দুর্ঘটনায় মৃত বৃদ্ধা, জখম ১৫ |
যাত্রী ভর্তি ট্রেকারের সঙ্গে খালি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। রবিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ মালদহ থানার সাহাপুরের ডিসকো মোড়ের কাছে মালদহ-নালাগোলা রাজ্য সড়কের উপর এই দুঘর্টনাটি ঘটেছে। জখম হয়েছে ১৫ জন। যাদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। জখমদের মালদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত বৃদ্ধার পরিচয় জানা যায়নি। প্রায়ই একই সময়ে পুরাতন মালদহের নারায়ণপুরের কাছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর একটি ছোট গাড়ি ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে আরও ৯ জন যাত্রী জখম হয়। জখমদের মালদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জেলা পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “পলাতক ট্রাকের চালক ও খালাসিকে ধরার জন্য পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে।”
|
উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাছে ধাক্কা মারলে ২১ জন জখম হয়েছেন। রবিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে ইসলামপুর থানার দালাল বস্তিতে। বাসটি ইসলামপুর ডিপো থেকে বেরিয়ে রাজ্য সড়ক দিয়ে গোয়ালপোখরের শ্রীপুরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। ইসলামপুরের দালাল বস্তি এলাকায় বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে একটি গাছে ধাক্কা মারে। এতেই জখম হয় ১ শিশু সহ ২১ জন যাত্রী। তাঁদের ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
|
নাবালিকাকে ধর্ষণের চেষ্টায় এক যুবককে গ্রেফতার করল আলিপুরদুয়ার থানার পুলিশ। রবিবার সকালে ঘটনাটি ঘটে আলিপুরদুয়ার শহর সংলগ্ন মোদকপাড়া এলাকায়। আলিপুরদুয়ার থানার আইসি মনোজ চক্রবর্তী জানান, ঋণ দান সংস্থার অফিসে কর্মরত যুবক বাবলু হালদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ দিন সকালে নদিয়ার বাসিন্দা বাবলু হালদার তার অফিসের পাশে বসবাসকারী একটি নাবালিকা মেয়েকে ঘরের ভেতরে ডেকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে অশ্লীল ছবি দেখায় ও তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। নাবালিকার ডাক্তারি পরীক্ষা করা হবে।
|
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের ঋণ দিল সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতর। রবিবার মালদহের চাঁচল হাটখোলায় শিবির করে দফতরের তরফে মহিলাদের হাতে ২ কোটি ৪১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়। দফতরের উত্তরবঙ্গের আঞ্চলিক কো-অর্ডিনেটর আব্দুস সামাদ সরকার চেক তুলে দেন। দফতর সূত্রে জানা যায়, ১৯৭ টি গোষ্ঠীর হাতে গুচ্ছ ঋণ ও ৫২ জন মহিলার হাতে ব্যক্তিগত ঋণ দেওয়া হয়েছে। কো-অর্ডিনেটর বলেন, ‘ঋণ নিয়ে ব্যবসার মাধ্যমে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মহিলাদের স্বনির্ভর করতেই এই উদ্যোগ।” |