ব্যবসায়িক ভবন ভাঙার নির্দেশ |
প্রায় তিনশো বছরের পুরনো একটি ব্যবসায়িক ভবন ভাঙার নির্দেশ দিল বর্ধমান পুরসভা। গত ১৩ জুন জারি করা একটি নোটিসে বর্ধমান পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে, কিছু দিন আগে রাজ্য মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিরেক্টরেট ও বধর্মান পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ যৌথভাবে বর্ধমানের বিবি ঘোষ রোডে অবস্থিত ‘পাল বিল্ডিং’ নামে ওই ভবনটি পরিদর্শন করে। দেখা গিয়েছে, ভবনটির অবস্থা বিপজ্জনক। যে কোনও সময়ে তা ভেঙে পড়ে সম্পত্তি ও জীবনহানি ঘটাতে পারে। বর্ধমান পুরসভার চেয়ারম্যান আইনুল হক বলেন, “ভবনটির সার্বিক মেরামত অথবা পুনর্নিমাণ করা প্রয়োজন। যদি এই নোটিস অগাহ্য করা হয় এবং তার পরে এই ভবন যদি ভেঙে পড়ে সম্পত্তি ও জীবনহানি ঘটায়, তবে ওই ভবনের মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” ওই ভবনটি ৪৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের একাংশের দাবি, শুধু মেরামত নয়, ভবনটির যা হাল, তাতে সেটি নতুন করে তৈরি করা না হলে যে কোনও সময়ে তা ভেঙে পড়তে পারে।
|
দাদার চপারের যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠল। বৃস্পতিবার সন্ধ্যায় বর্ধমান শহরের মেহেদিবাগান এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম সুখীন্দর রায় (২৪)। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগে নিহতের পরিবারের লোকজন জানান, এ দিন পারিবারিক বিষয় নিয়ে সুখীন্দরের সঙ্গে বচসা বাধে তাঁর বড় ভাই মুখীন্দরের। হঠাৎই মুখীন্দর চপার দিয়ে সুখীন্দরের পেটে আঘাত করেন বলে অভিযোগ। জখম অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকেরা। মুখীন্দর পলাতক। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
|
গোষ্ঠী সংঘর্ষে মৃত্যু মহিলার |
গ্রাম্য বিবাদকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধল রায়নার ধারণ গ্রামে। শুক্রবার বিকেল ৪টে নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’দল একে অপরকে টাঙ্গি, লাঠি ও বোমা নিয়ে আক্রমণ করে। লাঠির আঘাতে মৃত্যু হয় আনোয়ারা বেগম (৪৫) নামে এক মহিলার। আরও তিন জন জখম অবস্থায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। বর্ধমানের পুলিশ সুপার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জা জানান, এই ঘটনায় ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
|