সকাল আটটার পর দেহ নিয়ে শোক মিছিল শুরু হয়। নতুনগঞ্জ থেকে নুনগোলা রোড হয়ে মরদেহ মাচানতলা ঘুরে বাঁকুড়া আদালত চত্বরে নিয়ে যাওয়া হয়। আইনজীবীরা সেখানে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। মাচানতলার মোড়ে বাঁকুড়ার পুরকর্মীরা তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। সেখান থেকে তাঁর দেহ নিয়ে যাওয়া হয় খ্রিস্টান কলেজ, সারদামনি মহাবিদ্যালয় ও বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেও অসংখ্য মানুষ ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এই জননেতাকে। বাঁকুড়া বাসস্ট্যান্ডে বাস শ্রমিক সংগঠনগুলির নেতা-কর্মীরাও তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। বাঁকুড়া জেলা মোটর মজদুর সঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “যে কোনও অসুবিধায় কাশীবাবুকে আমরা পাশে পেতাম। তাঁর শূন্যস্থান পূরণ হবে না।” সেখান থেকে পোয়াবাগান হয়ে কাশীনাথবাবুর দেহ তাঁর পৈতৃক বাড়ি রামপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। বাঁকুড়া পলাশতলা শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। বাঁকুড়া শহরের পাশাপাশি এ দিন জেলার অন্যান্য এলাকাতেও তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা শোক মিছিল করেন। |