টুকরো খবর
নেট বইয়ের বাজারে পা পেঙ্গুইন ইন্ডিয়ার
ইন্টারনেটের মাধ্যমে বই প্রকাশের জগতে পা রাখল এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ইংরেজি বই প্রকাশনা সংস্থা পেঙ্গুইন ইন্ডিয়া। সংস্থার জন্মের ২৫তম বছরেই একগুচ্ছ বই নিয়ে ‘ই-বুক’ অর্থাৎ বৈদ্যুতিন মাধ্যমে বই প্রকাশের পরিষেবা চালু করে দিল তারা। আপাতত তাদের প্রকাশিত ২৪০টির কিছু বেশি বই থাকছে বিক্রির তালিকায়। এক বিবৃতিতে সংস্থা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক দামে আমাজন, অ্যাপল, গার্ডনার্স, সোনি, আপাবি, ইবুক্স ডট কম, কোবো অ্যান্ড গুগ্ল, ওএলএফ, ওভারড্রাইভের মতো ইন্টারনেটে বিশ্বের প্রথম সারির খুচরো বই বিক্রেতাদের কাছে থেকে সেগুলি কিনতে পারবেন ভারতীয় ক্রেতারা। পেঙ্গুইন ইন্ডিয়ার এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, প্রাথমিক ভাবে চলতি বছরে এখনও পর্যন্ত প্রকাশিত সবক’টি বইয়ের পাশাপাশি পুরনো কিছু ‘সর্বাধিক বিক্রীত’ (বেস্ট-সেলার) বইও এনেছেন তাঁরা। আগামী দিনে পুরনো সব বই-ই প্রকাশিত হবে নেটে। এমনকী ভবিষ্যতে বৈদ্যুতিন মাধ্যমে ও ছাপিয়ে, দু’ভাবেই পেঙ্গুইন তাদের সব বই প্রকাশ করবে বলেও জানান তিনি। সংস্থা কর্তৃপক্ষের দাবি, এ বছরের শেষে নেট জগতের বই বাজারে পাঠকের জন্য সব থেকে বেশি সংখ্যক বই রাখার কৃতিত্ব আসবে তাঁদের ঝুলিতে। প্রসঙ্গত, বণিকসভা ফিকি-র দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে ভারতে প্রকাশনা শিল্প বাড়ছে বছরে ৩০ শতাংশ হারে। এবং আগামী তিন বছর এই একই গতি বজায় থাকবে। এর মধ্যে আবার গোটা আন্তর্জাতিক বই বাজারের ৯ শতাংশই এখন ই-বুকের দখলে। পেঙ্গুইনের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতে এই বাজার আরও কিছুটা উন্নত হলে দেশ নির্বিশেষে প্রতিটি বইয়ের স্থানীয় দাম ধার্য করার বিষয়টিও রয়েছে তাদের পরিকল্পনায়। উল্লেখ্য, অ্যাপল, ব্ল্যাকবেরি, নোকিয়া ও অ্যান্ড্রয়েড চালিত মোবাইল ফোনের জন্য এখন ‘অ্যাপ’ আছে পেঙ্গুইন ইন্ডিয়ার।

অভিন্ন মোবাইল নম্বর নিয়ে একই সুবিধা লাইসেন্স বাতিল সংস্থাকেও
মোবাইল নম্বর এক রেখে সংযোগ সংস্থা বদলানোর পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রক্রিয়াকরণের জন্য বরাদ্দ ৯০ দিন সময় পাবে লাইসেন্স বাতিল হওয়া টেলিকম সংস্থাগুলিও। জানাল টেলিকম ট্রাইব্যুনাল টিডিস্যাট। গত ফেব্রুয়ারিতে সুপ্রিম কোর্ট যে-সব সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করেছে, তাদের ওই সময় না-দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল টেলিকম নিয়ন্ত্রক ট্রাই। যার বিরুদ্ধে টিডিস্যাটে যায় সিস্টেমা শ্যাম টেলি সার্ভিসেস ও ইউনিটেক ওয়্যারলেস। ট্রাইয়ের সেই নির্দেশেই স্থগিতাদেশ জারি করল টিডিস্যাট। ট্রাইব্যুনালের যুক্তি, সংস্থাগুলির লাইসেন্স এখনও বৈধ। কাজেই ওই সময় না-দিয়ে লাইসেন্স বাতিল হওয়া ও না-হওয়াদের মধ্যে প্রভেদ করতে পারে না ট্রাই। কারণ ক্রেতা ধরে রাখার সুযোগ কেড়ে নিয়ে সংস্থাগুলিকে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে দেবে ওই নির্দেশ। সে ক্ষেত্রে নতুন করে নিলামে অংশ নিয়ে ফের লাইসেন্স পেলে তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়াটাও দুষ্কর হবে।

ডলারে টাকা ৫৩-৫৫ই স্বাভাবিক
এক ডলারের দাম ৫৩ থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে থাকাটাই এখন স্বাভাবিক বলে ধরে নিতে হবে। সি আই আইয়ের এক সমীক্ষায় এই ইঙ্গিতই দিয়েছেন শিল্পোদ্যোগী ও অর্থনীতিবিদরা। বিভিন্ন শিল্পের ৩৫ জন আর্থিক বিশেষজ্ঞের উপর সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছে সিআইআই। ৬০ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, টাকার দাম এই সীমার মধ্যেই থাকবে, অন্তত মাঝারি মেয়াদে। তবে ৪০ শতাংশের ধারণা, টাকা আরও পড়তে পারে। প্রসঙ্গত, জুনের মাঝামাঝি টাকা নেমে আসে ৫৭.৩২-তে। যা এ পর্যন্ত ডলারে টাকার সর্বনিম্ন দর।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.