জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত ৮ বছরের আবাসিক সৈকত দে হোমেরই কুয়োয় পড়ে থাকায় তিনি অবাক হয়েছেন। বলেন, “পরিদর্শনে আরও কিছু কর্মীর গাফিলতি নজরে এসেছে। পাঁচ জনকে ‘শো-কজ’ করা হয়েছে।” বুধবার ওই বালককে উদ্ধার করার পরে বাসিন্দাদের সঙ্গে আবাসিকরাও রাস্তা অবরোধ করেছিলেন। পুলিশ তাঁদের উপর লাঠি চালায়। এক আবাসিকের হাত ভাঙে। পরে হোমের দুই কর্মীকে ‘শো-কজ’ করা হয়।
এ দিন নীলিমাদেবীকে কাছে পেয়ে আবাসিকরা তাঁদের সমস্যার কথা জানায়। নীলিমাদেবী তাদের আশ্বাস দিয়েছেন।
|
গ্রামের মহিলাদের উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে বৃহস্পতিবার এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। গোপাল বেদিয়া নামে ওই যুবকের বাড়ি কাশীপুর থানার তালাজুড়ি গ্রামের বেদিয়াপাড়ায়। বৃহস্পতিবার তাকে গ্রাম থেকে আটক করেছে পুলিশ। এ দিন সকালে বেদিয়াপাড়ার শতাধিক মহিলা ও পুরুষ গ্রাম থেকে গাড়ি ভাড়া করে কাশীপুর থানায় ওই যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে যান। তাঁদের অভিযোগ “ওই যুবক দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের মহিলাদের উত্ত্যক্ত করে চলেছে। কটূক্তি করে, টানাটানি করে।” গোপালের পরিবারের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
|
স্কুলের সামনে হাজির শিক্ষক থেকে পড়ুয়ারা। কিন্তু রাতারাতি স্কুলের তালা পাল্টে দিয়েছে কে? যে কর্মীর কাছে স্কুলের চাবি থাকে, খোঁজ পড়ল তাঁর। তিনি বাড়িতে নেই। বাড়িতে চাবিও নেই। স্যুইচ অফ তাঁর মোবাইল। ঘণ্টা দু’য়েক অপেক্ষা করে ফিরে গেলেন শিক্ষক ও পড়ুয়ারা। বৃহস্পতিবার রঘুনাথপুরের বাবুগ্রাম হাইস্কুলের ঘটনা। প্রধান শিক্ষক অনিল চন্দ্র মাহাতো অবশ্য বলেছেন, “ওই কর্মীর বিরুদ্ধে প্রশাসনের কাছে নালিশ করেছি।”
|
যে কেউ বন্ধ ডাকুক, বাস বন্ধ হয়ে যায়। ঝপাঝপ দোকানের ঝাঁপ পড়ে যায়। কিন্তু বিষ্ণুপুর শহরের চকবাজারের সব্জি বাজার যথারীতি খোলা থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতার চেনা দরাদরি চলতে থাকে বেলা পর্যন্ত। গত কয়েক বছর ধরে এটাই চলছে। বাসিন্দারাও তাই স্বস্তিতে থাকেন। আর যা কিছু বন্ধ থাকুক, চকবাজারে গেলে সব্জি ঠিক পাবেন।
|
সকাল থেকেই মানবাজারের বিডিও অফিসের গেটে সিপিএমের কর্মীরা পিকেটিং করেছিলেন। কিছুতেই তাঁর কর্মীদের ভিতরে ঢুকতে দেবেন না। তটস্থ কর্মীদের একাংশ। অগত্যা এগিয়ে এলেন বিডিও সায়ক দেব। নিজেই খুলে দিলেন কোলাপসিবলের গেট। |