টুকরো খবর |
বাজ পড়ে আতঙ্ক পটাশপুরের স্কুলে
নিজস্ব সংবাদদাতা • এগরা |
|
—নিজস্ব চিত্র। |
বাজ পড়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে পটাশপুর ২ ব্লকের টিকরাপাড়া অম্বিকাময়ী হাইস্কুলের ছাদে ও দেওয়ালে ফাটল বাড়ল। বাজের প্রচণ্ড শব্দে আতঙ্কিত হয়ে স্কুলের মধ্যেই ছোটাছুটি করতে থাকে পড়ুয়ারা। কান্নাকাটিও শুরু করে অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে দেখে স্কুল ছুটি দিয়ে দেন কর্তৃপক্ষ। স্কুলের পরিচালন সমিতির সম্পাদক দীপঙ্কর দাস ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পঞ্চানন চন্দ বলেন, “বাজ পড়ে চিড় ধরেছে ছাদে, দেওয়ালে। কোথাও কোথাও ছাদের চাঙড় খসে পড়েছে। ১২টি শ্রেণিকক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রশাসনে জানিয়েছি।” এর আগেই ভূমিকম্পের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ৭৫ বছরের পুরনো ওই স্কুলভবন। সংস্কারের জন্য সরকারি ভাবে ৩ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকা বরাদ্দ হলে গত শুক্রবার কাজ শুরু হয়। এ দিন বাজ পড়ায় ফাটল বেড়েছে। স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ঋতম মাইতি, দশম শ্রেণির সৌরভ সাউ বলেন, “বাজ পড়ার প্রচণ্ড শব্দে ভয় পেয়ে আমরা স্কুলঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসি। এখন যা অবস্থা, তাতে সাহস করে ওই শ্রেণিকক্ষে যাবে না কেউ।” এ দিন খবর পেয়েই স্কুলে সরেজামিন পরিদর্শনে আসেন ব্লক ত্রাণ আধিকারিক সন্দীপ সাউ, সমিতি শিক্ষা সহায়ক সমীর খান। স্কুলভবন ঘুরে দেখার পরে তাঁরা বলেন, “বিপজ্জনক অবস্থা। যে কোনও মুহূর্তে ছাদ ও দেওয়াল ভেঙে পড়তে পারে। মেরামত না হওয়া পর্যন্ত ওই শ্রেণিকক্ষগুলি ব্যবহার না-করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” আপাতত পঠন-পাঠন কোথায় হবে তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। জেলা পরিষদের সভাধিপতি মামুদ হোসেন ও পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি চন্দন সাউ বলেন, “সমস্যা গুরুতর। স্কুলভবন সংস্কারের জন্য যত দ্রুত সম্ভব অর্থ বরাদ্দের চেষ্টা করা হচ্ছে। আপাতত পৃথক ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা চলছে।” আর্থিক বরাদ্দের জন্য প্রশাসনিক সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন এগরার মহকুমাশাসক অসীমকুমার বিশ্বাসও।
|
প্রাথমিক সংসদে তৈরি পূর্ণাঙ্গ কমিটি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সরকারি প্রতিনিধিদের নামের তালিকা পাঠাল রাজ্য। ৩২ জনের কমিটিতে ৬ জন সরকার মনোনীত সদস্য থাকেন। পদাধিকার বলে ৪ জন, বাকিরা নির্বাচিত। নির্বাচন হয়ে গিয়েছিল আগেই। কিন্তু সরকারি প্রতিনিধিদের নামের তালিকা না আসায় সংসদের কমিটি অসম্পূর্ণ ছিল। চলতি সপ্তাহেই রাজ্য সরকার ৬ জন মনোনীত সদস্যের নাম পাঠিয়েছেন। যাঁদের শিক্ষানুরাগী সদস্য বলা হয়। ৬ জন মনোনীত শিক্ষানুরাগী সদস্য হলেন মালা কুণ্ডু, রাজীব মান্না, জুজার হাঁসদা, আরিফ আহমেদ, প্রসূনকুমার পাল ও দেবাশিস ভৌমিক। কমিটিতে মোট ৩২ জন সদস্য থাকেন। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান পদাধিকার বলে সভাপতি হন। জেলা স্কুল পরিদর্শক (প্রাথমিক), তফসিলি দফতরের জেলা-কল্যাণ আধিকারিক ও জেলা জনশিক্ষা আধিকারিকও পদাধিকার বলে সদস্য হন। বিধায়কদের মধ্যে থেকে ৬ জনকে নির্বাচিত হয়ে আসতে হয়। এ বার তৃণমূল বিধায়ক চুড়ামণি মাহাতো, দুলাল মুর্মু, মৃগেন্দ্রনাথ মাইতি ও রাধাকান্ত মাইতি সদস্য হয়েছেন। বামফ্রন্টের দুই বিধায়ক প্রবোধচন্দ্র সিংহ ও নাজমুল হকও সদস্য হয়েছেন। জেলার ৮টি পুরসভা থেকে ৩ জন কাউন্সিলর, ১২ জন প্রাথমিক শিক্ষক, সংসদের কর্মচারীদের মধ্যে থেকে ১ জনও নির্বাচিত হয়ে আসেন। আগেই নির্বাচন শেষ হয়ে গিয়েছিল। এ বার সরকারি প্রতিনিধিদের নামও পাঠিয়ে দিয়েছে সরকার। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতি স্বপন মুর্মু বলেন, “সরকারি প্রতিনিধিদের নামও চলে এসেছে। এর ফলে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের কাজ শেষ হল।”
|
চার তৃণমূল-কর্মীকে বহিষ্কার খেজুরিতে
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
তাঁদের নিরঙ্কুশ আধিপত্যের জেলা পূর্ব মেদিনীপুরে দলে শৃঙ্খলা ফেরাতে খেজুরি-১ ব্লকের টিকাশি অঞ্চলের ৪ কর্মীকে বহিষ্কার করলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি শিশির অধিকারী। দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক মামুদ হোসেন জানান, টিকাশি অঞ্চলের ৪ তৃণমূল-কর্মী শশাঙ্ক গিরি, রবীন্দ্রনাথ পড়িয়া, জয়ন্ত সাউ ও শ্রীকান্ত জানাকে সিপিএমের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা, এলাকায় অশান্তি বাধানো এবং দলের অন্য কর্মীদের চাষাবাদ বন্ধে জড়িত থাকার অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছেন জেলা সভাপতি। এই ৪ তৃণমূল-কর্মীর মদতে সিপিএম টিকাশি অঞ্চলের পিয়ানগর গ্রামে ৮ জন তৃণমূল সমর্থককে একঘরে করেছে এবং তাঁদের চাষাবাদ বন্ধ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। বুধবার এ ব্যাপারে গ্রামে গিয়ে খোঁজখবর করেন খেজুরি-১ ব্লক তৃণমূল সভাপতি সত্যরঞ্জন বেরা, বিমান নায়ক, স্বপন দাস-সহ ব্লক তৃণমূল নেতৃত্ব। সে সময়েও সিপিএমের লোকজন তাঁদের আক্রমণ করে বলে অভিযোগ। পরে পুলিশ এলাকায় যায়। ওই আক্রমণের পিছনেও ৪ তৃণমূল-কর্মীর যোগসাজশের অভিযোগ ওঠে। পুরো রিপোর্ট পেয়েই শিশিরবাবু ওই ৪ জনকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেন বলে মামুদ জানিয়েছেন।
|
শিল্প-প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • ঝাড়গ্রাম |
মেধা-তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও ‘অটোমোবাইল ট্রেডে’ ভর্তি না নেওয়ার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ঝাড়গ্রামের সেবায়তন শিল্প-প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (আইটিসি) শিক্ষক, প্রশিক্ষক ও কর্মীদের ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান কয়েকশো ছাত্রছাত্রী। এই কেন্দ্রে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ভোকেশনাল কোর্সে তিনটি বিষয়ে--অটোমোবাইল, ইলেকট্রিক্যাল ও কম্পিউটার--প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ভর্তির জন্য ফর্ম বিক্রি করা হয়েছিল। আবেদন করেন শতাধিক ছাত্রছাত্রী। গত ৪ জুলাই মেধা-তালিকা প্রকাশিত হয়। বুধবার ছিল কাউন্সেলিং ও ভর্তির দিন। অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের তরফে মৌখিক ভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়, শিক্ষকের অভাবে এ বার একাদশ শ্রেণিতে অটোমোবাইল ট্রেডে ভর্তি নেওয়া হবে না। বিপাকে পড়েন পড়ুয়া ও অভিভাবকেরা। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ভর্তি-প্রত্যাশী কয়েকশো ছাত্রছাত্রী শিক্ষক-কর্মীদের ঘেরাও শুরু করেন। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সূত্রে জানা গিয়েছে, অটোমোবাইল ট্রেডে আংশিক সময়ের এক শিক্ষকও সম্প্রতি ইস্তফা দেওয়ায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। এ দিন সন্ধ্যায় ঝাড়গ্রামের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ইন্দ্রদেব ভট্টাচার্য ও এসডিপিও সন্তোষকুমার মণ্ডল আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলতে যান। আসেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ধ্রুব সাহাও। রাত ৮টা নাগাদ পুলিশ-প্রশাসনের কর্তাদের হস্তক্ষেপে ঘেরাও ওঠে।
|
আনন্দপুরে প্রহৃত দুই সিপিএম কর্মী
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
|
মেডিক্যালে জখম মোহন সামন্ত। |
দুই সিপিএম কর্মী-সমর্থককে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনা ঘিরে বুধবার রাতে উত্তেজনা ছড়ায় কেশপুরের আনন্দপুরে। প্রহৃত দুই সিপিএম কর্মী-সমর্থক মোহন সামন্ত ও পার্থ রায় এখন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সিপিএমের অভিযোগ, এলাকায় সন্ত্রাস ছড়াতেই তাঁদের মারধর করা হয়েছে। তৃণমূলের পাল্টা বক্তব্য, ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। স্থানীয় কয়েকজনের মধ্যে বচসা থেকেই গোলমালের সূত্রপাত। পুলিশ জানিয়েছে, এ নিয়ে থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। মঙ্গলবারই ১৪ মাস ধরে বন্ধ আনন্দপুর লোকাল কমিটির অফিস খুলেছে সিপিএম। সেখানে দলীয় বেশ কয়েক জন কর্মীও রয়েছেন। বুধবার আবার এলাকায় মিছিল করে তৃণমূল। এর পরই উত্তেজনা ছড়ায়। রাতে আনন্দপুরের ওই দুই সিপিএম কর্মী-সমর্থককে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশ জানিয়েছে, এলাকার পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে নজরদারি আরও বাড়ানো হয়েছে।
|
রেশনে আলু বিক্রি ১২ টাকায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
বৃহস্পতিবার থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরেও রেশনে আলু বিক্রি শুরু হল। আপাতত এ জন্য ৭০০ কুইন্টাল আলু বরাদ্দ হয়েছে। জেলায় রেশন-দোকান থেকে ১২ টাকা কেজি দরে আলু পাওয়া যাবে বলে খাদ্য দফতর জানিয়েছে। কলকাতা ও তার আশপাশের জেলায় এই দর ১২ টাকা ৫০। ইতিমধ্যে ডিস্ট্রিবিউটরদের মাধ্যমে ডিলারদের কাছে আলু পাঠানো শুরু হয়েছে। জেলা-খাদ্য নিয়ামক পার্থপ্রতিম রায় বলেন, “বৃহস্পতিবার থেকেই রেশনে আলু দেওয়া শুরু হয়েছে।” এখন মেদিনীপুর, গড়বেতা ১ ও ৩ নম্বর ব্লক, কেশপুর, খড়্গপুর, নারায়ণগড়, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, লালগড় প্রভৃতি এলাকায় রেশন দোকানের মাধ্যমে আলু বিক্রি হবে। পশ্চিম মেদিনীপুরে বেশি পরিমাণ আলু চাষ হয়। গড়ে ৭৫ হাজার হেক্টর জমিতে। এ বার অবশ্য এই পরিমাণ জমিতে আলু চাষ সম্ভব হয়নি। তার উপরে কিছু অংশে চাষ ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছিল। মেদিনীপুরের বাজারে এখন আলুর দাম প্রতি কেজি ১৪ থেকে ১৫ টাকা। জানা গিয়েছে, অন্যত্র ১২ টাকা ৫০ দরে বিক্রি হলেও যেহেতু এ জেলায় আলুর চাষ বেশি হয়, তাই এখানে ১২ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি হবে। অন্যান্য জেলার তুলনায় এখানে খোলাবাজারে আলুর দামও কিছুটা কম।
|
আসন বৃদ্ধির দাবি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
যে সব স্কুলে পরিকাঠামো রয়েছে, সেখানে ১০ শতাংশ আসন বৃদ্ধি করা, মাধ্যমিক উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ব্যবস্থা করা-সহ বেশ কয়েক দফা দাবিতে বৃহস্পতিবার জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) সংঙ্ঘমিত্র মাকুড়কে স্মারকলিপি দিল ছাত্র পরিষদ। সংগঠনের জেলা সম্পাদক মহম্মদ সইফুল বলেন, “কয়েকটি স্কুলে আসন সংখ্যা বাড়ানোর মতো পরিকাঠামো রয়েছে। অথচ দীর্ঘদিন তা বাড়ানো হয়নি।” তবে, মাধ্যমিক উত্তীর্ণদের একাদশে ভর্তি নিয়ে জেলায় সমস্যা নেই বলেই বিদ্যালয় পরিদর্শকের কার্যালয় সূত্রে খবর। ইতিমধ্যে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে স্কুলের প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে বৈঠকও হয়েছে। মাধ্যমিক পাশ করেও উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি হতে পারছে না, এমন ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের (মাধ্যমিক) কাছে লিখিত আবেদন করেছিল। তাদের অধিকাংশই মেদিনীপুর শহরে থাকে। ভর্তির সময়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ যাতে অতিরিক্ত ফি না-নেয়, সে দিকে নজর রাখার জন্যও এ দিন দাবি রেখেছে ছাত্র পরিষদ।
|
দিঘায় বেলাল্লাপনা, ধৃত ২ আইনজীবী
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাঁথি |
দিঘা-সৈকতে বেড়াতে এসে বেলাল্লাপনার অভিযোগে গ্রেফতার হলেন কলকাতার আলিপুর আদালতের দুই আইনজীবী সজল সাহা ও দীপাঞ্জন দত্ত। তাঁদের এক বন্ধুকেও পুলিশ গ্রেফতার করেছে। বুধ ও বৃহস্পতিবার আইনজীবীদের কর্মবিরতি চলছে। বুধবারই সজলবাবুরা নিউ দিঘায় পৌঁছন। সন্ধ্যার সৈকতে তাঁরা প্রকাশ্যে মদ্যপান করছিলেন এবং মহিলা পর্যটকদের উদ্দেশে অশালীন অঙ্গভঙ্গি করছিলেন বলে অভিযোগ। জানতে পেরে দিঘা থানার পুলিশ এসে দুই আইনজীবী এবং তাঁদের বন্ধু পল্টন নন্দীকে গ্রেফতার করে। দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে তাঁদের মেডিক্যাল টেস্টেরও ব্যবস্থা হয়। বৃহস্পতিবারই অবশ্য ধৃতদের ব্যক্তিগত জামিনে থানা থেকেই মুক্তি দেওয়া হয়।
|
৬ জুয়ারি পাকড়াও
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
হোটেলে চলা জুয়ার আসর থেকে ২৮ হাজার টাকা-সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ হলদিয়ার মঞ্জুশ্রী এলাকার একটি নামি হোটেল থেকে দুর্গাচক থানার পুলিশ ওই ৬ জনকে ধরে। স্থানীয় মইদুল মল্লিক, বাবলু মণ্ডল, শেখ সিরাজ, শেখ আলাউদ্দিন, শেখ আব্দুল কাদের ও টাউনশিপের দাসেরচকের রতন দাস হোটেলেরই একটি ঘরে জড়ো হয়ে জুয়ার আসর বসিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। জানতে পেরে দুর্গাচক থানার ওসি কুদরতে খোদার নেতৃত্বে হানা দেয় পুলিশ। জুয়ায় বাজি রাখা ২৮ হাজার টাকা-সহ ৬ জনকে হাতেনাতে ধরে পুলিশ।
|
আগ্নেয়াস্ত্র-সহ ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
একটি নাইন এমএম পিস্তল ও দু’রাউন্ড গুলি-সহ ধৃত এক যুবককে ৭ দিনের জন্য পুলিশি হেফাজতে পাঠাল আদালত। বৃহস্পতিবার ভোররাতে হলদিয়ার সুপার-মার্কেট সংলগ্ন এলাকা থেকে শেখ হবিবুল্লা নামে ওই যুবককে গ্রেফতার করে দুর্গাচক থানার পুলিশ। ধৃতের বাড়ি ওই থানা এলাকারই রঘুনাথচকে। এলাকায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করতেই ওই যুবক ঘুরছিলেন বলে পুলিশের অনুমান। |
|