টুকরো খবর
জোর করে বিয়ের নালিশ, ধৃত স্বামী-বাবা
জোর করে এক নাবালিকার বিয়ে দেওয়ায় তার বাবা বিশ্বনাথ দাস ও স্বামী বাবলু শিউলিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার ক্যানিংয়ের আমড়াবেড়িয়ার ঘটনা। গত ২৮ মে সোনারপুরের লাঙলবেড়িয়ার বাসিন্দা বাবলু শিউলির সঙ্গে বিয়ে হয় আমড়াবেড়িয়ার বাসিন্দা বছর তেরোর ওই মেয়েটির। বাবলু রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। বুধবার সকালে মেয়েটিকে ক্যানিং স্টেশনের আশেপাশে ঘুরে বেড়াতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মেয়েটি জানায়, তার মতের বিরুদ্ধে জোর করে তার বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় কয়েক জন দোকানদার তাকে বিডিও-র কাছে নিয়ে যায়। মেয়েটির অভিযোগ, “আমি বিয়ে করতে চাইনি। জোর করে বাবা-মা আমার বিয়ে দিয়ে দিয়েছে। আমি ফিরে যেতে চাই। কিন্তু ওরা আমাকে জোর করে শ্বশুরবাড়িতেই ফেরত পাঠাতে চায়। রাজি না হওয়ায় আমাকে বাবা-মা মারধর করেছে।” মা অঞ্জলি দাস বলেন, “কোনও মতে সংসার চালাই আমরা। ভাল পাত্র হাতছাড়া করতে চাইনি। বিয়েতে ওর মত ছিল। এখন শ্বশুরবাড়ি থেকে ফিরে আসতে চায় বলে এ সব বলছে।” বিডিও ঋক গোস্বামী বলেন, “মেয়েটির অভিযোগ পেয়েছি। ওর যাতে কোনও সমস্যা না হয় সে ব্যাপারে সব রকম নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুলিশকে।” মেয়েটির বাবা বিশ্বনাথ দাস বলেন, “আমাদের সময়ে তেরো বছরে বিয়ে হত। সে ভাবেই বিয়ে দিয়েছিলাম মেয়ের। এত নিয়ম-কানুন জানতাম না।” জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) কঙ্করপ্রসাদ বারুই বলেন, “ওই নাবালিকার অভিযোগের ভিত্তিতে তার বাবা ও স্বামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটিকে কোনও হোমে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।”

দুই বাংলাদেশি সশস্ত্র দুষ্কৃতী গ্রেফতার বনগাঁয়
—নিজস্ব চিত্র।
দু’জন বাংলাদেশি দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে উত্তর ২৪ পরগনার পেট্রাপোল সীমান্তে জয়ন্তীপুর বাজার এলাকা থেকে বনগাঁ থানার পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। সোহেল দফাদার ও রাসেল মণ্ডল নামে ধৃতদের বাড়ি বাংলাদশের যশোহর জেলায়। তারা বেআইনি ভাবে এ দেশে ঢুকেছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। ধৃতদের কাছ থেকে ৬ রাউন্ড গুলিভর্তি একটি রিভলভার, তিন রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি নাইন এম এম, এক রাইন্ড গুলিভর্তি ওয়ান শটার আরও এক রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে চোরাপথে বাংলাদেশ থেকে এ পারে এসে খুন-সহ নানা অপরাধ করে ফের বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার কয়েকটি ঘটনা ঘটে। পুলিশের দাবি, জেরায় ধৃতেরা জানিয়েছে, অপরাধ করার উদ্দেশ্যেই তারা এ দেশে ঢুকেছিল। জয়ন্তীপুরে এক দুষ্কৃতীর আস্তানায় তারা আশ্রয় নেয়। পুলিশ সেই দুষ্কৃতীর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। বুধবার ধৃতদের বনগাঁ মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক তিনদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

নতুন গভীর সমুদ্রবন্দর রসুলপুরেও
সাগরের পরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার রসুলপুরে আরও একটি গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে রাজ্য সরকার। বুধবার মহাকরণ সূত্রে এ কথা জানা গিয়েছে। ডায়মন্ড হারবার রোডের উপরে রসুলপুরের প্রস্তাবিত সমুদ্রবন্দর নিয়ে সবিস্তার প্রকল্প রিপোর্ট তৈরির কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের এক মুখপাত্র। সাগরে প্রস্তাবিত সমুদ্রবন্দরটি হবে মায়াগোয়ালিনির ঘাট থেকে দক্ষিণে। অনেক টানাপোড়েনের পরে সেই প্রকল্প কিছুটা এগিয়েছে। ওখানে অনেকটা গভীরে বন্দর গড়ে তোলা হবে। সেই কারণে জমি অধিগ্রহণের সমস্যা নেই বলেই সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর। সমুদ্রের তলদেশ থেকে যে-মাটি উঠবে, তা দিয়েই সেখানে জলের উপরে তৈরি করা হবে একটি বড় প্ল্যাটফর্ম। ইতিমধ্যেই কেন্দ্র জানিয়েছে, ওই প্রকল্পে রাজ্যকেও আর্থিক অংশীদারি নিতে হবে। কিন্তু বর্তমান আর্থিক টানাটানির কারণে রাজ্য ওই অর্থ কোথা থেকে জোগাড় করবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন অর্থ দফতরের আধিকারিকেরা। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্প রূপায়ণ করার কথা। রসুলপুরের সমুদ্রবন্দর কারা গড়বে, সেই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।

বরুণের খুনি ধরতে বামেরা আন্দোলনে
নিহত শিক্ষক বরুণ বিশ্বাসের খুনের ঘটনায় ‘চক্রান্তকারীদের’ গ্রেফতারের দাবিতে জেলা জুড়ে আন্দোলন সংগঠিত করতে চায় বামেরা। বুধবার বামেদের একটি প্রতিনিধিদল আসে সুটিয়ায় বরুণবাবুর বাড়িতে। ৫ জুলাই গোবরডাঙা স্টেশনের সামনে দুষ্কৃতীরা গুলি করে খুন করে সুটিয়া গণধর্ষণ কাণ্ডের অন্যতম সাক্ষী বরুণবাবুকে। ওই ঘটনার পর থেকে রাজনৈতিক দলগুলির আনাগোনা বেড়েছে। তৃণমূল, ফব, কংগ্রেসের প্রতিনিধিদল ঘুরে গিয়েছে বরুণবাবুর বাড়ি থেকে। এ দিন এসেছিলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অমিতাভ বসু, সিপিআইয়ের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়, ফব-র জেলা সম্পাদক হরিপদ বিশ্বাস প্রমুখ। বরুণবাবুর বাবা-মা, দাদা বাড়িতে ছিলেন না। বরুণের দিদি প্রমীলা রায়ের সঙ্গে কথা বলেন নেতারা। অমিতাভবাবু বলেন, “বরুণকে খুনের চক্রান্তকারীদের ধরার দাবিতে জেলা জুড়ে আন্দোলন করার চেষ্টা করবে বামেরা।” স্বপনবাবু বলেন, “চক্রান্তকারীদেরও ধরতে হবে।” বাম প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ছিলেন গণধর্ষণ কাণ্ডের আর এক সাক্ষী তথা ‘প্রতিবাদী মঞ্চ’-এর সভাপতি ননীগোপাল পোদ্দার।

প্রতারণা, গ্রেফতার ২
লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত সন্দীপ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি বাঁকুড়ায়। থাকত মধ্যমগ্রামে। দেগঙ্গার একটি গ্রাম থেকে মঙ্গলবার ভোরে তাকে ধরা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, নিজেকে একটি বেসরকারি সংস্থার এজেন্ট দাবি করে ওই সংস্থায় চাকরি দেওয়ার নামে বেকার ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে এক হাজার টাকার চেক নিত। পরে এক হাজারের সামনে আরও কিছু সংখ্যা বসিয়ে চেক ভাঙাত বলে অভিযোগ। চেকের মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা তুলে নেওয়ায় ওই ব্যক্তির খোঁজ শুরু হয়। হাড়োয়ার উত্তরবার্গা গ্রামের শমিক আহমেদ সন্দীপের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে পুলিশ জানায়, হাড়োয়া ছাড়া দেগঙ্গার গ্রামের কয়েকজনের কাছ থেকেও একই ভাবে টাকা নেয় সে। মঙ্গলবার হাড়োয়া ও দেগঙ্গার পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে সন্দীপকে গ্রেফতার করে। তার কাছ থেকে বেশ কয়েকটি চেক এবং একটি বেসরকারি সংস্থার ভুয়ো কাগজপত্র উদ্ধার হয়েছে। অন্যদিকে, এ দিন প্রতারণার অভিযোগে উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দল থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে বর্ধমানের হিরাপুর পুলিশ। জয়প্রকাশ শর্মা নামে ধৃত ওই ব্যক্তি অনেকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে বলে পুলিশ জানায়। বারাবনি থানার জামগ্রাম এলাকার বাসিন্দা চন্দ্রনাথ কর্মকার হিরাপুর থানায় মাস খানেক আগে অভিযোগ করেন, ওই এলাকার পোলো স্টেডিয়ামের কাছে মিথ্যা বলে তাঁর কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় ওই ব্যক্তি। বুধবার ধৃতকে আসানসোল আদালতে তোলা হলে বিচারক তার তিন দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

ছাত্রী নিগ্রহে অভিযুক্ত স্কুল-শিক্ষিকা
ফের ছাত্রী নিগ্রহের ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষিকা। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে খড়দহের পি কে বিশ্বাস রোডে একটি বেসরকারি স্কুলে। পুলিশ সূত্রে খবর, দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী সাইস্থা কৌশরকে ডাস্টার ছুড়ে মারার ঘটনায় গীতশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় নামে ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন সাইস্থার অভিভাবকেরা। ওই ছাত্রীর মা হেনাদেবীর অভিযাগ, “ক্লাসে ওই শিক্ষিকা মেয়ের মাথা লক্ষ করে ডাস্টার ছুড়লে ওর মাথা ফেটে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ি ফেরে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য। স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক চিকিৎসাও করেননি।” তবে গীতশ্রীদেবী অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এ দিন ব্যারাকপুর আদালতে জামিন নেন তিনি। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শীলা ঘোষ বলেন, “যে শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি প্রকৃত দোষী কি না পুলিশ তদন্ত করুক। ছুটির পরে ওই ছাত্রী আমার সামনে দিয়েই বাড়ি গিয়েছে। কেউ তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখলাম না। ওর অন্য সহপাঠীরাও মাথায় আঘাত লাগার কথা অস্বীকার করেছে।” শীলাদেবীর আরও অভিযোগ, “স্কুলের কাছেই ওই ছাত্রীর বাড়ি। কিন্তু ঘটনাটি জানলাম পুলিশের থেকে। আমি ছাত্রীটিকে দেখতে গেলে খারাপ মন্তব্যও করা হয়।” সাইস্থার পরিবার অবশ্য তা অস্বীকার করেছে।

ওষুধ সংস্থার কর্মীকে গুলি, নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ
সঙ্গীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে এবং নিরাপত্তার দাবিতে বসিরহাট থানায় স্মারকলিপি দিলেন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভরা। বুধবার বিকেলে তাঁরা বসিরহাট থানায় বিক্ষোভ দেখিয়ে অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারের দাবি জানান। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে থানার কাছে কে কে সুপার মার্কেটে দাঁড়িয়েছিলেন বেবলার বাসিন্দা শঙ্খরাজ ঘোষ। ওই সময়ে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা চাওয়া নিয়ে দুষ্কৃতীদের বচসা হচ্ছিল। সেই সময় এক দুষ্কৃতী পকেট থেকে বন্দুক বের করে ওই ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে শঙ্খর বুকের ডানদিক ছুঁয়ে বেরিয়ে যায়। গুরুতর জখম শঙ্খকে ভর্তি করানো হয়েছিল বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে কিছুটা সুস্থ আছেন শঙ্খ। ওই ঘটনার প্রতিবাদে এবং নিরাপত্তার দাবিতে এ দিন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের তিনটি সংগঠনের সদস্যেরা বসিরহাট থানায় যান। তাঁদের অভিযোগ, সম্প্রতি এলাকায় দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব বেড়েছে। প্রকাশ্যে ব্যবসায়ীদের হুমকি দিয়ে তোলা আদায় করছে। তাই ওই রাতে থানার কাছে একজনকে গুলি করে পালাতে পারল দুষ্কৃতীরা। পুলিশ জানিয়েছে, অপরাধীদের সনাক্ত করা হয়েছে। শীঘ্রই তাদের গ্রেফতার করা যাবে।

অ্যাম্বুল্যান্সের ধাক্কায় মৃত্যু
অ্যাম্বুল্যান্সের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। নাম সত্যরঞ্জন মণ্ডল (৫০)। বাড়ি কুলপির আন্দিনগর গ্রামে। বুধবার সকালে কুলপির ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে শ্যামনগর মোড়ের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানায়, এ দিন বেলা সাড়ে ১০টা নাগাদ ওই ব্যক্তি সাইকেলে কাকদ্বীপের দিকে যাচ্ছিলেন। সেই সময় একটি অ্যাম্বুল্যান্স পিছন থেকে সাইকেলে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। গাড়ির ধাক্কায় রাস্তায় ছিটকে পড়েন সত্যবাবু। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে ডায়মন্ড হারবার মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পর ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

ফের পিছিয়ে গেল শুনানি
বিচারক অনুপস্থিত থাকায় বুধবারও জঙ্গি সন্দেহে ধৃত চার জনের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি শুরু হল না বনগাঁ আদালতে। বুধবার এক জন সাক্ষী হাজির থাকলেও সংশ্লিষ্ট আদালতের (ফাস্ট ট্র্যাক-২) বিচারক অপরাজিতা ঘোষ আসেননি। ভারপ্রাপ্ত বিচারক জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী ২০ জুলাই, শুক্রবার শুনানি হবে। যদিও আজ, বৃহস্পতিবার ফের আদালতে হাজিরা দিতে হবে অভিযুক্তদের। গত সোম ও মঙ্গলবার এই মামলার কোনও সাক্ষী হাজির না হওয়ায় শুনানি শুরুই করা সম্ভব হয়নি।

গাঁজা পাচার, ধৃত
গাঁজা পাচারের সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়ল এক দুষ্কৃতী। মঙ্গলবার রাতে বসিরহাট মহকুমার স্বরূপনগর থানার বারঘরিয়া ফেরিঘাট থেকে ওই দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত আলমগির গনির বাড়ি বারাসতের আমডাঙায়। বুধবার ধৃতকে বারাসত আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ১৪ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে ফেরিঘাটে মাদক নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে আলমগিরকে গ্রেফতার করে।

প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ
প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ ও শংসাপত্র প্রদান শিবির অনুষ্ঠিত হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি ব্লক হাসপাতালে। কুলপি পঞ্চায়েত সমিতির ওই শিবিরে বুধবার সকাল থেকে চার জন চিকিৎসক অন্তত ৫৪০ জন প্রতিবন্ধীকে শনাক্ত করেন। তাঁদের সকলকেই শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। কুলপি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রদীপ সর্দার জানান, কুলপি পঞ্চায়েত সমিতির ১৪টি পঞ্চায়েতের প্রতিবন্ধীদের নিয়ে এই শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.