দখল নিয়েছে আমার কালি, কলম আর মন
আমার রবিবার মানেই শুধু লেখা আর লেখা। যখন ইচ্ছে ঘুম থেকে উঠি, কেউ তাড়া দেওয়ার নেই, শুটিংয়ের তাড়া নেই। ঘুম থেকে উঠে লিখি, আবার দুপুরের খাওয়ার পর একটু ঘুম, ঘুম থেকে উঠে আবার লেখা। সারা দিন লেখা আর লেখা, এ এক অন্য আকর্ষণ। আমার প্রথম বইটা যে দিন প্রথম প্রকাশিত হয়ে আমার হাতে এল, সে যে কী অনুভূতি, বলে বোঝাতে পারব না। ক্যালেন্ডারে যদিও সে দিনটা ছিল পয়লা বৈশাখ, কিন্তু আমার কাছে যেন এক অন্য রবিবার। সারা দিন ধরে ঠিক যেন আমার প্রথম সন্তানকে হাতে পাওয়ার প্রচণ্ড উত্তেজনা। এ উত্তেজনা হজম করা যায় না, তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে হয়। রবিবার ছাড়া সে অবসর কই? একটা সময়, যখন আমি ছোট ছিলাম, তখন রবিবার মানেই ছবি আঁকা। অয়েল প্যাস্টেল, ওয়াটার কালার, অয়েল কালার নিয়েই কেটে যেত আমার রবিবার। তড়িৎ চৌধুরী আর কল্যাণ ঘোষ ছিলেন আমার আঁকার শিক্ষক। মনে আছে, এক রবিবার রোটারি ক্লাবে এক আঁকার কম্পিটিশনে গিয়েছি। চার পাশে সবাই খুব সুন্দর আঁকছে আর আমি কিছুই আঁকতে পারছি না! কী সুন্দর সবাই গাছ, নদী, ঝরনা সব আঁকছে আর আমি বসে বসে দেখছি। ভীষণ রাগ হল। যে আমি কিনা যথেষ্ট ভাল আঁকিয়ে হিসেবে ইতিমধ্যেই বন্ধুমহলে খ্যাত, সেই আমি কিছুই আঁকতে পারছি না! রাগ করে গাছ, নদী, ঝরনা সব এঁকে যা তা রং দিয়ে দিলাম সব ভরিয়ে। গাছে লাল, ঝরনায় সবুজ, আকাশে কালো। তার পর কী হয়েছিল? আমি ফার্স্ট, ডিস্ট্রিবিউশন অব কালার-এর জন্য!
এখন আঁকা আর আসে না। আঁকা, রং এখন সব স্মৃতি। এ স্মৃতি বড়ই বেদনার। তবে রবিবারের কিছু স্মৃতি আমার কাছে খুব সুখের, এখনও। এমনই এক রবিবার, প্রথম আবৃত্তি কম্পিটিশনে প্রথম হই। আমার স্কুল গোখেলের বাংলা টিচার আমায় জোর করে নাম দিইয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘তোমার বাবা-মা’র মেয়ে হয়ে তুমি আবৃত্তি পারবে না, এটা হয় না। তুমি ঠিক পারবে।’ ওঁর কথাই ঠিক। এবং ওঁর জন্যই আমি সেই প্রথম বুঝতে পারলাম যে, আমিও কিছু বলতে পারি এবং হয়তো চেষ্টা করলে অনেকের থেকে ভাল বলতে পারি।
মনে পড়ে, রবিবার মানেই মাংসের ঝোল আর ভাত। আর কিছু হোক বা না হোক মাংসের ঝোল হবেই হবে। রবিবার মানেই বাবা-মা’র সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া হয়তো হত না, কিন্তু বাবার সঙ্গে পার্কে যেতাম। বাবা গিলে করা পাঞ্জাবি পরতে খুব ভালবাসতেন। আমি বাবার সুন্দর গিলে করা পাঞ্জাবির হাতটা ধরে যেতাম আর বাবা শুধু বলতেন, পাঞ্জাবির হাতাটা ছাড়ো, গিলেটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এখনও যেন কানে ভাসে। বাবার যে দিন হার্ট অ্যাটাক হল, অনুপকুমার আমাকে বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছিলেন। উনি ড্রাইভ করছেন, আমি পাশে বসে। হঠাৎ উনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বল তো, আমার বয়স কত?’ আমি বলেছিলাম, আঠাশ। হো হো করে হেসে বলেছিলেন, ‘তোদের জন্যই তো বেঁচে আছি রে, মা।’ আজ বুঝতে পারি কথাগুলো!
এক রবিবারে আমি জীবনে প্রথম নায়িকা সেজেছিলাম। আমি তখন নাইন বা টেনে পড়ি। ইডেন গার্ডেন্সে ‘কোর্নিক’-এর কল শো। সেজেগুজে প্রবল উত্তেজনা নিয়ে অপেক্ষা করছি কখন স্টেজে নামব। এমন বৃষ্টি এল যে, ত্রিপল উড়িয়ে, স্টেজ ভেঙে হাঁটু জলে সে এক অসম্ভব অবস্থা। ফলে জীবনের প্রথম দিন নায়িকা হওয়া গেল ভেস্তে। পরে বহু বহু বার নায়িকা হয়েছি, কিন্তু সে দিনের কথা আজও মনে পড়ে। আর একটা রবিবার, তখন ‘তেরো পার্বণ’ চলছে। হঠাৎ একটি মেয়ে এসে আমার অটোগ্রাফ চাইল। এত অবাক হয়েছিলাম, এত আনন্দ হয়েছিল যে, প্রথমে নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সে রবিবার ছিল আমার বড় পাওয়ার দিন।

আমার প্রিয়

নাটক: কোর্নিক, প্রত্যাশা
সিনেমা: গুপী গাইন বাঘা বাইন
অভিনয়: প্রত্যাশা-র মিঠুয়া
অভিনেতা: চার্লি চ্যাপলিন
গান: অ্যায় মেরে বতন কে লোগো, আ লগ যা গলে

ছবি আঁকার দিন পেরিয়ে রবিবারগুলো বন্ধুদের ফোনেই মজে থাকতাম। তখন তো মোবাইল ছিল না, কোনও বন্ধুর ফোন এলে ছাড়তেই চাইতাম না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোনে কথা বলতাম। তার পর যখন পুরো দমে অভিনয়ে এলাম, তখন রবিবার বলে আলাদা কোনও দিনই ছিল না। এখন আবার রবিবার এসেছে জীবনে। ছোটবেলায় দুপুরে ঘুম থেকে উঠেই কান্না জুড়ে দিতাম পর দিন স্কুলে যাব না বলে। আর আজ রবিবার হলেই লেখার জন্য কাঁদি। রবিবারে চকলেট খেতে খেতে ছেলের সঙ্গে ইংরেজি সিনেমা দেখতে, কিংবা রোমহর্ষক থ্রিলার পড়তে, কিংবা অরিন্দমের সঙ্গে আড্ডা দিতে, ভেলপুরি খেতে খুব ভালবাসি।
এখন রবিবারগুলোয় আমি কোনও কাজ রাখি না। ছুটি নিয়েছি। এখন রবিবারগুলোর দখল নিয়েছে আমার কালি, কলম আর মন। আমার দ্বিতীয় সন্তান, যে কিনা জন্ম নেওয়ার অপেক্ষায়। আমার যা মনে আসে, তাই লিখি। সারা দিন, কখনও কখনও সারা রাত। আসলে যখন ছোট ছিলাম তখন বাবা-মা’র দু’জনের লেখাই পড়তে খুব ভাল লাগত। যখন একটু বড় হলাম, বন্ধুবান্ধব-কলেজ-ইউনিভার্সিটি-নাটক-অভিনয়ের পরেও মনে হত যদি কিছু লিখতে পারি, শুধু নিজের জন্য। কিন্তু মনে দ্বিধা থাকত যে, ইস, যদি খারাপ হয়। কাকু সুজিত ঘোষ বলতেন, ‘মুমনি, তুমি পারবেই, আমি জানি।’ এর পর জীবনে এল আমার স্বামী অরিন্দম। মনে হল, যেন হাত ধরে মাঠে নামিয়ে দিল। এবং দেখলাম লিখে ফেলেছি। শুধু লেখা নয়, দেখলাম আমার লেখার চরিত্রগুলো টেলিভিশনের পর্দায় নড়াচড়া করছে, মানুষ অবাক হয়ে দেখছে, ভাবছে। আমিও দু’চোখ ভরে দেখলাম। ব্যস, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সব উধাও। যদিও এর মধ্যে অবাঞ্ছিত কিছু কারণে বিরক্তি এল, ফরমায়েশি লেখায় ক্লান্তি এল। এবং দেখলাম যেন লেখার খিদে আরও বেড়ে গেল। তখন এক বন্ধু বলল, উপন্যাস লেখো, গল্প লেখো, তবেই এই খিদে যাবে। ফলে আবার নতুন ঘটনা, নতুন মানুষের সঙ্গে নতুন মোড়ে দেখা হল। আজও রবিবার সেই নতুনের খোঁজে সারা দিন কাটাই।

সাক্ষাৎকার: শর্মিষ্ঠা দত্ত
ছবি: শুভাশিস ভট্টাচার্য
• হাসপাতালের সাফাই কর্মীরা যদি রোগীকে সেলাই করতে পারেন, তবে সেলাই করা যাঁদের কাজ তাঁরাও তো সাফাইয়ের কাজটা করতে পারেন। তবেই তো পারস্পরিক বোঝাপড়া সার্থক!
মণিদীপা। কলকাতা

• কাকা চলে গেলেন। তবে যত দিন ‘প্রেম’ থাকবে তত দিন তিনি ‘অমর’!
প্রমথেশ সিংহ। বাঘাযতীন

• আইন অমান্যে বামফ্রন্টের নীল-সাদা ব্যাজ এ কেমন রং(গ) জাদু, এ কেমন রঙ্গ, তৃণমূলের (পছন্দের) রং লেগেছে বামেদের অঙ্গ!
নলিনী সরকার। ঠাকুরনগর

• তিন তিন বার দিন বদলের পর মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প ‘সামাজিক মুক্তি কার্ড’ প্রদান শুরু হবে ২৬ জুলাই। বেশ। ‘অর্থনৈতিক মুক্তি কার্ড’ কপালে নেই জানি, কিন্তু ‘রাজনৈতিক মুক্তি কার্ড’-এর মতো কিছু একটা পেলে বঙ্গবাসীর ‘ম্যাজিক মুক্তি’ ঘটবে সন্দেহ নেই!
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা

• উত্তরবঙ্গে গিরি দেশে আলোর রোশনাই, বিমলের মুখে অমল হাসির হড়কা বান, পর্যাপ্ত বৃষ্টি আর দক্ষিণে আপনার খামখেয়ালিপনা আর কাঁহাতক মানা যায়! আরে উত্তর মানে তো ‘বাম’ আর দক্ষিণ ‘ডান’, তা সত্ত্বেও কেন এমন বিমাতৃসুলভ আচরণ? আপনি কি ‘কেন্দ্র’? তবে এখন তো জোটধর্ম মানতে হয়, না হলে তো খরা করে দেবেন! হ্যাঁ,মৌসুমি বায়ু, আপনাকে বলছি।
পার্থসারথি ভট্টাচার্য। বর্ধমান

• রাষ্ট্রপতির পর উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্যও বিভিন্ন ব্যক্তির নাম তুলে তৃণমূল একই রকম ‘আনসার’ই পেল!
অলোক বণিক। বাঘাযতীন

• ভারতীয় খেলোয়াড়রা আরও এক বার অলিম্পিকনিক-এ চলে গিয়েছেন, ঝুড়ি ভরে খাবারদাবারও গিয়েছে। আর, একটু স্পোর্টস অ্যাক্টিভিটি না থাকলে কি পিকনিক বলে মনে হয়? তাই একটু বল ছোড়াছুড়ি, তাস পেটাপেটিও হবে।
আঁধার দাস। গড়িয়া

• ক: দেখলি তো, দিদি কোলে মার্কেটে যেতেই কেমন হুট করে লঙ্কার দাম পড়ে গেল! তাই বলছিলাম, এ বার ওঁর অন্য মার্কেটেও যাওয়া উচিত।
খ: দয়া করে উনি যেন শেয়ার মার্কেটে না যান, তা হলেই সেনসেক্স পড়ে যাবে!
সাধন বিশ্বাস। ব্যারাকপুর

• আবহাওয়া: উত্তরে বর্ষা, দক্ষিণে ফর্সা!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা
এমন ছবি ঝুলত আগে দেয়ালে,
শিকার করে শিকারি তাঁর পা চাপাতেন খেয়ালে।
মৃতদেহের গায়ের চাদর সরিয়ে দিল পা,
দারোগা, তোর লজ্জা হল না?
গরিব বলেই সহজে বুট তুলিস।
ঘুঁটের মালা দিলাম তোকে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ
কলেজে পড়ি। গরমের ছুটিতে বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। মুর্শিদাবাদের প্রত্যন্ত গ্রাম। হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়েরই মানুষের বাস। সন্ধে নেমে আসছে। একই সঙ্গে ভেসে আসছে আজানের ধ্বনি আর শাঁখের আওয়াজ। হঠাৎ দেখলাম এক লম্বা বৃদ্ধ, পরনে লুঙ্গি, খালি পা, হাতে একটি মোমবাতি আর কিছু ফুল নিয়ে এগিয়ে চলেছেন। দেখে একটু অদ্ভুত লাগল। বন্ধুর দিকে সপ্রশ্ন চোখে তাকালাম। বন্ধু হেসে বলল, বিনয়দাদু কবরে চললেন।
যে কাহিনিটা শুনলাম, সিনেমার গল্পকেও যেন হার মানায়। ভদ্রলোকের নাম বিনয়ভূষণ চক্রবর্তী। গ্রামের পূজারী ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান। বহু প্রজন্ম ধরে এ গ্রামেই বাস। যৌবনে গ্রামের মুসলিম মেয়ে রাবেয়াকে ভালবেসেছিলেন। কিন্তু বিনয়ের পূজারী বাবা তাঁকে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলেন, মুসলিম মেয়ে বিয়ে করা চলবে না।
উল্টো দিক থেকে মুসলিম সমাজও হুমকি দিয়েছিল, এই বিয়ে হলে অশান্তির আগুন জ্বলবে।
রাগে-দুঃখে-অপমানে যুবক বিনয় বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। বহু সংগ্রাম করে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি চাকরি জোগাড় করে রাবেয়ার খোঁজে যখন ফিরে আসে, তখন জানতে পারে, রাবেয়া আত্মঘাতী হয়েছে।
বিনয় জীবনে বিয়ে করেননি। এই গ্রামেও আর কখনও ফিরে আসেননি। কিন্তু কেন যেন, অবসরের পর ফিরে এসে তিনি আবার এখানে বাস করা শুরু করেন। পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিলেন, আত্মীয়স্বজন সকলেই পরলোক গমন করেছেন, পৈতৃক বাড়ির সংস্কার করে সামান্য আয়োজনে জীবন কাটান। বাড়ির সামনে একটা ফুলের বাগান। সেই বাগানে ফুল ফোটানোই বিনয়ের জীবনের একমাত্র কাজ। আর প্রতিদিন সন্ধ্যায় সেই বাগান থেকে এক মুঠো ফুল তুলে যান রাবেয়ার কবরে।
প্রতি সন্ধ্যায় বৃদ্ধ সেই কবর সাজান ফুলে। আর জ্বালান মোমবাতি। যতক্ষণ তার শিখা জ্বলে, ততক্ষণ তিনি বসে থাকেন। তাঁর রাবেয়ার মুখোমুখি। থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার...

মিস মারপেল, গরফা
ক্ষমা চাইছি
মাছ কিনতে গিয়ে সে দিন শ্রীকলোনি বাজারে যে এমন বিশ্রী কাণ্ড হবে ভাবিনি। স্বভাবতই মাছের পসরা দেখতে দেখতে যাচ্ছি হঠাৎ এক অমানুষিক চিৎকারে থমকে দাঁড়িয়ে দেখি আমি একটি বিড়ালের পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছি। আর বিকট হাঁ করে বিড়ালটি তারস্বরে একটানা চেঁচিয়ে যাচ্ছে। সেই মুখ, সেই ধারালো ছুঁচলো দাঁত যেন রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দাঁত ও মুখের ছোট্ট সংস্করণ। সংবিৎ ফিরতেই পা সরিয়ে নিলাম। সে-ও তিন পায়ে খোঁড়াতে খোঁড়াতে দৌড়ে পালাল। তার মুখের সামনেই আমার ডান পা’টা ছিল। সে তো সহজেই কামড়ে দিতে পারত। কিন্তু আশ্চর্য, এত ব্যথা পাওয়া সত্ত্বেও সে কামড়াল না। তার ওই বিকট মুখের মুখবন্ধ হলে আমার পায়ের তো বারোটা বাজতই, আর ইঞ্জেকশনের কল্যাণে আমার পেটেরও বাজত চোদ্দোটা! অসাবধানে আমার পা দিয়ে তার পা মাড়িয়ে ব্যথা দেওয়ার জন্য আমি যারপরনাই মর্মাহত।
তপন মজুমদার
কলকাতা-৯২

মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর
বিভাগ। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের।

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১

নিজের বা আশেপাশের মানুষের জীবন থেকে কুড়িয়ে
পাওয়া ভালবাসার বাস্তব কাহিনি আমাদের পাঠান।

২৫০ শব্দের মধ্যে লিখুন।
চিঠি পাঠান এই ঠিকানায়:
যদিদং, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.