এ দিন প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার দুটি যন্ত্র ওই গোষ্ঠীর হাতে তুলে দিয়ে মন্ত্রী বলেন, “গুণগত মান ঠিক রেখে উৎপাদন করা হলে এখন ভাল দাম পেতে অসুবিধা হবে না।” বন দফতরের কর্তারা জানান, মেশিনে তৈরি একশো থালা ৭৫ টাকা দামে বিক্রির সুযোগ আছে। পাশে শাল জঙ্গল থাকায় কাঁচা মালের সমস্যা হবে না। প্রত্যন্ত এলাকা থেকে সামগ্রী সহজে বাজারে পৌছে দিতে ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ভ্যান রিকশাও দেওয়া হয়। বিকল্প কর্মসংস্থান্যে কালামাটির শালবনি গোষ্ঠীকে দেওয়া হয় ধান ঝাড়াই যন্ত্র ও ভ্যান রিকশা। জলপাইগুড়ি বন বিভাগের ডিএফও কল্যাণ দাস বলেন, “কৃষি ছাড়া বাসিন্দাদের কর্মসংস্থানের কোনও সুযোগ নেই। বন দফতরের তরফে কুটির শিল্প গড়ে তাঁদের রোজগারের ব্যবস্থা করার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তার প্রাথমিক কাজ এ দিন থেকে শুরু হল। আরও কিছু প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে সেগুলি চালু হয়ে যাবে।” |