প্রতিবেশীকে কুপিয়ে খুনের দায়ে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিল আদালত। মঙ্গলবার দিনহাটা সেকেন্ড ফ্যাস্ট ট্রাক কোর্টের বিচারক সুদেষ্ণা দে চট্টোপাধ্যায় ওই রায় ঘোষণা করেন। সাজাপ্রাপ্তের নাম জাহের মিঁয়া। তার বাড়ি দিনহাটার গীতালদহ এলাকার বাঁধেরকুঠীতে। ২০০৬ -এর অগস্ট মাসে প্রতিবেশী বুধু মিয়ার সঙ্গে ছাগল নিয়ে বিবাদ হয়। ঘটনার জেরে জাহের ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে বুধু মিঁয়াকে খুন করেন। বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ ওইদিনই গীতালদহ বাজার থেকে জাহেরকে গ্রেফতার করে। মৃতের ছেলে জাহেরের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ ওই ব্যক্তির কাছ থেকেই ধারাল অস্ত্রটি উদ্ধার করে। সেটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত পরীক্ষার জন্য ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবে পাঠানো হয়। মৃতের রক্তের নমুনার সঙ্গে তা মিলে যায়।
|
২০১০ সালে ইসলামপুর শ্রীকৃষ্ণপুরে গণ্ডগোলে সিআইডি ২ জনকে ধরায় বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামবাসীরা। মঙ্গলবার মহকুমাশাসকের দফতরে গিয়ে শ্রীকৃষ্ণপুরের বাসিন্দারা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সুভাশিষ ঘোষের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। ২০১০ সালে শ্রীকৃষ্ণপুর হাইস্কুলের জমি দখলকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও জনতার সংঘর্ষ হয়। সে সময় পুলিশের গুলিতে দীপক মৃধা নামে এক সাইকেল মিস্ত্রি মারা যান। জনতা সরকারি বাসে আগুন লাগিয়ে দেয়। পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর চালায়। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে সিআইডি গত বছরের ৩০ নভেম্বর এক জনকে ও সম্প্রতি ১ জনকে গ্রেফতার করে। বাসিন্দারা বলেন, “ওই ঘটনায় যুক্ত নয় এমন লোককে সিআইডি গ্রেফতার করে।”
|
সাত মাসের নাতনির সর্দিকাশি সারছিল না। ডাইন গ্রামে থাকায় নাতনির এই অবস্থা। ডাইনকে কালী মন্দিরের সামনে ‘বলি’ দিলে নাতনির অসুখ সেরে যাবে। এই বিশ্বাসে এক বৃদ্ধকে ডাইন চিহ্নিত করে তাঁকে ধরে বলি দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তি এবং তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে। কোনওরকমে পালিয়ে এসে মঙ্গলবার সকালে বামনগোলা থানায় ওই বৃদ্ধ তিন জনের নামে অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেছে। পুলিশ তিনহাত লম্বা একটি খড়্গও উদ্ধার করেছে। বামনগোলা থানার গোয়ালজয়ী গ্রামের হঠাৎপাড়ায় ঘটনাটি ঘটেছে।
|
ফুল, ফল, সবজি, মাছ ও মাংস সংরক্ষণের খরচ বহন করতে পারছে না ব্যবসায়ীরা। নয় বছর থেকে বন্ধ অবস্থায় হলদিবাড়ি বাজারে পড়ে আছে হিমঘর। প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা খরচ করে তৈরি পাঁচ টনের ওই হিমঘর ২০০৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। কিন্তু এক দিনও সেটা ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করতে পারেনি। চেয়ারম্যান গৌরাঙ্গ নাগ বলেন, “হিমঘরটি চালু করলে এক দিনের বিদ্যুতের বিল কয়েক হাজার টাকা উঠবে।” হলদিবাড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক স্বপন ঘোষ বলেন, “হিমঘরটি চালু করার জন্য রাজ্য সরকারের উদ্যোগী হওয়া জরুরি।” |