|
|
|
|
|
|
for ENGLISH |
প্রতি বার অভিধান
দেখতে যেয়ো না
শেখাচ্ছেন জয়ী লাহিড়ী |
|
পড়ার সময় কিছু কিছু শব্দের মানে জানা থাকে না। সে ক্ষেত্রে প্রসঙ্গ অনুযায়ী কিংবা
শব্দটি কী ভাবে তৈরি হয়েছে তা দেখে শব্দটির মানে আন্দাজ করে নাও।
পরে অভিধান খুলে দেখে নাও তোমার আন্দাজ ঠিক হল কি না। |
কিছু পড়ার সময় প্রতি মুহূর্তে ইংরেজিতে অভিধান দেখো না। এটা করলে তুমি শিগগিরই ক্লান্ত, বিরক্ত হয়ে পড়বে। বাক্যের অন্যান্য অংশ পড়ে নিয়ে অজানা শব্দের অর্থটি বুঝে নাও। একেবারেই না পারলে, পাঠ্য বিষয়টি বোঝার জন্যে যে শব্দের মানে একান্তই বোঝা প্রয়োজন, সেটি অভিধানে দেখে নাও। পুরোটা পড়া হয়ে গেলে আর আবার এক বার পড়ো। তখন ইচ্ছে করলে আরও কিছু অজানা শব্দের মানে জেনে নাও, কোনও বাক্য বা শব্দগুচ্ছ ভাল লাগলে লিখে রাখো।
একই ভাবে, ইংরেজি কিছু শোনার সময় কোনও অচেনা শব্দ বা শব্দের কোনও অপরিচিত ব্যবহার শুনে ঘাবড়ে যেয়ো না। মন দিয়ে শুনতে থাকো, সামগ্রিক অর্থটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
নীচে একটি অনুচ্ছেদ রয়েছে। পড়ার আগে দেখে নাও, যে শব্দগুলি গাঢ় হরফে লেখা আছে, সেগুলির অর্থ তুমি জানো কি না।
A tortoise is a shelled reptile famed for its slowness and longevity. The giant tortoise of the Galapagos may attain over 1.5 metres in length and have a lifespan of more than 150 years. Smaller tortoises from Southern Europe and North Africa make popular pets.They need to be tended carefully in cool climate and must have a warm place in which they can hibernate.
কোনও কোনও শব্দের মানে তুমি হয়তো জানবে না। কিন্তু প্রসঙ্গ অনুযায়ী কিংবা শব্দটি কী ভাবে তৈরি হয়েছে, সেই দেখে শব্দটির মানে আন্দাজ করতে পারো। যেমন ধরো, তুমি দেখে নিলে শব্দটা কী ধরনের ‘পদ’, মানে, সেটা কি বিশেষ্য (noun), না বিশেষণ (adjective), না ক্রিয়া (verb)। পরে অভিধান থেকে মিলিয়ে নিয়ে দেখো যে তোমার আন্দাজ ঠিক না ভুল। তবে কিছু কিছু শব্দের মানে অবশ্য এই ভাবে বার করা মুশকিল। সে ক্ষেত্রে হয় কাউকে জিজ্ঞাসা করো, কিংবা অভিধান দেখে নাও।
নিজের শব্দভাণ্ডার তৈরি করতে চাইলে শব্দ জানার ব্যাপারটা গুছিয়ে, পরিকল্পনা মাফিক করলে ভাল হয়। কী ভাবে সেটা করবে? কয়েকটা বিষয় ঠিক করে নেওয়া দরকার।
১) প্রতি সপ্তাহে তুমি ক’টা শব্দ বা এক্সপ্রেশন শিখতে চাও? পাঁচটা/ দশটা/ পনেরোটা/ তার বেশি
২) সেগুলি কখন, কী ভাবে শিখবে? স্কুল, কলেজ বা কাজের জায়গায় যাওয়ার পথে/ ডিনার খাওয়ার আগে/ শুতে গিয়ে/ অন্য কোনও সময়
৩) ক’দিন অন্তর রিভিশন করবে? সপ্তাহে এক দিন/ মাসে এক দিন/ কোনও টেস্টের আগে/ বছরে এক দিন ইংরেজি পদ (পার্টস অব স্পিচ) |
|
ছবি: সুমন চৌধুরী |
এই বাক্যটি দেখ:
A good student works hard at her books and she enjoys learning- এই বাক্যটিতে বিভিন্ন শব্দের পদপরিচয়:
a : article
good : adjective
student : noun
works : verb
hard : adverb
at : preposition
and : conjunction
she : pronoun
learning : gerund Noun বা বিশেষ্য সম্পর্কে কয়েকটি কথা: বাক্যটি দেখ: An artist loves beauty.
artist একটি noun. এটি countable noun, অর্থাৎ এক, দুই, তিন করে এর সংখ্যা গোনা যায়। তাই এর বহুবচন হয় artists.
beauty হল uncountable noun. অর্থাৎ, একে গোনা যায় না।artist হল বাক্যটির তথা ক্রিয়াপদটির (loves) subject, কারণ কাজটা কে করে, সেটাই এই শব্দটি দিয়ে বলা হচ্ছে। আর ক্রিয়ার কর্ম অর্থাৎ object হল beauty. Verb বা ক্রিয়া সম্পর্কে কয়েকটি কথা: Infinitive (to go) present participle (going)past participle (gone)
Go (go, went, gone) : irregular verb.
Live (live, lived, lived) : regular verb.
Go আবার intransitive verb-ও, কারণ এই ক্রিয়াপদের কোনও object দরকার হয় না। যেমন, Has Mira gone?
Make হল transitive verb, কারণ এই ক্রিয়াপদটির object দরকার। যেমন, You make something. শব্দের গঠন সম্পর্কে কয়েকটি কথা: irregularity শব্দটি লক্ষ করো। এখানে ir হল prefix, regular হল শব্দের মূল (root), আর ity হল suffix.
Fat হল thin-এর বিপরীতার্থক শব্দ (antonym), plump হল fat-এর সমার্থক শব্দ (synonym).
শব্দ-পরিবার (word family) হল একই মূল (root) থেকে তৈরি হওয়া শব্দগুচ্ছ। যেমন, word, wordy, to reword.
phrase হল এমন বাক্যাংশ, যার মধ্যে কোনও সমাপিকা ক্রিয়া থাকে না। যেমন, in a word.
clause হল সেই বাক্যাংশ, যার মধ্যে একটি সমাপিকা ক্রিয়া আছে। যেমন, if you ask me.
sentence বা বাক্যে অন্তত একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকতে হয়। বাক্য শুরু হয় বড় হাতের অক্ষর দিয়ে, শেষ হয় ফুলস্টপ দিয়ে। উচ্চারণ সম্পর্কে কয়েকটি কথা একটি শব্দ উচ্চারণের সময় আমরা এক বা একাধিক ধ্বনি ব্যবহার করি। ধ্বনি বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে এমন উচ্চারণ, যাকে আর ভাঙা যায় না। অর্থাৎ এক বা একাধিক ধ্বনির সমন্বয়ে একটি শব্দের উচ্চারণ তৈরি হয়। এই ধ্বনিকে বলা হয় সিলেব্ল (syllable)। একটি ধ্বনি তৈরি হয় একটি স্বরবর্ণকে (vowel) কেন্দ্র করে। এর আগে বা পরে কিছু ব্যঞ্জনবর্ণ (consonant) থাকে। যেমন, minimum শব্দটিতে তিনটি সিলেব্ল আছে: mi, ni এবং mum. একটি শব্দের উচ্চারণের সময় সাধারণত কোনও একটি সিলেব্ল-এর ওপর জোর বা ঝোঁকটা পড়ে। minimum শব্দটিতে যেমন ঝোঁক পড়ে প্রথম সিলেব্ল অর্থাৎ mi-এর ওপর।
Onomatopoeia শব্দটি চিনে রাখো। এর মানে এমন শব্দ, যা কোনও একটি ধ্বনির ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে। যেমন, moo কিংবা buzz। শব্দ ও তার অনুষঙ্গ এখানে আমরা তিনটি শব্দ নিয়ে কিছু কথা বলব। প্রথমে বলব রেজিস্টার (Register) নিয়ে। একটা বিশেষ সামাজিক পরিস্থিতিতে কোন শৈলীতে কথা বলা বা লেখা উচিত, রেজিস্টার বলতে সেটাই বোঝানো হয়।
তার পর, স্ল্যাং (slang)। এটি হল অত্যন্ত ঘরোয়া একটা রেজিস্টার। খুব চেনাজানা, সাধারণত সমবয়সী মানুষেরাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলার সময় স্ল্যাং ব্যবহার করে থাকেন।
কলোকিয়াল (Colloquial) মানে এমন ভাষা, যা প্রধানত কথোপকথনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়। যেমন, He’s a nice guy. বাংলাতে আমরা যেমন ছেলেমেয়ে বোঝাতে ‘ছেলেপিলে’ বলি।
পেজোরেটিভ (Pejorative): এমন শব্দ যা নিন্দাসূচক অর্থে ব্যবহার করা। যেমন, Pig-headed. এর মানে হল একগুঁয়ে বা গোঁয়ার। আবার আর একটি শব্দ রয়েছে: determined। যার অর্থ (দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বা অনমনীয়)। শব্দটি মানের দিক থেকে Pig-headed-এর কাছাকাছি। তবে এটি কিন্তু পেজোরেটিভ নয়।
কোলোকেশন (Collocation): কিছু শব্দ সচরাচর একসঙ্গে ব্যবহার করা হয়। যেমন, torrential rain, auburn hair. এই ব্যবহারকেই বলে কোলোকেশন।
|
শ্রীলাহিড়ী ইউনাইটেডওয়ার্ল্ড স্কুল অব বিজনেস-এ কমিউনিকেশন স্কিল-এর শিক্ষক |
|
|
|
|
|