পুরভোটে নলহাটি
কংগ্রেস, তৃণমূলের চাপান-উতোর তুঙ্গে
ভোট যতই এগিয়ে আসছে, নলহাটিতে কংগ্রেস ও তৃণমূলের চাপান-উতোর ততই বাড়ছে। রবিবার নলহাটিতে পরস্পরকে বিঁধেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ দীপা দাশমুন্সি এবং দমকলমন্ত্রী জাভেদ খান। সোমবারও তৃণমূলকে আক্রমণ করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য।
চলছে রুটমার্চ।
সোমবার তিনি নলহাটিতে প্রচারে এসে বলেন, “বিপ্লব ওঝা ৫ বছর আগে কংগ্রেসের হয়ে একা লড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাই তাঁকে টিকিটও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন তাঁরা দলছুট। বিশ্বাসঘাতকদের দলে জায়গা নেই।” তাঁর দাবি, “দলীয় বিধায়ক অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় প্রাক্তন রেলমন্ত্রীকে দীনেশ ত্রিবেদীকে দিয়ে নলহাটিতে রেলওভার ব্রিজের অনুমোদন করিয়েছিলেন। আক্রোশ বশত তৃণমূল সেই শিলান্যাস অনুষ্ঠানে বিধায়ককে আমন্ত্রণ না জানিয়ে অসৌজন্যতার পরিচয় দিয়েছে।”
ভোট প্রচারে সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া এবং প্রাক্তন জেলা কংগ্রেস সভাপতি তথা বিধায়ক অসিত মাল।
বিদায়ী পুরপ্রধান তথা তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব ওঝা পাল্টা আক্রমণ করে বলেন, “ব্যক্তিগত ভাবে তাঁরা শুধু আক্রমণ করছেন। উন্নয়ন নিয়ে তাঁদের মুখে কোনও কথা নেই। পাইপ ‘চুরি’ নিয়ে মাঝে মধ্যে বিরোধীরা যে সব কথা বর্তা বলছেন, আমি মনে করি ওই ঘটনায় কংগ্রেসেরও হাত আছে।”
তৃণমূলের প্রচারে রাজ্যের মৎস্য প্রতিমন্ত্রী সুব্রত সাহা।
জোট এবং দলীয় নতুন প্রার্থীদের প্রসঙ্গে প্রদীপবাবু বলেন, “জোট হয়নি। তবে বামফ্রণ্ট ভোটে প্রভাব ফেলতে পারবে না। তারা এখন মানুষ থেকে দূরে সরে গিয়েছে। আর এটা দায়িত্ব নিয়ে বলছি আমাদের যাঁরা নতুন প্রার্থী তাঁরা কোনও দিন কংগ্রেস ছেড়ে যাবে না।” এ দিন নলহাটিতে সভা করেন মৎস্য প্রতিমন্ত্রী সুব্রত সাহা এবং সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া।

ছবি: সব্যসাচী ইসলাম।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.